17 Nov 2024, 06:44 pm

বিয়ে ভাঙছে ক্রমাগত — এম এ কবীর (সাংবাদিক)

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

নগর রাষ্ট্র সিঙ্গাপুরে বিয়ে বিচ্ছেদের হার ক্রমাগত বাড়ছে। এর জন্য যৌতুক দাবি, মেয়েদের শিক্ষা,চাকুরী,অর্থনৈতিক সচ্ছলতা, যৌথ পরিবারে বসবাসের ঝক্কি, বউ শাশুড়ি দ্ব›দ্ব, ফেসবুক বা মোবাইলের ব্যবহার কে দায়ী করা হচ্ছে। সে কারনে অনেকেই এখন আর বিয়েতে ইচ্ছুক নয়, লিভ টু-গেদার কিংবা লিভিং এপার্ট কে পছন্দ করে তারা। বছর চল্লিশেক আগেও সিংগাপুরীরা উপযুক্ত সময়ে বিয়ে করে পরিবার গঠন করত আর বিচ্ছেদের হার ছিল খুবই কম।

মনোরোগবিদ ডাঃ তান বলেন, যখন ডিভোর্সের হার বাড়তে লাগল তখন সরকার এর কারণ জানতে আর এর প্রতিবিধান করতে একটা সেল গঠন করে। সমাজবিজ্ঞানী, নৃবিজ্ঞানী, অর্থনীতিবিদ, মনোরোগবিদ, মনোরোগ চিকিৎসক, ডিভোর্সি ক’টি জুটি নিয়ে এই সেল গঠন করা হয়। ডাঃ তান বললেন, বিয়ের কথা চলা কালে হবু কনে বা তার পরিবার  মূলত অর্থনৈতিক নিরাপত্তার বিষয়টি আলোচনা করেন। হবু কনে আশা করেন তার নিজ পরিবারের যে আর্থিক অবস্থান আছে তার চেয়ে হবু স্বামীর আর্থিক অবস্থা যেন আরও ভাল হয়। হাজার বছর ধরে মূলত ছেলেরা বাইরে শিকার করে, চাষ বাস করে বা ফ্যাক্টরিতে কাজ করে সম্পদ অর্জনের চেষ্টা করে গেছে যেন পরিবারের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়। আর মেয়েদের মস্তিষ্কে এই ধারণা প্রথিত হয়েছে যে সচ্ছল পরিবারের ছেলে বা উচ্চ বেতনে চাকুরীরত ছেলে পরিবারের সব চেয়ে বেশী নিরাপত্তা দিতে সক্ষম।

বর্তমান সিঙ্গাপুর দেখতে দেখতে ধনী হয়ে উঠল। ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েরাও চাকুরীতে এসে ভাল রোজগার করতে লাগল। পিতা মাতার সম্পদে ছেলে মেয়ের অংশ সমান করে দিয়ে আইন করল। নারী পুরুষের আয় বৈষম্য বিলুপ্ত হল। খুব দ্রæতই আইনের সুষম প্রয়োগ নিশ্চিত হল। মেয়েরা ছেলেদের মতই একা বাসা ভাড়া নেয়া, সম্পত্তি ক্রয়, চিকিৎসা সেবা, আইনি সেবা পেতে শুরু করল। দিনে রাতে কর্মস্থলে সর্বত্র নিরাপত্তা পেল। সর্ব বিষয়ে নিরাপত্তার রাষ্ট্রীয় গ্যারান্টি নিশ্চিত হওয়াতে মেয়েরা পরিবার গঠনে অনীহা দেখাতে লাগল। মনোকাউন্সিলর মিজ লি বলেন,একটা পরিবারে বাস করা সহজ নয়। ঘর দুয়ার গোছাও, রান্না কর, আতœীয় স্বজনদের তোষণ কর, শশুরের যতœ নাও, শাশুড়ির মন যুগিয়ে চল, স্বামীর নানা আবদার মেটাও, ননদের অসন্তোষ মোকাবেলা কর। কিন্তু একজন স্বাবলম্বী মেয়ে এত ঝামেলা কেনই বা নেবে? আগে নিজের পরিবার, স্বামীর পরিবার মিলে একটা উপভোগ্য সামাজিক আবহ তৈরি হত। সামাজিক জীব হিসেবে ঐ আবহতে ঢুকে পড়া ছাড়া উপায় ছিল না। এখন সামাজিক নানা মাধ্যম আছে, নিজের বাসায় একা বসে দিব্যি বিনোদিত হওয়া যায়, সময় কাটানো যায়। অফিসে সামাজিক মেলামেশার সুযোগ আছে, ছাত্র জীবনের বন্ধু বান্ধব আছে তাদের নিয়ে চমৎকার সময় কাটে, যেখানে কোন দায়বদ্ধতা নেই অথচ মেলা মেশার আনন্দটা দিব্যি পাওয়া যায়। কাজেই বিয়ে নামের কষ্টদায়ক পুরনো ধাঁচের সম্পর্কে ঢুকে নানা অনুশাসনের বেড়াজালে কে ইচ্ছে করে পড়তে চায়? অসুখ বিসুখের জন্য ডাক্তার আছে, হসপিটাল আছে। ডাক্তার প্রয়োজন মনে করলে এম্বুলেন্স পাঠিয়ে হসপিটালে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করে দেন। হসপিটালের একবার পৌঁছে গেলে আর ভাবতে হয় না। হাসপাতালের যে বিল হয় তা দেবার জন্য তো ইনস্যুরেন্স কোম্পানি আছে।

