July 29, 2025, 9:31 pm
শিরোনামঃ
ঝিনাইদহের মহেশপুরে বিয়ে হওয়ায় স্কুল থেকে শিক্ষার্থীকে বের করে দিলেন প্রধান শিক্ষক ২০২৬ সালের একুশে পদকের জন্য মনোনয়ন আহ্বান আওয়ামী লীগকে কেন্দ্র করে পুলিশের বিশেষ শাখা কর্তৃক ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি জাল ইমিগ্রেশন স্ট্যাম্পে মালয়েশিয়ায় প্রবেশচেষ্টার দায়ে ১৫ বাংলাদেশি আটক অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্স ও চায়না মিডিয়া গ্রুপের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সাক্ষর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি ঘোষণাকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ আগামী বৃহস্পতিবার মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক বঙ্গোপসাগরে ট্রলার ডুবি ; ৪ দিন পর ৯ জেলে উদ্ধার ; এখনও নিখোঁজ ৬ জন ঝিনাইদহে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ    সাতক্ষীরায় সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে প্রচারণা 
এইমাত্রপাওয়াঃ
আমাদের সাইটে নতুন ভার্ষনের কাজ চলছে সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

এলইডি লাইট ও মনিটর এসেছে যে আবিষ্কারে ; সেটাই দিলো রসায়নে নোবেল

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : ২০২৩ সালে রসায়নে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন আলেক্সি একিমভ, মুঙ্গি বাওয়েন্ডি ও লুই ব্রুস। কোয়ান্টাম ডটের আবিষ্কার এবং এর উন্নয়নে বিশেষ অবদানের জন্য বিশ্বের সর্বোচ্চ এই সম্মাননা পেলেন তারা।

ন্যানো প্রযুক্তির অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান কোয়ান্টাম ডট। বর্তমান যুগে এলইডি লাইট, টিভি স্ক্রিন তৈরির পাশাপাশি মানবদেহ থেকে ক্যানসারের টিস্যু অপসারণে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে এটি।

বুধবার (৪ অক্টোবর) নোবেল বিজয়ী হিসেবে একিমভ, বাওয়েন্ডি ও ব্রুসের নাম ঘোষণা করে রসায়নের নোবেল কমিটি। এই কমিটির প্রধান জোহান অ্যাকভিস্ত বলেছেন, দীর্ঘসময় কেউ ভাবতেই পারেনি, আপনি এত ক্ষুদ্র কণা তৈরি করতে পারবেন। কিন্তু এ বছরের (পুরস্কার) বিজয়ীরা তাতে সফল হয়েছিলেন।

কোয়ান্টাম ডট আবিষ্কার ও উন্নয়নে এ তিন বিজ্ঞানীর অবদান কী ছিল সেটিও ব্যাখ্যা করেছে নোবেল কমিটি।

তারা জানিয়েছে, ১৯৮০’র দশকে রঙিন কাঁচে আকার-নির্ভর কোয়ান্টাম ইফেক্টস তৈরিতে সফল হন আলেক্সি একিমভ। রঙটি কপার ক্লোরাইডের ন্যানো পার্টিকেল থেকে এসেছিল। কোয়ান্টাম ইফেক্টসের মাধ্যমে কণার আকার কাচের রঙকে প্রভাবিত করে, তা দেখিয়েছিলেন একিমভ।

এর কয়েক বছর পরে, তরলের মধ্যে অবাধে ভাসমান কণার ওপর আকার-নির্ভর কোয়ান্টামের প্রভাব প্রথমবারের মতো প্রমাণ করেন বিজ্ঞানী ব্রুস।

এরপর ১৯৯৩ সালে কোয়ান্টাম ডটগুলোর রাসায়নিক উৎপাদন পরিবর্তন করেন বাওয়েন্ডি। এর ফলে যা তৈরি হয়, তাকে ‘প্রায় নিখুঁত কণা’ হিসেবে অভিহিত করেছে নোবেল কমিটি।

তিন বিজ্ঞানীর বৃত্তান্ত : বাওয়েন্ডি যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) অধ্যাপক, ব্রুস কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক এবং একিমভ ন্যানোক্রিস্টালস টেকনোলজি ইনকরপোরেটেডের জন্য কাজ করেন।

ব্রুস পড়াশোনা করেছেন রাইস এবং কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে। মার্কিন নৌবাহিনীর বৃত্তি নিয়ে সেখানেই বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন শুরু করেন তিনি। ১৯৭২ সালে এটিঅ্যান্ডটি বেল ল্যাবসে নিয়োগ পান ব্রুস, যেখানে দীর্ঘ ২৩ বছর কাটিয়েছেন। এর মধ্যে বেশিরভাগ সময়ই কেটেছে ন্যানোক্রিস্টাল গবেষণায়।

নোবেল বিজয়ী তৃতীয় বিজ্ঞানী বাওয়েন্দি প্যারিসে জন্মগ্রহণ করেন। বেড়ে ওঠেন ফ্রান্স, তিউনিসিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রে। তিনি ব্রুসের অধীনে বেল ল্যাবরেটরিতে পোস্টডক্টরাল গবেষণা করেন। ১৯৯০ সালে এমআইটিতে যোগ দেন এবং ১৯৯৬ সালে সেখানকার অধ্যাপক হন বাওয়েন্দি। সূত্র: সিএনএন, রয়টার্স

আজকের বাংলা তারিখ



Our Like Page