July 30, 2025, 11:37 am
শিরোনামঃ
ঝিনাইদহের মহেশপুরে বিয়ে হওয়ায় স্কুল থেকে শিক্ষার্থীকে বের করে দিলেন প্রধান শিক্ষক ২০২৬ সালের একুশে পদকের জন্য মনোনয়ন আহ্বান আওয়ামী লীগকে কেন্দ্র করে পুলিশের বিশেষ শাখা কর্তৃক ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি জাল ইমিগ্রেশন স্ট্যাম্পে মালয়েশিয়ায় প্রবেশচেষ্টার দায়ে ১৫ বাংলাদেশি আটক অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্স ও চায়না মিডিয়া গ্রুপের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সাক্ষর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি ঘোষণাকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ আগামী বৃহস্পতিবার মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক বঙ্গোপসাগরে ট্রলার ডুবি ; ৪ দিন পর ৯ জেলে উদ্ধার ; এখনও নিখোঁজ ৬ জন ঝিনাইদহে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ    সাতক্ষীরায় সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে প্রচারণা 
এইমাত্রপাওয়াঃ
আমাদের সাইটে নতুন ভার্ষনের কাজ চলছে সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

ঝিনাইদহের মহেশপুরে মাদ্রাসা ছাত্রকে পিটিয়ে আহতের পর হাতের নক তুলে নিয়েছে এক শিক্ষক

স্টাফ রিপোর্টার : ঝিনাইদহের মহেশপুর জামিয়া ইসলামীয়া আজিজুল উলুম মাদ্রাসার হেফজ (হাফেজ) বিভাগের ছাত্র জুবায়ের আহাম্মেদকে (১৩) কে পিটিয়ে আহতের পর তার একটি আঙ্গুলের নক তুলে নিয়েছে মাদ্রাসার শিক্ষক মোঃ আব্দুল্লাহ। এ ঘটনায় আহত ছাত্রের মা বাদী হয়ে শিক্ষক আব্দুল্লাহকে আসামী করে একটি লিখিত অভিয়োগ দায়ের করেছেন।

আহত ছাত্র জুবায়ের আহাম্মেদ জানান, রোববার রাতে আমাকে রুমের মধ্যে নিয়ে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে আহত করে। পরে আমার বাম হাতের আঙ্গুলের একটি নক তুলে নেয় শিক্ষক মোঃ আব্দুল্লাহ। এমনকি আমি যদি এঘটনা কাউকে বলি তাহলে আমাকে মেরে ফেলা হবে বলে জানান। আমি আজ সোমবার ভোর রাতে পালিয়ে বাড়ীতে চলে যাই।

আহত ছাত্রের মা ফিরোজা বেগম জানান, আমার ছেলেকে মহেশপুর জামিয়া ইসলামীয়া আজিজুল উলুম মাদ্রাসায় রেখে লেখা পড়া করিয়ে আসছিলাম। হঠাত কয়েক দিন ধরে হেফজ (হাফেজ) বিভাগের শিক্ষক আব্দুল্লাহ আমার ছেলেকে অহেতুক মারপিট করে আসছিল।

তিনি আরো বলেন বোরবার রাতে শিক্ষক আব্দুল্লাহ আমার ছেলেকে লাঠি দিয়ে যে ভাবে পিটিয়েছে তা বলার মত নয়। কিন্তু তার পরও তিনি আমার ছেলের একটি আঙ্গুলের নক পর্যন্ত তুলে নিয়েছেন। এটা কেমন শিক্ষাকতা?

আহত ছাত্র জুবায়ের আহাম্মেদের প্রতিবেশী চাচা আবু হানিফ জানান, জুবায়েরকে মারপিটের কারণ জানতে তার মাকে নিয়ে মাদ্রসায় গেলে জামিয়া ইসলামীয়া আজিজুল উলুম মাদ্রাসার প্রধান শেখ আসাদ আমাদেরকে উল্টো হুমকি দিয়ে মাদ্রসা থেকে বের করে দেয়।

হেফজ (হাফেজ) বিভাগের শিক্ষক মোঃ আব্দুল্লাহর সাথে তার মুঠো ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব্য হয়নি।

মহেশপুর থানা অফিসার ইনর্চাজ (ওসি) খন্দকার শামীম উদ্দীন জানান আমি লিখিত অভিযোগটি পেয়েছি। আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

আজকের বাংলা তারিখ



Our Like Page