27 Feb 2025, 08:19 am

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেছেন: পশ্চিমা মানবাধিকারের দাবিদাররা ফ্রান্সে পুলিশের সহিংসতা চোখে দেখে না। ফরাসি পুলিশ সেদেশের বিক্ষোভকারীদের ওপর চরম নৃশংসতা দেখিয়েছে।

পেনশন সংস্কার নামে পরিচিত একটি বিতর্কিত পরিকল্পনার বিরুদ্ধে বিক্ষোভরত জনতার ওপর পুলিশ ব্যাপক সহিংসতা চালিয়েছে। ওই ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় নাসের কানয়ানি বলেছেন: আমেরিকা কিংবা ইউরোপীয়রা ফ্রান্স পুলিশের ওই নৃশংসতা চোখে দেখে না।

ফরাসি গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে গতকাল সন্ধ্যায় পুলিশ আবারও বিক্ষোভকারীদের ওপর সহিংসতা চালিয়েছে। বিএফএম টিভি জানায় কোনোরকম উত্তেজনা ছাড়াই গতকাল প্যারিসের রিপাবলিক স্কোয়ারে বিক্ষোভ শুরু হয়েছিল। পরবর্তীকালে রাত ৮ টার দিকে পুলিশের সঙ্গে সেখানে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ বেধে যায়। ফরাসি এই মিডিয়া আরও জানায় পুলিশ প্রথমে বিক্ষোভকারীদের ওপর কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে। তার প্রতিক্রিয়ায় বিক্ষোভকারীরা ডাস্টবিনগুলোতে আগুন জ্বালিয়ে দেয়।

ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানয়ানি আজ (বুধবার) পুলিশি সহিংসতার একটি ভিডিও প্রকাশ করে একটি টুইট বার্তা দিয়েছেন। ওই বার্তায় তিনি লিখেছেন: বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে ফরাসি পুলিশের সহিংস আচরণ ওয়াশিংটনের মানবাধিকারের দাবিদাররা দেখতে পায় না। ইউরোপের রাজধানীগুলোতেও ওই ঘটনা কারও নজরে পড়ে না। কেননা তারা তো সবসময় অন্যান্য দেশের দিকে তাকিয়ে থাকে।

আমেরিকা ও ইউরোপীয়রা ফরাসি পুলিশের নৃশংসতা চোখে দেখে না : ইরান

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় আলেপ্পো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ইহুদিবাদী ইসরাইল আবার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। হামলায় বিমানবন্দরটি স্থাপনার ক্ষতি হয়েছে এবং এটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।  এই নিয়ে গত কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দ্বিতীয়বার বিমানবন্দরটি হামলা চালাল তেল আবিব।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সিরীয় সেনা কর্মকর্তার বরাত দিয়ে দেশটির সরকারি বার্তা সংস্থা সানা জানিয়েছে, আজ (বুধবার) ভোররাত ৩টা ৫৫ মিনিটের দিকে ভূমধ্যসাগর থেকে আলেপ্পো বিমানবন্দর লক্ষ্য করে বেশ কয়েকটি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে ইসরাইলি সেনারা।

তবে এ হামলায় তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। সিরিয়ার যোগাযোগ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, হামলার পর আলেপ্পোগামী সকল ফ্লাইটকে রাজধানী দামেস্ক অথবা আলেপ্পোর নিকটবর্তী লাতাকিয়া বিমানবন্দরে অবতরণ করানো হয়েছে।

সিরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আলেপ্পো বিমানবন্দরে হামলা চালিয়ে ইহুদিবাদী ইসরাইল দু’টি অপরাধ করেছে। প্রথমত, এটি একটি বেসামরিক বিমানবন্দরে হামলা চালিয়েছে এবং দ্বিতীয়ত গতমাসের ভয়াবহ ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর জন্য ত্রাণতৎপরতা বিঘ্নিত করেছে। চলতি মাসের গোড়ার দিকেও আলেপ্পো বিমানবন্দরে একবার ইসরাইলি হামলায় বিমানবন্দরটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছিল।

