অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মের্জের ইসরায়েল সফরের তীব্র সমালোচনা করেছে জার্মানির বিরোধী দল। সফরকালে তিনি ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে দেখা করবেন।
গত বছরের নভেম্বরে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গাজায় যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য নেতানিয়াহু ও তার প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। উপত্যকাজুড়ে যুদ্ধের জন্য ইসরায়েল আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার মামলার মুখোমুখি।
শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিরোধী বাম দল ‘ডাই লিঙ্কে’র সহ-সভাপতি জান ভ্যান আকেন বার্লিন থেকে বলেছেন, ‘মার্জের ইসরায়েল সফর আন্তর্জাতিক আইনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা।’
তিনি বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকা সত্ত্বেও তিনি নেতানিয়াহুর সঙ্গে দেখা করছেন। একজন অভিযুক্ত যুদ্ধাপরাধীর সঙ্গে দেখা করা কোনো স্বাভাবিক রাষ্ট্রীয় সফর নয়।’
ভ্যান আকেন আরও বলেন, ইসরায়েলে জার্মান অস্ত্র সরবরাহ পুনরায় শুরু করা ‘একটি রাজনৈতিক কেলেঙ্কারি’।
তিনি বলেন, যতক্ষণ না ইসরায়েলি সরকার পৃথক ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের রাজনৈতিক সমাধানকে প্রকাশ্যে সমর্থন না করে, ততক্ষণ পর্যন্ত জার্মানির অস্ত্র সরবরাহ করা উচিত নয়।
মের্জ আগামী রোববার নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক করবেন বলে জানা গেছে। অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে গাজা নিয়েও আলোচনা অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
ইসরায়েলের ‘অন্ধ সমর্থক’ জার্মান সরকারের চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মের্জ বারবার ইসরায়েলের জন্য জার্মানির তথাকথিত ‘ঐতিহাসিক দায়িত্ব’ নিয়ে কথা বলে আসছেন – নাৎসি অতীত এবং হলোকাস্টের জন্য।
গাজা যুদ্ধ নিয়ে দেশটিতে ইসরায়েল ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়লেও দখলদার সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধী এমপিদের অস্ত্র নিষেধাজ্ঞার আহ্বান প্রতিহত করেছিলেন মের্জ। ইইউ-ইসরায়েল বাণিজ্য চুক্তি স্থগিত করার প্রস্তাবও তিনি প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। তিনি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিরোধিতা করেন।
চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মের্জের ইসরায়েল সফরের তীব্র সমালোচনা করেছে জার্মানির বিরোধী দল। সফরকালে তিনি ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে দেখা করবেন।
গত বছরের নভেম্বরে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গাজায় যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য নেতানিয়াহু ও তার প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। উপত্যকাজুড়ে যুদ্ধের জন্য ইসরায়েল আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার মামলার মুখোমুখি।
শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিরোধী বাম দল ‘ডাই লিঙ্কে’র সহ-সভাপতি জান ভ্যান আকেন বার্লিন থেকে বলেছেন, ‘মার্জের ইসরায়েল সফর আন্তর্জাতিক আইনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা।’
তিনি বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকা সত্ত্বেও তিনি নেতানিয়াহুর সঙ্গে দেখা করছেন। একজন অভিযুক্ত যুদ্ধাপরাধীর সঙ্গে দেখা করা কোনো স্বাভাবিক রাষ্ট্রীয় সফর নয়।’
ভ্যান আকেন আরও বলেন, ইসরায়েলে জার্মান অস্ত্র সরবরাহ পুনরায় শুরু করা ‘একটি রাজনৈতিক কেলেঙ্কারি’।
তিনি বলেন, যতক্ষণ না ইসরায়েলি সরকার পৃথক ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের রাজনৈতিক সমাধানকে প্রকাশ্যে সমর্থন না করে, ততক্ষণ পর্যন্ত জার্মানির অস্ত্র সরবরাহ করা উচিত নয়।
মের্জ আগামী রোববার নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক করবেন বলে জানা গেছে। অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে গাজা নিয়েও আলোচনা অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
ইসরায়েলের ‘অন্ধ সমর্থক’ জার্মান সরকারের চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মের্জ বারবার ইসরায়েলের জন্য জার্মানির তথাকথিত ‘ঐতিহাসিক দায়িত্ব’ নিয়ে কথা বলে আসছেন – নাৎসি অতীত এবং হলোকাস্টের জন্য।
গাজা যুদ্ধ নিয়ে দেশটিতে ইসরায়েল ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়লেও দখলদার সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধী এমপিদের অস্ত্র নিষেধাজ্ঞার আহ্বান প্রতিহত করেছিলেন মের্জ। ইইউ-ইসরায়েল বাণিজ্য চুক্তি স্থগিত করার প্রস্তাবও তিনি প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। তিনি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিরোধিতা করেন।