অনেকের আগে প্রেম থাকায় বা পুরনো ধ্যান ধারনার মধ্যে থাকা পিতা মাতার কথায় বা কোন কোন বন্ধু কে বিয়ে করতে দেখে, আগ্রহী হয়ে বিয়ে করে ফেলেছিল- কিন্তু এখন তারা ঝামেলাপূর্ণ জীবন থেকে বেরিয়ে এসে নিজের মত বসবাস করতে চায়- ফলাফল ডিভোর্স আবেদনের ক্রম বৃদ্ধি হচ্ছে। ডাঃ তান বলেন, জৈবিক চাহিদা মেটাতে প্রত্যেকেরই বন্ধু বান্ধবী আছে, স্কুল কলেজে তাদের সব বিষয়ে অবহিত করে দেবার জন্য কোর্স আছে আর রাষ্ট্র ১৮ বছরের বেশী বয়সী ছেলে মেয়েরা নিজেদের মধ্যে কিভাবে সময় কাটাচ্ছে এসব নিয়ে মাথা ঘামায় না।

সিঙ্গাপুর উঁচু স্তরের উন্নতি করাতে এখানে কোন পুরুষ বা মহিলার স্বাচ্ছন্দপূর্ণ ভাবে টিকে থাকার জন্য সন্তান না থাকলেও চলে। অতি বৃদ্ধ হয়ে অচল হলে রাষ্ট্রীয় ভাবে চিকিৎসা আর দেখা শোনার উত্তম ব্যবস্থা আছে। কাজেই সন্তান গ্রহণ, টিকে থাকার জন্য বা বুড়ো বয়সের অবলম্বন হিসেবে এখানে গুরুত্ব হারিয়েছে। বরং সন্তান ধারণের সময় দশ মাসের নিদারুণ কষ্ট, ক্যারিয়ারের ক্ষতি, সন্তান জন্মদানের সময় নানা শারীরিক জটিলতার সম্ভাবনা, জন্মদানের পর সন্তান লালন পালনের ঝক্কি, ভাষা শেখানো, পড়া শেখানো, লেখাপড়ার পেছনে বিপুল ব্যয় বহন করতে হয়। তাছাড়া সমাজে নিজ সন্তানদের অন্যদের মত করে প্রতিষ্ঠিত করে তোলার প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করতে গিয়ে নিতে হয় জীবন ব্যাপী স্ট্রেস। সন্তানের অসুখ হলে ব্যয় বৃদ্ধি আর তাদের সুস্থ হয়ে না ওঠা পর্যন্ত মন খারাপ বা মানসিক চাপ চলতে থাকে যা আনন্দময় ক্লিন লাইফ চালিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়।

প্রথমে কিছু যুবক যুবতী এটা অনুভব করে পরিবার গঠনে অনীহা দেখাতে থাকে। ওদের চাপশূন্য জীবন ধারার আনন্দ দেখতে পেয়ে ক্রমাগত বেশী সংখ্যায় তরুণ তরুণীরা বিয়ে আর সন্তান ধারণে আুগ্রহ দেখানো কমিয়ে দিচ্ছে। ফলাফল হল জনসংখ্যা হ্রাস।

লিভ টু-গেদারে পরিকল্পিত বা অপরিকল্পিত ভাবে বাচ্চা এসে গেলে সরকার সেই বাচ্চার দায়িত্ব লিভ টুগেদাররত বা লিভ টু-গেদার থেকে বেরিয়ে যাওয়া বায়োলজিক্যাল বাবা মায়ের উপর চাপিয়ে দিচ্ছে। ছেলেটির উপর কেবল আর্থিক চাপ গেলেও মা বেবি দেখাশোনা করতে বাধ্য হচ্ছে। এর ফলে বিয়ের বাইরে যারা সন্তান জন্ম দিত তারাও নিরুৎসাহিত হচ্ছে। সিঙ্গাপুরের জনসংখ্যা ৫৭ লক্ষ যা দেশ চালনার জন্য যথেষ্ট নয়। সরকার চাইছে এই জনসংখ্যা ৭০ লক্ষে নিয়ে যেতে। কারণ যারা দেশকে সন্তান দেবে সেই মেয়েরা রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা পেয়ে গেছে।

