September 15, 2025, 12:45 am
শিরোনামঃ
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের মেয়াদ কমানোর পরিকল্পনা করছে সরকার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আগামী ১২ অক্টোবর থেকে ৪ কোটি ৯০ লাখ শিশুকে দেওয়া হবে টাইফয়েড টিকা ভূমিকম্পে একসঙ্গে কাঁপল বাংলাদেশ-ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার ৬ দেশে খাগড়াছড়িতে সেনাবাহিনী কর্তৃক কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও শিক্ষা সহায়তা প্রদান দিনাজপুরে গমের জাত উদ্ভাবন ও সম্প্রসারণ বিষয়ক কর্মশালা ভোলায় শিক্ষায় আধুনিকীকরণ শীর্ষক সেমিনার  ফিলিস্তিনর গাজায় পোকার কামড়ে অতিষ্ঠ ইসরায়েলি সেনারা ; ছড়িয়ে পড়ছে চর্মরোগ মুসলিম দেশগুলো মিলে ‘যৌথ অপারেশন সদরদপ্তর’ গঠনের আহ্বান জানাল ইরান মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আগে ন্যাটোকে রুশ তেল কেনা বন্ধ  করতে হবে :  ট্রাম্প ইউক্রেনে ড্রোন হামলার প্রেক্ষিতে যুদ্ধবিমান মোতায়েন করল রোমানিয়া ও পোল্যান্ড
এইমাত্রপাওয়াঃ
বাংলাদেশে স্নাতক ডিগ্রিধারী বেকারের সংখ্যা প্রায় ৯ লাখ

রাশিয়ার হামলায় ইউক্রেনের বিদ্যুৎ উৎপাদনে ধ্বস

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলায় একের পর এক ধ্বংস হচ্ছে ইউক্রেনের বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রগুলো। এতে চরম সংকটে পড়েছে পুরো ইউক্রেন। বিশেষ করে রাজধানী কিয়েভের নাগরিকদের লম্বা সময়ের লোডশেডিংয়ে পড়তে হবে বলে সতর্ক করা হয়েছে। শনিবার (২৯ অক্টোবর) দেওয়া এক বিবৃতিতে কিয়েভ জানায়, দিনে চার ঘণ্টা কিংবা তার বেশি সময় ধরে লোডশেডিং চলতে পারে।

জানা যায়, শুধু কিয়েভ নয় সেন্ট্রাল ইউক্রেনের দিনিপ্রোসহ বিভিন্ন অঞ্চলে এ ধরনের লোডশেডিং দেখা দিতে পারে।

দেশটির প্রধানমন্ত্রী ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেন, চলতি মাসে রাশিয়া ইউক্রেনে অসংখ্য মিসাইল ছুড়েছে ও ইরানের তৈরি ড্রোন দিয়ে হামলা চালিয়েছে। তাদের হামলায় লাখ লাখ মানুষ বিপদে পড়েছেন। কিন্তু এমন বর্বর আচরণের মাধ্যমে তারা আমাদের মনোবল ভাঙতে পারবে না।

পাভলো নামে একটি পাওয়ার স্টেশন কর্মচারী বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন- আমরা প্রথমবারের মতো এমন ধ্বংসযজ্ঞের মুখোমুখি হয়েছি। আমাদের কারখানাটিতে দুবার মিসাইল দিয়ে ও পরে ইরানের তৈরি ‘কামিকাজে’ ড্রোন দিয়ে হামলা চালায় রাশিয়া। এতে মূল যন্ত্রগুলোর যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা ঠিকঠাক হতে অনেক বেশি সময় লেগে যাবে।

ইউক্রেনের বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ডিটিইকের পরিচালক দিমিত্রো সাখারুক জানান, এখন পর্যন্ত রাশিয়ার বিমান হামলায় আমাদের তিনটি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ধ্বংস হয়েছে। এর ফলে কিয়েভ অঞ্চলটি বিদ্যুৎ উৎপাদনের ৩০ শতাংশ সক্ষমতা হারিয়েছে। এর ফলে যেসব সীমাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে তা কল্পনাতীত।

তিনি আর বলেন, এমন পরিস্থিতিতে সড়কবাতি জ্বালিয়ে রাখা ও বিদ্যুৎচালিত গণপরিবহণ চলাচলে সাময়িক ব্যাঘাত ঘটতে পারে। এতে জনদুর্ভোগ যেকোনো সময়ের থেকে বেশি হবে।

কিয়েভের পর রাশিয়ার হামলায় সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত শহর হলো- খারকিভ। এ দুটি শহর ছাড়াও ঝিতোমির, পলতাভা ও চেরনিহিভে তীব্র বিদ্যুৎ সংকট দেখা দিয়েছে।

মূলত ৯ অক্টোবর ক্রিমিয়া সেতুতে বিস্ফোরণের ঘটনার পর থেকেই ইউক্রেনের শক্তি উৎপাদন কেন্দ্রগুলো ও বেসামরিক অবকাঠামো লক্ষ্য করে হামলা শুরু করে।

এদিকে, বেসামরিক অবকাঠামোতে রাশিয়ার এমন হামলা চালানোকে ইউক্রেন ও তার মিত্র দেশগুলো যুদ্ধাপরাধ বলে আখ্যা দিয়ে আসছে।

আজকের বাংলা তারিখ

September ২০২৫
Mon Tue Wed Thu Fri Sat Sun
« Aug    
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  


Our Like Page