মরণ বাড় বেড়েছে ইসরাইল ; সিরিয়ার বিমানবন্দরে আবার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : ভ্রমণ অথবা ব্যবসায়ের কাজে যারা যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন তারা সেখানে গিয়ে চাকরি করতে পারবেন বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক ও অভিবাসী সেবা সংস্থা (ইউএসসিআইএস)।

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে যারা যেতে চান তাদের বি-১ ও যারা ভ্রমণে যেতে চান তাদের বি-২ ক্যাটাগরির ভিসা দেওয়া হয়।

ইউএসসিআইএস জানিয়েছে, এ দুই ক্যাটগরির যেসব ভিসাধারী কাজ করতে আগ্রহী— তারা চাকরির আবেদন ও চাকরি পাওয়ার পর কর্মক্ষেত্রে যোগ দিতে পারবেন। তবে এর আগে তাদের ভিসার ধরণ পরিবর্তন করতে হবে।

বুধবার (২২ মার্চ) একাধিক টুইটে ইউএসসিআইএস বিভিন্ন তথ্য জানিয়েছে। একটি টুইটে সংস্থাটি বলে, ‘অনেকে জিজ্ঞেস করেন বি-১ ও বি-২ ভিসাধারীরা নতুন কাজের খোঁজ করতে পারবেন কিনা। উত্তর হলো, হ্যাঁ। বি-১ এবং বি-২ ভিসাধারীদের চাকরি খোঁজা ও ইন্টারভিউ দেওয়ার অনুমতি আছে।’

তবে একই সঙ্গে সংস্থাটি মনে করিয়ে দিয়েছে, নতুন কাজ শুরুর আগে, বি-১ ও বি-২ ভিসা থেকে অন্য ভিসা পাওয়ার আবেদন ও এটির অনুমোদন অবশ্যই পেতে হবে।

এছাড়া নন-ইমিগ্রেন্ট ভিসাধারীদের মধ্যে কিছু ভ্রান্ত ধারণা আছে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি। সেগুলো পরিষ্কার করার চেষ্টা করেছে তারা।

সংস্থাটি বলেছে, যখন একজন নন-ইমিগ্রেন্ট কর্মী চাকরি হারান, তারা আসলে জানেন না তাদের কী করার আছে। এমনকি কেউ কেউ ভাবেন, তাদের ৬০ দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে হবে। ৬০ দিনের এ সময়টি শুরু হয়, চাকরি হারানোর পর শেষ বেতন পাওয়ার পর থেকে।

এ ব্যাপারে সংস্থাটি বলেছে, যখন ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃতভাবে কেউ চাকরি হারান বা ছেড়ে দেন, তারা চাইলে যুক্তরাষ্ট্রে থাকার জন্য, যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে একাধিক ব্যবস্থা নিতে পারেন।

যার মধ্যে রয়েছে নন-ইমিগ্রেন্ট ভিসার ধরণ বদল করা; অবস্থান পরিবর্তনের আবেদন করা; চাকরির কাগজপত্রের অনুমোদনের ‘জরুরি পরিস্থিতির’ আবেদন করা; অথবা চাকরি পরিবর্তনের সুবিধার আবেদন।

সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, যদি চাকরিচ্যুত হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে এগুলোর যে কোনো একটির আবেদন করা হয় তাহলে নন-ইমিগ্রেন্ট ভিসাধারীদের আরও ৬০ দিন যুক্তরাষ্ট্রে থাকার অনুমতি দেওয়া হবে।

তবে ভ্রমণ ভিসায় গিয়ে চাকরি পাওয়ার পর যদি কাউকে কাজের অনুমোদন না দেওয়া হয় তাহলে তাকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে হবে। সূত্র: এনডিটিভি

ভ্রমণ ভিসায় গেলেও কাজের সুযোগ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : ভারতের প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের নেতা রাহুল গান্ধীকে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন গুজরাটের একটি আদালত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘নাম’ নিয়ে কটূক্তি করায় তাকে এ দণ্ড দেওয়া হয়েছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

এনডিটিভি জানিয়েছে, ২০১৯ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নামের শেষ অংশ নিয়ে বাজে মন্তব্য করেন রাহুল। এরপর তার বিরুদ্ধে গুজরাটের সুরাটে মানহানির মামলা করেন বিজেপি নেতা ও গুজরাটের সাবেক মন্ত্রী পুনেশ মোদি।

২০১৯ সালে কর্ণাটকে লোকসভা নির্বাচনের একটি র‌্যালিতে মোদিকে নিয়ে ওই কটূক্তি করেছিলেন রাহুল। তিনি বলেছিলেন, ‘কীভাবে সব চোরের নাম মোদি হয়?’

