November 2, 2025, 9:29 am
শিরোনামঃ
ঝিনাইদহের মহেশপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে জাতীয় সমবায় দিবস পালন ঝিনাইদহের মহেশপুর পৌরসভা কার্যালয়ের সামনেই ময়লার ভাগাড় ; দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ পথচারীরা চট্টগ্রাম বন্দরের টার্মিনাল ইজারা বাতিলের দাবিতে শ্রমিক-কর্মচারীদের গণ-অনশন প্রবীণদের প্রতি রাষ্ট্রের আরও মনোযোগী হওয়া উচিত: মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক উপদেষ্টা আজ মধ্যরাত থেকে বন্ধ হচ্ছে একক এনআইডি‘র বিপরিতে ১০টির বেশি সিম জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের সুযোগ নেই : বিএনপির মহাসচিব বিভিন্ন দাবিতে প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতিসহ বিভিন্ন কর্মসূচি ঘোষণা একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকায় জামায়াতকে নিষিদ্ধের আহ্বান জানালেন আলাল জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বাংলাদেশের চাল ও সবজিতেও ক্ষতিকর আর্সেনিক ; ঝুঁকিতে জনস্বাস্থ্য নাটোর প্রেসক্লাবের নির্বাচনে শহীদুল সভাপতি ; কামরুল সম্পাদক নির্বাচিত
এইমাত্রপাওয়াঃ

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের কার্যক্রম বাতিলে হাইকোর্টের রায়ের পর বিক্ষোভ

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ ৬ হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগের কার্যক্রম বাতিল করে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট।

বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এসংক্রান্ত রুল যথাযথ ঘোষণা (অ্যাবসোলুট) করে রায় ঘোষণা করেন।

হাইকোর্ট তার রায়ে আপিল বিভাগের বিভাগের কোট সংক্রান্ত সর্বশেষ রায় অনুসরণ করে নতুন করে ফলাফল প্রকাশ করতে নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানান রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আখতার হোসেন মো. আবদুল ওয়াহাব।

এদিকে, আজকের এই রায়ের পর সংশ্লিষ্ট হাইকোর্ট বেঞ্চের সামনে বিক্ষোভ শুরু করে নানা ধরনের শ্লোগান দিতে থাকেন সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণরা। এসময় হাইকোর্টের দরজার সামনে থাকা পুলিশকে সরিয়ে হাইকোর্ট বেঞ্চে ঢুকে পাড়ার চেস্টা করেন। একপর্যায়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী গাজী কামরুল ইসলাম সজল বিক্ষোভকারীদের শান্ত হতে এবং আদালতের সামনে বিক্ষোভ না করতে অনুরোধ করেন। একপর্যায়ে অতিরিক্ত পুলিশ সদস্যরা এসে ২৪ নম্বর এনেক্স হাইকোর্টের সামনে থেকে বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দেন। পরবর্তীতে তারা হাইকোর্ট প্রাঙ্গন ছাড়েন।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণদের নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা অনুসরণের অভিযোগে উত্তীর্ণদের ফলাফল প্রকাশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে নিয়োগ বঞ্চিত ৩০ প্রার্থী হাইকোর্টে রিটটি করেন। সে রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে গত ১৯ নভেম্বর বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ আদেশ দেন। আদালত তার আদেশে এই নিয়োগের কার্যক্রম ছয় মাসের জন্য স্থগিত করেন। আর রুলে ৩১ অক্টোবর ফলাফল প্রকাশের বিজ্ঞপ্তি ও নিয়োগ বিষয়ে ১১ নভেম্বরের নির্দেশনা–সংবলিত স্মারক কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়। সে রুলের শুনানি শেষে আজ রায় দেন হাইকোর্ট।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় গত ২৩ জুলাই কোটাপদ্ধতি সংশোধনের পর প্রজ্ঞাপন জারি করে। এতে বলা হয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবরের জারি করা পরিপত্রসহ আগের এ-সংক্রান্ত সব পরিপত্র বা প্রজ্ঞাপন বা আদেশ রহিত করা হলো। ফলে আগের কোনো আদেশ বহাল থাকছে না। তবে রিটকারি পক্ষের আইনজীবী বলেন এই ৬ হাজার ৫৩১ জন প্রার্থীকে নির্বাচন করে নিয়োগের ক্ষেত্রে আগের সেই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা-২০১৯ অনুসরণ করা হয়। যেখানে নারী কোটা ৬০ শতাংশ, পোষ্য কোটা ২০ শতাংশ, ৪ শতাংশ অন্যান্য কোটা ছিল। তাই এই ফলাফল ও নিয়োগের বিষয় চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়।

আজকের বাংলা তারিখ

November ২০২৫
Mon Tue Wed Thu Fri Sat Sun
« Oct    
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০


Our Like Page