November 27, 2025, 9:01 am
শিরোনামঃ
ওসিদের নিয়োগও লটারির মাধ্যমে হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা যারা নির্বাচন ঠেকাতে চাইবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা : সিইসি রীপার ভিডিও বক্তব্য প্রচারের বিষয়ে অধ্যাপক আলী রীয়াজের বিবৃতি রাজধানীতে ৩ শত ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করেছে রাজউক ট্রাইব্যুনাল নিয়ে বিরূপ মন্তব্যে ফজলুর রহমানের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ ৫০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ ; ক্যাডার পদে ১৭৫৫ ; নন-ক্যাডার ৩৯৫ জন রাজশাহীতে চিনির সঙ্গে রং মিশিয়ে তৈরি হচ্ছিল খেজুর গুড় ; ৫ কারখানায় অভিযান মাগুরার একজন রাজনৈতিক নেতার কারণে ১৮ দিন গৃহবন্দি মাদ্রাসা শিক্ষিকা ; প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযানে ধামরাইয়ে ৭টি ইটভাটায় অভিযানে ১৫ লাখ টাকা জরিমানা পিরোজপুরে দুর্যোগে করণীয় বিষয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মশালা
এইমাত্রপাওয়াঃ

রাজশাহী সিটি নির্বাচন ; কেন্দ্রে দেখা দুই মেয়র প্রার্থী হেসে করলেন আলিঙ্গন

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়রপ্রার্থী এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বুধবার (২১ জুন) সকাল সোয়া ৯টায় উপশহর স্যাটেলাইট স্কুলকেন্দ্রে ভোটদান শেষে কেন্দ্র পরিদর্শনে বের হন। কয়েকটি কেন্দ্র ঘুরে সকাল সোয়া ১০টার দিকে তিনি ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের আটকষি স্কুলকেন্দ্রে গিয়ে পৌঁছান। একই সময়ে আটকষি স্কুলকেন্দ্রে ভোট দিয়ে জাতীয় পার্টির মেয়রপ্রার্থী সাইফুল ইসলাম স্বপন কেন্দ্রের বাইরে আসতেই দুই প্রার্থীর হয় সাক্ষাৎ। এসময় লিটন ও স্বপন পরস্পরকে হাসিমুখে আলিঙ্গন করেন।

কয়েক মিনিট কথা বলার পর লিটন কেন্দ্রটি ত্যাগ করে অন্য কেন্দ্রের উদ্দেশে চলে যান।

এসময় উপস্থিত সাংবাদিকরা তাদের পরস্পরের সৌহার্দ্য দেখে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে জাপা প্রার্থী স্বপন বলেন, ‘লিটন ও আমি পরস্পরকে চাচা ও ভাতিজা বলে ডাকি। দেখা হলেই  লিটন আমাকে সম্মান করেন। তবে ভোটের মাঠে আমরা কেউ কাউকে ছাড় দিচ্ছি না। আমরা প্রতিদ্বন্দ্বী। প্রার্থীদের মধ্যে সৌহার্দ্যভাব থাকা খারাপ কিছু নয়। এতে বরং রাজনীতির গুণগতমান বাড়ে। আমরা তেমন রাজনীতি করি না। জনগণ যাকে রায় দেবেন তিনি জিতবেন। জনগণের এই রায় আমাদের সহজ ও স্বাভাবিকভাবে মেনে নিতে হবে।’

আওয়ামী লীগ ও জাপা প্রার্থীর পরস্পরের সৌজন্য বিনিময় ভোটারদের দৃষ্টি এড়ায়নি। বরং তারা এই দুই প্রার্থীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন।

আওয়ামী লীগ মনোনীত ও ১৪ দল সমর্থিত মেয়র প্রার্থী খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘এখন পর্যন্ত নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজ করছে। সাধারণ মানুষ নির্বিঘ্নে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারছেন। শেষ পর্যন্ত এমন পরিবেশই থাকবে। রাজশাহী শান্তির নগরী এখানে কাউকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে দেওয়া হবে না।’

খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘পরিবেশ ভালো আছে। মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবেই ভোট দেবেন।’

সব মিলিয়ে রাজশাহীতে ৬০ শতাংশের ওপরে ভোট কাস্টিং হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন খায়রুজ্জামান লিটন।

এদিকে ভোটপ্রদান শেষে দুপুর ১২টা পর্যন্ত শহীদ নজমুল হক উচ্চ বিদ্যালয়, ১ নম্বর দরিখড়বোনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মসজিদ ই নূর দাখিল মাদ্রাসা তেরোখাদা, আটকোষি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মালদা কলোনি, রাজশাহী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র,  নওদাপাড়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, হড়গ্রাম মডেল টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড বি.এম. কলেজ, কাশিয়াডাঙ্গা, মোল্লাপাড়া সরকারি  প্রাইমারি বিদ্যালয়, মোমেনা বক্স ইউসেফ স্কুল, কাশিয়াডাঙ্গা প্রাইমারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, রায়পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, রাজশাহী কোর্ট একাডেমি, প্রাইমারি টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (পিটিআই) কেন্দ্র পরিদর্শন করেন নৌকা প্রতীকের মেয়র প্রার্থী।

 

আজকের বাংলা তারিখ



Our Like Page