মূলত ভারতের পলাতক আসামী নিরব মোদি এবং ললিত মোদির কথার প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ইঙ্গিত করেছিলেন তিনি।

তবে রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে দেওয়া এ কারাদণ্ড আবার ৩০ দিনের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। জেলে যাওয়ার আগে যেন দণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল করতে পারেন তাই রায় সাময়িক সময়ের জন্য স্থগিত করেন আদালত।

বৃহস্পতিবার রায় দেওয়ার আগে গুজরাটের সুরাট আদালতে উপস্থিত হন রাহুল। সেখানে তাকে বরণ করে নেন কংগ্রেসের নেতারা। এছাড়া রাস্তার বিভিন্ন জায়গায় কংগ্রেসের নেতাকর্মীরা অবস্থান নেন।

এদিকে জুডিশিয়াল মেজিস্ট্রেট আদালতের প্রধান বিচারপতি এইচএইচ ভার্মা গত সপ্তাহে বলেছিলেন, দুই পক্ষের কাছ থেকেই তিনি সবকিছু শুনেছেন এবং একটি সিদ্ধান্তে উপনীতি হয়েছেন। এরপর তিনি জানান আগামী সপ্তাহে চার বছর পুরোনো মামলার রায় দেবেন। সূত্র: এনডিটিভি

 

ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদিকে নিয়ে কটূক্তি করায় রাহুল গান্ধীর দুই বছরের কারাদণ্ড

 স্টাফ রিপের্টার : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারা দেশে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ৪র্থ ধাপে ভূমিহীন ও গৃহহীনদের মধ্যে আরো ৩৯ হাজার ৩৬৫টি জমিসহ ঘর হস্তান্তর করেছেন।

আজ ২২ মার্চ বুধবার সকালে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ভার্চুয়ালি এই ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষের কাছে ঘরের দলিল ও চাবি হস্তান্তর করেন ।

‘দেশে একজন মানুষও গৃহহীন, ভূমিহীন থাকবে না’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই অঙ্গীকার বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে ঝিনাইদহের মহেশপুরেও ৪র্থ ধাপে ২০ জন ভুমিহীন ও গৃহহীন মানুষের মাঝে ঘরের দলিল ও চাবি হস্তান্তর করা হয়।

উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদের হলরুমে ভুমিহীন ও গৃহহীন মানুষের মাঝে ঘরের দলিল ও চাবি হস্তান্তর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঝিনাইদহ ৩ আসনের এমপি শফিকুল আজম খান চঞ্চল, উপজেলা নির্বাহী অফিসার নয়ন কুমার রাজবংশী, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আজিজুল হক আজা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হাসিনা খাতুন হেনা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাজ্জাদুল ইসলাম সাজ্জাদ, সাধারণ সম্পাদক মীর সুলতানুজ্জামান লিটন, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায় কর্মকর্তা মেহেরুননেছা, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাসান আলী, এসবিকে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আরিফান হাসান চৌধুরী নাথুন, ফতেপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম হায়দার নান্টু, স্বরুপপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান, নেপা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সামছুল আলম মৃধা, কাজিরবেড় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইয়ানবী, বাঁশবাড়ীয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমুল হুদা জিন্টু, যাদবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ডাঃ সালাউদ্দীন আহাম্মেদ, নাটিমা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কাশেম মাষ্টার, মান্দারবাড়ীয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমিনুর রহমান, উপজেলা পরিষদের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ ও সাংবাদিকবৃন্দ।

 

 

 

ঝিনাইদহের মহেশপুরের ভূমিহীন ও গৃহহীনদের মধ্যে ঘরের দলিল ও চাবি হস্তান্তর

স্টাফ রিপোর্টার : ঝিনাইদহের মহেশপুরে স্কুলছাত্রী অপহরণের ৯দিন অতিবাহিত হলেও তাকে উদ্ধারকরা সম্ভব হয়নি। দ্বারে দ্বারে ঘুরছে পিতামাতা।  গত ১৪ মার্চ উপজেলার ফতেপুর এলাকা থেকে মেয়েটি অপহরণের শিকার হয়।

