December 15, 2025, 11:39 am
শিরোনামঃ
ঝিনাইদহে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে মিরপুর স্মৃতিসৌধে বিভিন্ন সংগঠনের শ্রদ্ধা নিবেদন লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত জাতীয় নির্বাচন স্থগিত চেয়ে আইনি নোটিশ সুদানে সন্ত্রাসী হামলায়  ৬ বাংলাদেশী শান্তিরক্ষী নিহত ; পরিচয় প্রকাশ ভূমি রেজিস্ট্রেশন ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীন হওয়া উচিত : ভূমি সচিব সালেহ আহমেদ দেশে ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু ; হাসপাতালে ভর্তি ৩৮৭ চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে নারী ও শিশুসহ ১৫ জনকে ঠেলে পাঠালো বিএসএফ সেন্টমার্টিনে পর্যটকের চাপে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সব টিকিট আগাম বিক্রি শেষ রাঙ্গামাটিতে শিক্ষার্থীদের মাঝে সেনাবাহিনীর শীতবস্ত্র বিতরণ সিরিয়ায় মার্কিন সেনা নিহতের প্রতিশোধ নেওয়ার ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প
এইমাত্রপাওয়াঃ

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউনের অভিশংসনের রায় আগামী শুক্রবার 

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : সামরিক আইন জারির কারণে বরখাস্ত হওয়ার কয়েক মাস পর দক্ষিণ কোরিয়ার সাংবিধানিক আদালত আগামী শুক্রবার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলের অভিশংসনের ওপর তার দীর্ঘ প্রতীক্ষিত রায় ঘোষণা করবে।

সিউল থেকে এএফপি এ খবর জানায়।

বেসামরিক শাসনের স্বল্প স্থায়ী স্থগিতাদেশের কারণে আইন প্রণেতাদের দ্বারা অভিশংসিত হওয়ার পর ইউনকে আনুষ্ঠানিকভাবে পদ থেকে অপসারণ করা হবে কি-না তা নির্ধারণের জন্য আদালত কয়েক সপ্তাহ ধরে অভিশংসন শুনানি করেছে।

মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে আদালত জানিয়েছে, ’প্রেসিডেন্টের অভিশংসন মামলার রায় আগামী ৪ এপ্রিল ঘোষণা করা হবে।’

আদালত জুন পর্যন্ত তার ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারে। তবে এটি সাধারণত অতীতের প্রেসিডেন্টের অভিশংসন মামলার জন্য কয়েক সপ্তাহের মধ্যে রায় দিয়েছে।

আদালত প্রত্যাশার চেয়েও বেশি সময় ধরে মামলাটি নিয়েছে। যার ফলে জল্পনা-কল্পনা তীব্র আকার ধারণ করেছে, কেউ কেউ মনে করছেন বিচারপতিরা নিশ্চয়ই তীব্র মতবিরোধের সম্মুখীন হচ্ছেন।

ইউনকে পদ থেকে অপসারণের জন্য, আদালতের আট বিচারপতির মধ্যে অন্তত ছয়জনকে পক্ষে ভোট দিতে হবে।

প্রতি সপ্তাহে মধ্য সিউলে লাখ লাখ দক্ষিণ কোরিয়ান ইউনের পক্ষে এবং বিপক্ষে সমাবেশ করছেন।

সাবেক প্রসিকিউটর ইউনকে জানুয়ারিতে বিদ্রোহের অভিযোগে আটক করা হয়েছিল কিন্তু প্রক্রিয়াগত কারণে মার্চের শুরুতে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। তিনি পুরো সময় ধরেই অবাধ্য ছিলেন এবং ’বিদ্বেষপূর্ণ’ বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপিয়েছেন।

তিনিই প্রথম দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট যিনি সামরিক আইনের জারি করে বিদ্রোহের অভিযোগে ফৌজদারি মামলায় বিচারের মুখোমুখি হয়েছেন।

গত ৩ ডিসেম্বর ইউনের সামরিক আইন ঘোষণার ফলে দক্ষিণ কোরিয়া কয়েক মাস ধরে উত্তাল ছিল। যা বিশ্ব মিত্রদেরও হতবাক করেছে।

যদি সাংবিধানিক আদালত আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেসিডেন্টকে বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে ৬০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। যেখানে বিরোধী নেতা লি জে-মিয়ং বর্তমানে জয়ের দৌড়ে এগিয়ে আছেন।

গত সপ্তাহে একটি আপিল আদালত লির বিরুদ্ধে একটি নির্বাচনী আইনের সাজা বাতিল করে দেয়। যার ফলে তার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণা চালানোর পথ পরিষ্কার হয়ে যায়।

তবে নির্বাচনের আগে যদি আপিলের মাধ্যমে এটি পুনর্বহাল করা হয়। তাহলে তার সংসদীয় আসন থাকবে না এবং পরবর্তী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনসহ পাঁচ বছরের জন্য তিনি কোনো পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না।

একটি পৃথক মামলায় সাংবিধানিক আদালত গত সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী হান ডাক-সুর অভিশংসন বাতিল করে তাকে ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে পুনর্বহাল করে। সামরিক আইন ঘোষণার জন্য প্রেসিডেন্ট স্থগিত হওয়ার পর তিনি এই দায়িত্ব নিয়েছিলেন।

আজকের বাংলা তারিখ

December ২০২৫
Mon Tue Wed Thu Fri Sat Sun
« Nov    
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০৩১  


Our Like Page