December 19, 2025, 2:45 pm
শিরোনামঃ
বাংলাদেশে অবস্থানরত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের সতর্ক থাকতে দূতাবাসের অনুরোধ বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়ার আগে সোশ্যাল মিডিয়া কার্যক্রম যাচাই করবে ভারত সরকার ধৈর্য ও বিচক্ষণতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবেলার আহ্বান জানালেন জামায়াতের আমীর বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসের নিয়োগ সিনেটে অনুমোদন ঢাকায় পৌঁছালো ওসমান হাদির মরদেহ ; আগামীকাল সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জানাযা সিলেট সীমান্তে ভারতের অভ্যন্তরে খাসিয়াদের গুলিতে দুই বাংলাদেশি যুবক নিহত সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়ে ফের ভোটের মাঠে ফিরলেন নারায়ণগঞ্জের বিএনপি প্রার্থী বগুড়ায় স্ত্রী হত্যার পর মরদেহ সেপটিক ট্যাংকে রেখে থানায় নিখোঁজের জিডি ; অবশেষে ধরা যুক্তরাজ্যের কারাগারে অনশনের ফলে ফিলিস্তিন অ্যাকশনের ৬ কর্মী মৃত্যু ঝুঁকিতে ভারতের রাজ্য বিচ্ছিন্ন করার হুমকি সহ্য করা হবে না : আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা
এইমাত্রপাওয়াঃ

হাওড়ে বাঁধের কাজে অনিয়মের অভিযোগে ইউএনওসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : সুনামগঞ্জের হাওরে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে শাল্লার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আবু তালেবকে প্রধান আসামি করে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাসহ পাঁচজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) সকালে সুনামগঞ্জের সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে এই মামলাটি দায়ের করেন হাওড় বাঁচাও আন্দোলনের সদস্য মো. শওকত আলী।

মামলায় শাল্লার ইউএনও ছাড়াও শাল্লা উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের শাখা কর্মকর্তা মো. আব্দুল কাইয়ূম, শাল্লার হাবিবপুর ইউনিয়নের নারকিলা গ্রামের শান্ত কুমার দাশ, দামপুর গ্রামের বকুল আহমেদ এবং আনন্দপুর গ্রামের বিপ্লব রায়কে আসামি করা হয়েছে।

মামলা সূত্রে জানা হয়, চলতি বছর শাল্লা উপজেলাধীন ভান্ডাবিল হাওরের উপ-প্রকল্পের আওতায় নতুন বৈশাখালী ভাঙ্গা পর্যন্ত ১৪৬ মিটার ডুবন্ত বাঁধের ভাঙা বন্ধকরণ ও মেরামতের জন্য ২৭নং পিআইসি তৈরি করা হলে সেখানে ২৪ লাখ ৭৩ হাজার ১০১ টাকা বরাদ্দ দেয় পানি উন্নয়ন বোর্ড। কিন্তু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তালেব এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের শাখা কর্মকর্তা কাবিটা নীতিমালা ২০১৭ এর নিয়ম অনুযায়ী বাঁধের পাশে জমি যার সেই পাবে পিআইসি, সেই নিয়ম না মেনে শাল্লার হাবিবপুর ইউনিয়নের নারকিলা গ্রামের শান্ত কুমার দাশ, দামপুর গ্রামের বকুল আহমেদ এবং আনন্দপুর গ্রামের বিপ্লব রায়কে অবৈধভাবে ও দুর্নীতির মাধ্যমে এই পিআইসির সভাপতি, সদস্য সচিব ও সদস্য করেন। বাঁধের কাজের ২ কিস্তির টাকা পরিশোধ এবং নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও এখনো বাঁধের কাজ শেষ না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে এ মামলা করা হয়। মামলায় পিআইসি কমিটি দিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের শাখা কর্মকর্তা দুর্নীতির আশ্রয় নিয়েছেন বলে উল্লেখ করা হয়।

মামলার বাদী হাওর বাঁচাও আন্দোলনের সদস্য মো. শওকত আলী বলেন, শাল্লার পানি উন্নয়ন বোর্ডের এসও এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অবৈধ সুযোগ-সুবিধা নিয়ে শান্ত, বকুল ও বিপ্লবকে পিআইসি দিয়েছেন। অথচ তাদের বাঁধের পাশে কোনো জমি নেই। তাহলে কোন নীতিমালা মেনে তারা তাদের পিআইসি দিলেন। সরকারের এতগুলো টাকা নিয়ে এভাবে নয়ছয় করার এখতিয়ার কারো নেই। তাই আমি আদালতে মামলা দায়ের করেছি। আশা করি ন্যায়বিচার পাব।

মামলার আইনজীবী অ্যাডভোকেট প্রদীপ কুমার নাগ বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, মঙ্গলবার সকালে সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালত মামলাটি আমলে নেন।

আজকের বাংলা তারিখ

December ২০২৫
Mon Tue Wed Thu Fri Sat Sun
« Nov    
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০৩১  


Our Like Page