এ বিষয়ে অপহৃত স্কুলছাত্রীর পিতা মহেশপুর থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। যার নং-৩৭(৩) ২৩। এদিকে অপহৃত মেয়েকে উদ্ধার করতে না পারায় দ্বারে দ্বারে ঘুরছে পিতামাতা। মঙ্গলবার দুপুরে মেয়ের পিতা দিলীপ কুমার ও তার স্ত্রী মেয়েকে ফিরে পেতে সাংবাদিকদের কাছে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।

অপহৃত স্কুল ছাত্রীর পিতামাতা জানায়, মেয়েটি তাদের খুব আদরের সন্তান ছিল। সে উপজেলার ফতেপুর সামছুদ্দিন সরদার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণীর ছাত্রী। পার্শ্ববর্তী বেড়েরমাঠ গ্রামের শুকুর আলীর ছেলে হৃদয়সহ ৪/৫জন মিলে মেয়েটিকে অপহরণ করে নিয়ে গেছে। মেয়ের পিতা মাতা মেয়েকে ফিরে পেতে বিভিন্ন জায়গায় খোজাখুজি করায় আসামী পক্ষের লোকজন তাদেরকে নানা ধরণের হুমকি দিচ্ছে। তারা দ্রুত সরকারের উপর মহলের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

 

এ বিষয়ে মহেশপুর থানার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই সাইদুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান তারা জোর তৎপরতা চালাচ্ছে কিন্তু মেয়ের কোন সন্ধান করতে পারেনি। আসামীরা পলাতক রয়েছে।

 

ঝিনাইদহের মহেশপুরে স্কুল ছাত্রী অপহরণের ৯ দিনেও উদ্ধার হয়নি, দ্বারে দ্বারে ঘুরছে পিতামাতা

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি : ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডুর একটি বিদ্যালয়ের ২১৭ জন শিক্ষার্থীকে আগামী  ৩ বছর খাওয়ানো হবে পুষ্টিকর দুধ। বুধবার দুপুরে উপজেলার পারদখলপুর  সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ স্কুল মিল্ক কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়। উপজেলা চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হুসাইন এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। সসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুস্মিতা সাহা, উপজেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা ডা: উজ্জ্বল কুমার কুন্ডুসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।আয়োজকরা জানান, প্রাণীসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় এ কর্মসূচিতে আগামী ৩ বছর ওই বিদ্যালয়ের ২১৭ জন শিক্ষার্থীকে প্রতিদিন পাস্তুরিত দুধ খাওয়ানো হবে। শিক্ষার্থীদের প্রাণিজ পুষ্টির যোগান, স্কুলের প্রতি আরও আগ্রহ করে তোলা, ও স্থানীয় খামারীদের দুধ বিক্রয় সহজ করবে এই কর্মসূচিটি।

 

ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডুতে স্কুল মিল্ক কর্মসূচির উদ্বোধন, ৩ বছর ২১৭ শিশুকে খাওয়ানো হবে দুধ

