স্টাফ রিপোর্টার : ঝিনাইদহের মহেশপুরে প্রতিবেশীর জমি জোর পুর্বক দখলে নেওয়ার সময় তিন ভাইকে কুপিয়ে জেলে থাকার শর্তেও শিক্ষা অফিস তার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিচ্ছেনা।
শিক্ষক জহুরুল ইসলাস ১০দিন জেল হাজত বাস করার পর আদালত থেকে জামিনে এসে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি দিতে শুরু করেছে বলে জানান মামলার বাদি সাইফুল ইসলাম ।
এদিক একজন সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ১০দিন জেলে থাকলেও প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার রফিকুল ইসলাম তার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা না নিয়ে তাকে ১০ দিনের মেডিকেল ছুটি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
মামলার বাদি মহেশপুর উপজেলার কাজীরবেড় ইউনিয়নের পলিয়ারপুর গ্রামের সাইফুল ইসলাম জানান, গত ৪/২/২০২৪ ইং তারিখে পলিয়ানপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও পলিয়ানপুর গ্রামের মৃত নজরুল ইসলামের ছেলে জহুরুল ইসলাম আমাদের তিন ভায়ের জমি জোর পুর্বক দখল করতে এসে আমাদের তিন ভাইকে কুপিয়ে আহত করে। পরে থানা পুলিশ মামলার আসামী শিক্ষক জহুরুল ইসলামকে আটক করে জেলা-হাজতে প্রেরণ করে।
এ ব্যাপারে পলিয়ানপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জহুরুল ইসলামের সাথে তার মুঠো ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি।
মহেশপুর প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার রফিকুল ইসলাম জানান, আমি বিষয়টি না জানার কারনেই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। আমি থানায় মামলার কপি চেয়েছি। হাতে পেলেই শিক্ষক জহুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।