আমাদের দেশেও বিয়ে বিচ্ছেদ এখন স্বাভাবিক ঘটনা। ফুটফুটে সন্তান, সুন্দর সংসার, দীর্ঘ দাম্পত্য জীবন, একসময়ের মধুর সম্পর্কের স্মৃতি কোনো কিছুই বিয়ে বিচ্ছেদকে আটকাতে পারছে না।

পরিবার হলো মানুষের সংঘবদ্ধ জীবনযাপনের এক বিশ্বজনীন রূপ। পৃথিবীতে মানুষের সমাজ যতদিনের পরিবারের অস্তিত্বও ঠিক ততদিনের। সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক ম্যাকাইভার ও পেজ-এর মতে, পরিবার হলো এমন একটি গোষ্ঠী যাকে সুস্পষ্ট জৈবিক সম্পর্কের মাধ্যমে অর্থাৎ সুনির্দিষ্ট করা যায়। এটি সন্তানসন্ততি জন্মদান ও লালন-পালনের এক স্থায়ী প্রতিষ্ঠান। সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক নিমকফের মতে, পরিবার হলো এমন এক ধরনের স্থায়ী সংঘ, যা স্বামী-স্ত্রী সন্তানসহ কিংবা সন্তান ছাড়া অথবা সন্তানসন্ততিসহ নারী কিংবা পুরুষের দ্বারা গঠিত।

জাতীয় মহিলা পরিষদ নারীদের তালাকের ক্ষেত্রে প্রধানত চারটি কারণকে চিহ্নিত করেছে। এগুলো হলো- যৌতুক, শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন এবং স্বামীর পরনারীতে আসক্তি। এছাড়া নানা কারণে কিছু নারী-পুরুষ উভয়ই বিয়ের পর বিবাহ বহির্ভূত রোমান্সেও জড়াচ্ছেন বলে মনে করেন সমাজ বিজ্ঞানীরা, আর তা বিচ্ছেদ ডেকে আনছে- তবে সবচেয়ে বড় কারণ হলো বিশ্বাসহীনতা। নানা কারণে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিশ্বাসহীনতা বাড়ছে এখন দু’জনই কাজ করছেন, বাইরে যাচ্ছেন তাদের সহকর্মী, বন্ধুবান্ধব এবং পরিচিতি জনের সঙ্গে মিশছেন কথা বলছেন, আর এটা যে বাইরেই তা নয় মোবাইল ফোন, ইন্টারনেট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কল্যাণে এই যোগাযোগ সার্বক্ষণিক যোগযোগে পরিণত হয়। তবে বিয়ে বিচ্ছেদের প্রধান শিকার হয় সন্তানরা। তারা বেড়ে ওঠে ‘ব্রোকেন ফ্যামিলির’ সন্তান হিসেবে- যা তাদের স্বাভাবিক মানসিক বৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করে। তারা এক ধরনের ‘আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে’ ভোগে। মনোচিকিৎসকরা মনে করেন, ‘সন্তানরা যদি বাবা-মায়ের স্বাভাবিক সঙ্গ এবং ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত হয়, তাহলে তাদের জীবন হয়ে ওঠে অস্বাভাবিক,তারা সমাজকে, পরিবারকে নেতিবাচক হিসেবেই দেখে। তাদের মধ্যে জীবনবিমুখতা তৈরি হয়- যা ভয়াবহ।’

সমাজবিজ্ঞানীরা বলছেন, অশিক্ষিত নারীদের নিয়ে সংসার পরিচালনা করতে এখন প্রস্তুত নয় ছেলেরা। তারা শিক্ষিত মেয়ের সঙ্গে সংসার করতে চান, কিন্তু শিক্ষিত মেয়ের চাকরিজীবন, তার ব্যক্তিস্বাধীনতা, তাকে কিছু বিষয়ে সহযোগিতা করা এসবে পূর্ণ স্বাধীনতা বা সহযোগিতা করতে নারাজ স্বামীরা। ফলে একজন শিক্ষিত মেয়ের যখন আত্মসম্মানে আঘাত আসে, তখন তিনি সিদ্ধান্ত নেন ডিভোর্সের। যেহেতু সমঝোতা কেবল নারীকেই করতে হয়, তাই মেয়েটি বেছে নেন একলা জীবন।

গত ১৩ জুন সংবাদপত্রে প্রকাশিত ‘ঢাকায় ৪০ মিনিটে ১টি তালাক হচ্ছে’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। ওই প্রতিবেদন সম্পর্কে অনেকে মন্তব্য করেছেন। বলা হয়েছে-

১. আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী নারী সংসার টিকিয়ে রাখার ক্ষেত্রে উদাসীন।

২. শিক্ষিত নারীরা নিজেদের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী বলে পরিবারে এই নারীরা পুরুষের অনুগত থাকে না এবং তারা পারিবারিক অশান্তির কারণ হয়। ৩. ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নারী-পুরুষের অবাধ সম্পর্ক। ৪. সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পারিবারিক সুখী সুখী ছবিগুলো অশান্তির অসুখ ছড়াচ্ছে। ৫.নারীর সামাজিক কিংবা পেশাগত অবস্থান পুরুষের চেয়ে ওপরে হলে তা পারিবারিক বিচ্ছেদের কারণ হয়। ৬. বিচ্ছেদের পেছনে কাবিনের উচ্চহারকে দায়ী করেছেন অনেকেই। ৭. নারীর সমতার জন্য চলমান আন্দোলনকে বিচ্ছেদের পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ হিসেবে দায়ী করেছেন অনেকে।

তবে নারী তার যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েই পেশাগত অবস্থান তৈরি করছেন। সমতার যাত্রায় অনেক নারীর সামনে এগিয়ে যাওয়ার অর্থ হলো বহু পুরুষের পিছিয়ে পড়ার বাস্তবতাটি। পিতৃতান্ত্রিক সমাজ কাঠামোয় বেড়ে ওঠা পুরুষের জন্য এ বাস্তবতাটি সুখকর কিছু নয়। পুরুষের সামাজিক ও পেশাগত উচ্চ অবস্থান ধরে রাখতে না পারার ব্যর্থতাও পারিবারিক অশান্তি এবং বিচ্ছেদের কারণ হচ্ছে।

পত্রিকার প্রতিবেদন অনুযায়ী অধিকাংশ বিবাহ বিচ্ছেদের কারণই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ‘বনিবনা না হওয়া’। এর বাইরে আছে পারিবারিক কলহ, প্রবাসী স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছিন্নতা, যৌন অক্ষমতা, সন্দেহ, উদাসীনতা, ব্যক্তিত্বের সংঘাতসহ আরও অভিযোগ। আবার নারীর অতিরিক্ত প্রত্যাশার ভারে পুরুষের জীবনও যেন জর্জরিত না হয়, সেটির প্রতিও সংবেদনশীল হওয়া প্রয়োজন। সঙ্গত কারণেই একটি মধুরতম পরিবেশের বিপরীতে বিয়েবিচ্ছেদ একটি পরিবারের ভিত্তিমূল নাড়িয়ে দেয়। কখনো তা ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যায়। সম্পর্ক যখন কিছুতেই টিকিয়ে রাখা সম্ভব হয়ে ওঠে না তখন বিচ্ছেদই অনিবার্য হয়ে ওঠে। সমাজবিজ্ঞানীরা বলছেন- আধুনিক মানুষ ধর্মীয় চাপ, সামাজিক চাপ আর পারিবারিক চাপ থেকে মুক্ত হওয়ার সংগ্রাম করে যাচ্ছে।

আমরা বড় হই কিংবা বড় হওয়ার স্বপ্ন দেখি একটি পারিবারিক বেষ্টনীর মধ্য থেকে। সেই পরিবারটি গড়ে ওঠে নারী ও পুরুষের যুগল জীবন বা বিয়ের মধ্য দিয়ে। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক ও বোঝাপড়া যখন খুব প্রীতিপূর্ণ থাকে তখন পরিবার হয়ে ওঠে সুখের আবাসস্থল। কিন্তু তাদের সম্পর্কের টানাপড়েনে কিংবা তিক্ততায় তা হয়ে ওঠে বিষাদময়। সম্পর্কের এই তিক্ততা বিয়ে বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটায় অহরহ।

লেখক : এম এ কবীর, ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক, কলামিস্ট ও সভাপতি ঝিনাইদহ জেলা রিপোর্টার্স ইউনিটি।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

  • Visits Today: 2637
  • Total Visits: 1251011
  • Total Visitors: 4
  • Total Countries: 1668

আজকের বাংলা তারিখ

  • আজ রবিবার, ১৭ই নভেম্বর, ২০২৪ ইং
  • ৩রা অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (হেমন্তকাল)
  • ১৫ই জমাদিউল-আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরী
  • এখন সময়, সন্ধ্যা ৬:৪৪

Archives

MonTueWedThuFriSatSun
    123
18192021222324
252627282930 
       
15161718192021
293031    
       
  12345
2728     
       
     12
3456789
10111213141516
17181920212223
31      
  12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
27282930   
       

https://youtu.be/dhqhRb9y018