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঈদের আগে গৃহহীনদের হাতে বিনামূল্যে আরও ৩৯,৩৬৫টি আধাপাকা বাড়ি হস্তান্তর করার পাশাপাশি সারাদেশে আরও ৭টি জেলা ও ১৫৯টি উপজেলাকে গৃহহীন ও ভূমিহীনমুক্ত ঘোষণা করেছেন।
তিনি আজ তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের চতুর্থ ধাপে বাড়ি হস্তান্তরের সময় বলেন, ‘আমি আরও সাতটি জেলা ও ১৫৯টি উপজেলাকে গৃহহীন ও ভূমিহীনমুক্ত ঘোষণা করেছি।’
প্রধানমন্ত্রী মাদারীপুর, গাজীপুর, নরসিংদী, জয়পুরহাট, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও চুয়াডাঙ্গা এই সাত জেলার সব উপজেলাসহ ১৫৯টি উপজেলাকে গৃহহীন ও ভূমিহীনমুক্ত ঘোষণা করেন।
এর আগে তিনি পঞ্চগড় ও মাগুরা জেলার সব উপজেলাসহ ৫২টি উপজেলাকে গৃহহীন-ভূমিহীনমুক্ত ঘোষণা করেন।
তিনি আজ মোট নয়টি জেলা এবং ২১১টি উপজেলা গৃহহীন-ভূমিহীনমুক্ত ঘোষণা করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘ভূমিহীনদের ঘর দেওয়ার সবচেয়ে বড় অর্জন হলো দু:স্থ মানুষের মুখে হাসি ফোটানো।’
তিনি বলেন, জাতির পিতা দেশকে দারিদ্র্য ও ক্ষুধামুক্ত করে বাংলাদেশের দুর্দশাগ্রস্ত মানুষকে একটি উন্নত ও মর্যাদাপূর্ণ জীবন দিতে চেয়েছিলেন। যার জন্য তাঁর সরকার অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে।
সরকার প্রধান কোনো জেলায় কেউ গৃহহীন ও ভূমিহীন রয়েছে কিনা তা জানতে তালিকা তৈরি করার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন।
তিনি বলেন, প্রত্যেক ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষের জন্য আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিত করা তাঁর সরকারের লক্ষ্য হওয়ায় তিনি প্রত্যেককে বাড়ি দেবেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা চাই প্রতিটি মানুষ বাড়ি, আশ্রয় এবং জীবিকার সুযোগ পাবে। তারা আর সমাজের বোঝা হয়ে থাকবে না। আমরা চাই প্রত্যেকে নিজের পায়ে দাঁড়াবে এবং যথাযথ সম্মানের সাথে বসবাস করবে।’
প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাংলাদেশে কেউ গৃহহীন ও ভূমিহীন থাকবে না বলে তাঁর অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালে গৃহহীনদের জন্য পুনর্বাসন কর্মসূচি চালু করেন।
বঙ্গবন্ধুর পদচিহ্ন অনুসরণ করে তিনি বলেন, তাঁর সরকার ১৯৯৭ সালে আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে গৃহহীন ও ভূমিহীনদের বাড়িঘর ও জমির মালিকানা দেওয়ার উদ্যোগ নেয়।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের প্রথম ধাপে ৬৩ হাজার ৯৯৯টি, দ্বিতীয় ধাপে ৫৩ হাজার ৩৩০টি এবং তৃতীয় ধাপে ৫৯ হাজার ১৩৩টি বাড়ি হস্তান্তর করেন।
আজকে আরও ৩৯,৩৬৫টি ঘর বিতরণের সাথে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের অধীনে মোট গৃহ বিতরণের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২,১৫,৮২৭ টি।
আশ্রয়ণ প্রকল্পের অধীনে ১৯৯৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত মোট ৭,৭১,৩০১টি পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। পুনর্বাসিত মানুষের সংখ্যা ৩৮,৫৬,৫০৫ (আনুমানিক একটি পরিবারে পাঁচজন হিসাবে)।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মোহাম্মদ তোফাজ্জেল হোসেন মিয়া।
অনুষ্ঠানে বাড়ি প্রাপ্তদের পরিবর্তিত জীবনযাত্রার উপর একটি ভিডিও-প্রামণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার নয়াপাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্প, সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার নোয়াগাঁও আশ্রয়ণ প্রকল্প এবং বরিশালের বানারীপাড়ার উত্তরপাড় আশ্রয়ণ প্রকল্পের সুবিধাভোগীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন প্রধানমন্ত্রী।
আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ভূমিহীন ও গৃহহীনরা দুই দশমিক ৫ শতাংশ জমিতে ভালো মানের টিনশেড আধা-পাকা ঘর পাবেন।
জমির মালিকানা স্বামী-স্ত্রী উভয়কে দেওয়া হয় এবং তাদের নামে জমির রেজিস্ট্রি ও মিউটেশনও করা হয়।
সরকার শুধু খাস জমিতে প্রকল্পের বাড়ি নির্মাণই করছে না, বাড়ি নির্মাণের জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্টের কাছ থেকে জমি কেনা হচ্ছে।

শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় আসে, তারা সর্বদা জনগণের কল্যাণে কাজ করে এবং জনগণ এর সুফল পায়।
তৎকালীন বিএনপি সরকারের আমলে ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ বিরোধী দলে থাকলেও এসময় সবার আগে তারাই  জনগণের পাশে ছিল।
তিনি বলেন, ‘আমরা (আ’লীগ) প্রথমে ঘূর্ণিঝড় কবলিত মানুষের কাছে গিয়েছিলাম। কিন্তু তৎকালীন সরকার প্রধান ঘুমিয়ে ছিলেন এবং তিনি কিছুই জানতেন না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার জলবায়ু উদ্বাস্তুদের আশ্রয় দিতে কক্সবাজার শহরের উপকণ্ঠে ‘খুরুশকুল আশ্রয়ণ পরিকল্পনা’ নামে একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে।
তিনি বলেন, ‘খুরুশকুল আশ্রয়ণ’ প্রকল্পে যাদের আশ্রয় দেওয়া হয়েছিল,তারা বেশিরভাগই ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ের শিকার।
তিনি আরো বলেন, ঐ সময় প্রায় ৪,০০০ জলবায়ু উদ্বাস্তু অনেকগুলো পাঁচ তলা বাড়ির ফ্ল্যাটে আশ্রয় নিয়েছিল।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতু ও পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য যাদের জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছিল তাদেরকেও সরকার বাড়ি দিয়েছে।
সরকার প্রধান বলেন, ‘কেউ ঠিকানা ছাড়া থাকবে না। আমরা তাদের শুধু ঘরই দিইনি, বিশুদ্ধ খাবার পানি ও বিদ্যুতের ব্যবস্থাও করে দিয়েছি। তাদের জীবিকার জন্য ঋণও দিয়েছি। তারা এখন দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখছে।’
তিনি আরও বলেন, জাতির পিতা ঘোষণা করেছিলেন যে, একজন ব্যক্তি ১০০ বিঘা জমির অধিকারী হতে পারবে এবং এর অতিরিক্ত পরিমাণ জমি কৃষকদের মধ্যে বিতরণ করা হবে।

দেশের ৭টি জেলা ও ১৫৯টি উপজেলাকে গৃহহীন-ভূমিহীনমুক্ত ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে একটি মানুষও ভূমিহীন-গৃহহীন থাকবে না বলে ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আশ্রয়নে পুনর্বাসিত প্রতিটি পরিবারকে চলমান উন্নয়ন প্রকল্পে যুক্ত করার তাগিদ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। কেউ বাদ পড়লে তালিকাভুক্ত করে পুনর্বাসনের ব্যবস্থারও নির্দেশ দিয়েছেন সরকার প্রধান।

আশ্রয়ন উদ্যোগের চতুর্থ দফায় ভূমির দলিলসহ ঘরের মালিকানা পেয়েছে ৩৯ হাজার ৩৬৫ ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবার। বরিশাল, সিলেট এবং গাজীপুরে বিভিন্ন উপজেলায় নির্মিত মুজিববর্ষে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে।

বুধবার গণভবন থেকে ৩ জেলার সঙ্গে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে ভূমিহীনদের ঘর হস্তান্তর কার্যক্রম উদ্বোধনকালে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

দুঃখী মানুষের মুখের হাসিই বড় প্রাপ্তি, স্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে মাটি ও মানুষের সেই সম্পর্কের স্মৃতিচারণ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জাতির জনক আমাদের স্বাধীনতা দিয়ে গেছেন। তিনিই ভূমিহীন ও গৃহহীনদের আশ্রয় দিতে গুচ্ছগ্রাম করেন। দেশে কোনো ভূমিহীন ও গৃহহীন থাকবে না, আমরা সে লক্ষ্যেই কাজ করছি। আমি খুবই আনন্দিত চতুর্থ পর্যায়ে ৩৯ হাজার ৩৬৫ পরিবারকে ভূমি ও গৃহ দিতে পারছি। দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফুটাতে পারা অনেক আনন্দের।’

