অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : ‘ইলেকট্রনিক ডাটা ট্যাকিংয়ের জনসংখ্যা ভিক্তিক জরায়ু-মুখ ও স্তন ক্যান্সারে স্ক্রিনিং কর্মসূচি সংক্রান্ত’ তথ্য ও ফলাফল প্রকাশ এবং পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে। মোট ২৪টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে পুরস্কৃত করা হয়। এর মধ্যে যশোরের ৩টি।
বুধবার দুপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ফলাফল প্রকাশ ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে বিএসএমএমইউয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. জাহিদ মালেক।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্টি বোর্ডের সভাপতি অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অতিরিক্ত সচিব রাশেদা আকতার, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ কে এম আমিরুল মোরশেদ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতীয় জরায়ু-মুখ ও স্তন ক্যান্সার নির্ণয় ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক অধ্যাপক ডা. আশরাফুন্নেসা বিস্তারিত তুলে ধরেন।
পরে বিভাগীয় পর্যায়ে মোট ২৪টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে পুরস্কৃত করা হয়। খুলনা বিভাগে তিনটির মধ্যে যশোর জেলার তিন উপজেলাকে পুরষ্কৃত করা হয়েছে। যে তিনটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পুরস্কৃত হয়েছে তার মধ্যে যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রথম স্থান অধিকার করেছে, শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স দ্বিতীয় স্থান ও কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে।
যশোর জেলার তিনটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পর্যায়ক্রমে পুরস্কার গ্রহণ করেন যশোরের সিভিল সার্জন ডাক্তার বিপ্লব কান্তি বিশ্বাসের নেতৃত্বে শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডাক্তার ইউসুফ আলী ও সিনিয়র স্টাফ নার্স শেফালী খাতুন। বাঘারপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডাক্তার মোঃ শরিফুল ইসলাম ও সিনিয়র স্টাফ নার্স বিউটি রানী বিশ্বাস।
এছাড়া কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডাক্তার মোঃ আলমগীর ও সিনিয়র স্টাফ নার্স পারুল বালা মহান্ত পুরস্কার গ্রহণ করেন।
Leave a Reply