April 25, 2025, 11:08 pm
শিরোনামঃ
প্রবাসীদের সহযোগিতায় দেশের অর্থনীতি আবার ঘুরে দাঁড়াতে পেরেছে : প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশ পুনর্গঠনে ড. ইউনূসকে সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ভ্যাটিকানের উদ্দেশ্যে কাতার ত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা সরকার শিগগিরই স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে : প্রেস সচিব জাতিসংঘের দুটি আঞ্চলিক সংস্থার গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্যপদে বাংলাদেশ ঝিনাইদহের কোটচাঁদুপরে যাত্রীবাহী ট্রেনে থেকে ১ কেজি ১২৫ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার মুন্সীগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ ; গুলি-ককটেল বিস্ফোরণ ভোলায় অস্ত্রসহ ৩ ডাকাত আটক কাশ্মির সীমান্তে ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে গোলাগুলি ভারতের বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে পাকিস্তান
এইমাত্রপাওয়াঃ
আমাদের সাইটে নতুন ভার্ষনের কাজ চলছে সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য নাটকীয়ভাবে বেড়েছে : মার্কিন কমার্শিয়াল কাউন্সিলার

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : গত এক দশকে বাংলাদেশের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য নাটকীয়ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে উল্লেখ করে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন দূতাবাসের কমার্শিয়াল কাউন্সিলার (ফরেন কমার্শিয়াল সার্ভিস) জন ফে বলেছেন, গত এক দশকে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ১৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে। এর প্রসার নাটকীয়ভাবে ঘটেছে।
তিনি বলেন, তবে দু’দেশের বাণিজ্য সীমিত সংখ্যক কয়েকটি পণ্যের মধ্যে আটকে আছে। আর্থিক কিছু নীতির সংস্কার ও  মার্কিন বিনিয়োগ বাড়ানোর মাধ্যমে নতুন নতুন পণ্যের মাধ্যমে বাণিজ্য প্রসারের সুযোগ রয়েছে।
বৃহস্পতিবার ঢাকায় আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশ (অ্যামচেম) সংগঠনের নিয়মিত মাসিক মধ্যাহ্ন ভোজ সভায় তিনি এ কথা বলেন। ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ বাণিজ্য সহযোগিতা বৃদ্ধি’ শীর্ষক আলোচনায় বক্তব্য দেন তিনি। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে অ্যামচেম সভাপতি সৈয়দ এরশাদ আহমেদ ও সহসভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল বক্তব্য দেন।
মার্কিন কূটনীতিক আরো বলেন, বাংলাদেশের রপ্তানি মূলত পোশাক নির্ভর এবং যুক্তরাষ্ট্র ইস্পাত ও কৃষির মতো কয়েকটি পণ্য রপ্তানি করে। কিন্তু স্বাস্থ্যসেবা, আইটি, শিক্ষা, জ¦ালানি এবং বাণিজ্য অবকাঠামো খাতে দু’দেশের ব্যবসায়ীদের একসঙ্গে কাজ করার এবং বাণিজ্য বাড়ানোর বিপুল সুযোগ রয়েছে। তিনি এসব খাতের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে বাংলাদেশের বিনিয়োগ ও রাজস্ব নীতি এবং মেধাস্বত্ত্ব আইনের কিছু জায়গায় সংস্কার এবং অবকাঠামো খাতের উন্নয়নের উপর গুরুত্বারোপ করেন।
জন ফে বলেন, বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান মধ্যবিত্ত শ্রেণির স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, ভোগ্যপণ্য এবং ফ্র্যাঞ্চাইজিংসহ আরও অনেক খাতের বিদ্যমান চাহিদা মার্কিন কোম্পানিগুলোর জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করেছে। আগামীতে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ বাজার হয়ে উঠতে পারে।
তিনি জানান, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে ফরেন কমার্শিয়াল সার্ভিস অফিস বা এফসিএসএ খুলেছে যার কাজ হলো মূলত মার্কিন কোম্পানি বিশেষ করে ছোট ও মাঝারি কোম্পানিকে বাংলাদেশে ব্যবসা করার বিষয়ে উৎসাহ দেওয়া।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে আমাদের ১০০টিরও বেশি অফিস রয়েছে। আমরা নিয়মিত মার্কিন কোম্পানিগুলোকে নতুন বাজারে প্রবেশের ব্যাপারে কাউন্সেলিং করছি। বাংলাদেশী কোন কোম্পানি যুক্তরাষ্ট্রের নির্দিষ্ট কোন পণ্য, সেবা বা প্রযুক্তি আমদানি করতে চাইলে, এফসিএসএ সংশ্লিষ্ট উৎপাদনকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগসূত্র তৈরি করে দিবে বলে তিনি জানান।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, অর্থনীতিবিদ এবং নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

 

আজকের বাংলা তারিখ

April ২০২৫
Mon Tue Wed Thu Fri Sat Sun
« Mar    
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  


Our Like Page