তিনি বলেন, ‘১৯৯১-এর ঘূর্ণিঝড় আসার সময় যে ব্যবস্থা নিতে হবে, সে সময় বিএনপি সরকার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। যেহেতু আমাদের সংগঠন সাড়া বাংলাদেশে ছড়িয়ে আছে, আমি প্রথমে ফোন পাই। আওয়ামী লীগ প্রথম ছুটে গিয়েছিল মানুষের পাশে। লাখ লাখ মানুষ মারা যায়, আমরা নিজের চোখে দেখেছি। আমরা ত্রাণ বিতরণ করতে গিয়ে দেখি মানুষ এবং পশু-পাখির লাশ একসঙ্গে ভাসছে।’

সরকারপ্রধান বলেন, ‘তখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন খালেদা জিয়া, তিনি ঘুমিয়ে ছিলেন, জানেন না তিনি। আমাদের তিন বাহিনীর প্রধান গলফ খেলছিলেন। ঘূর্ণিঝড়ে যে এতো বড় ক্ষতি হয়ে গেছে তাও তারা জানতেন না।’

একটি মানুষও ভূমিহীন-গৃহহীন থাকবে না: এ ঘোষণা বাস্তবায়নের নির্দেশ দেন বঙ্গবন্ধু কন্যা। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ জনগণের দল। এ দল মানুষের পাশে থাকে। তাদের জন্য কাজ করে। আমাদের একটাই লক্ষ্য জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর দেশে কোনো মানুষ ঠিকানাবিহীন থাকবে না। আমরা চাই দেশের সবার ঘর-বাড়ি থাকবে।’

আশ্রয়নে বহুমূখী উপার্জনের পথ তৈরি হয়েছে, যা আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। এসময় ১৫৯ উপজেলাকে ভূমিহীন-গৃহহীনমুক্ত ঘোষণা করেন সরকার প্রধান।

প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার সঞ্চালনায় এতে গণভবনসহ বিভিন্ন প্রান্তে মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, রাজনৈতিক নেতা ও সরকারের পদস্থ কর্মকর্তা ও উপকারভোগীরা উপস্থিত ছিলেন।

দুঃখী মানুষের মুখের হাসিই বড় প্রাপ্তি : প্রধানমন্ত্রী

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশকে একটি বিমান চলাচল কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে এর ভৌগলিক-কৌশলগত সুবিধার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে একটি রোডম্যাপ তৈরি করতে হবে।
ঢাকায় এভিয়েশন সামিটের প্রথম এভিয়েশনের উদ্বোধনী অধিবেশনে এক ভিডিও ভাষণে তিনি বলেন, ‘আমাদের ভৌগলিক-কৌশলগত সুবিধাকে পুঁজি করে কীভাবে আমরা আমাদের দেশকে একটি বিমান চলাচল কেন্দ্রে পরিণত করতে পারি, সেজন্য আমাদের একটি রোডম্যাপ তৈরি করতে হবে।’
যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সের সহযোগিতায় বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় রাজধানীর একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশ এভিয়েশন সামিট-২০২৩’ এর আয়োজন করেছে।
প্রধানমন্ত্রী এই শীর্ষ সম্মেলনকে বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে উল্লেখ করেন। কারণ, এটি এই অঞ্চলে একটি বিমান চলাচল কেন্দ্রে পরিণত হওয়ার আকাক্সক্ষা রয়েছে।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালে আইসিএও-এর সদস্যপদ পাওয়া মাত্রই আমাদের ভৌগোলিক অবস্থানের সুযোগ নিয়ে পূর্ব ও পশ্চিমকে সংযুক্ত করতে বাংলাদেশকে একটি ‘এভিয়েশন হাব’- এ পরিণত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালে জাতির পিতাকে হত্যার পরপরই এই পদক্ষেপ স্থগিত করা হয়েছিল।
তিনি আরো বলেন, ‘আমরা একটি এভিয়েশন হাবের উন্নয়নে সহায়তা করার জন্য বেশ কিছু ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। গত এক দশকে, আমরা আমাদের বিমানবন্দর, বিমানবন্দরের নিরাপত্তা এবং গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং উন্নত করার জন্য অনেকগুলো প্রকল্প বাস্তাবায়ন করেছি।’

বাংলাদেশকে একটি বিমান চলাচল কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে রোডম্যাপ জরুরি : প্রধানমন্ত্রী