July 29, 2025, 7:55 pm
শিরোনামঃ
ঝিনাইদহের মহেশপুরে বিয়ে হওয়ায় স্কুল থেকে শিক্ষার্থীকে বের করে দিলেন প্রধান শিক্ষক ২০২৬ সালের একুশে পদকের জন্য মনোনয়ন আহ্বান আওয়ামী লীগকে কেন্দ্র করে পুলিশের বিশেষ শাখা কর্তৃক ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি জাল ইমিগ্রেশন স্ট্যাম্পে মালয়েশিয়ায় প্রবেশচেষ্টার দায়ে ১৫ বাংলাদেশি আটক অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্স ও চায়না মিডিয়া গ্রুপের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সাক্ষর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি ঘোষণাকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ আগামী বৃহস্পতিবার মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক বঙ্গোপসাগরে ট্রলার ডুবি ; ৪ দিন পর ৯ জেলে উদ্ধার ; এখনও নিখোঁজ ৬ জন ঝিনাইদহে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ    সাতক্ষীরায় সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে প্রচারণা 
এইমাত্রপাওয়াঃ
আমাদের সাইটে নতুন ভার্ষনের কাজ চলছে সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

১১ কাউন্সিলরদের লিখিত অভিযোগ ; একই কর্মস্থলে ১৭ বছর চকরিয়া পৌর সচিব মাসউদ

বশির আলমামুন, চট্টগ্রাম : চকরিয়া পৌরসভার নানা কারণে আলোচিত সচিব মাস-উদ মোরশেদ বদলি হলেও ঘুরে-ফিরে ১৭ বছর ধরে একই কর্মস্থলে বহাল তবিয়তে থেকে যাচ্ছেন। তার বিরুদ্ধে একেক সময় একেক রকমের অভিযোগ উঠলেও রহস্যজনক কারণে বহাল তবিয়তে থাকেন তিনি। এবারও নানা অনিয়ম দূর্নীতি ও স্বেছাচারিতার অভিযোগ এনে অন্যত্রে বদলি চেয়ে পৌরসভার ১১ কাউন্সিলর লিখিত আবেদন করেছেন স্থানী সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে। অভিযোকারী কাউন্সিলররা হলেন, চকরিয়া পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নুরুচ্ছফি, ২নং ওয়ার্ডের সাইফুল ইসলাম, ৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এএইচএম ইফতেকারুল ইসলাম, ৪নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জাফর আলম, ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আবদুচ সালাম, ৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নুরুল আমিন, ৮নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র মুজিবুল হক, ৯নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর বেলাল উদ্দিন, ১, ২ ও ৩নং ওয়ার্ডের নারী কাউন্সিলর রাশেদা বেগম, ৪, ৫ ও ৬নং নারী কাউন্সিলর ফারহানা ইয়াসমিন ও ৭, ৮ ও ৯নং ওয়ার্ডের নারী কাউন্সিলর আঞ্জুমান আরা বেগম। অভিযোগে জানাযায়, দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে চকরিয়া পৌরসভায় কর্মরত রয়েছেন সচিব মাস-উদ মোরশেদ। তিনি যোগদানের পর থেকে নানা অনিয়মে জড়িয়ে পড়েন। অভিযোগ রয়েছে, পৌরসভার মেয়র যেনিই হন তিনিই জিম্মি হয়ে পড়েন তার কাছে। অনেক কাউন্সিলর পৌরসভার উন্নয়নে তার অনিয়ম ও স্বেচ্ছাসারিতার প্রতিবাদ করলে তাদের নানাভাবে হুমকি ধমকি দেন। জানা যায়, অবৈধভাবে টেন্ডার বাণিজ্য করার পাশাপাশি পৌরসভার কিচেন মার্কেটে বাণিজ্য, ফুটপাত বাণিজ্য, সড়ক বাণিজ্য শালিস বাণিজ্যও রয়েছে সচিবের হাতে। এছাড়া পৌরশহরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে উন্নয়নের বরাদ্দকৃত অর্থ থেকে কমিশন হাতিয়ে নিচ্ছেন তিনি। পৌরসভার বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ডে নিজের লোক দিয়ে টেন্ডার বাগিয়ে নিয়ে নিজেই ঠিকাদারী কাজ করে যাচ্ছেন। তাঁর এসবে অতিষ্ঠ হয়ে চকরিয়া পৌরসভার ১২ কাউন্সিলরের মধ্যে ১১জন কাউন্সিলর স্থানী সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে লিখিত অভিযোগ করেছেন। তারা অতি দ্রæত সময়ে এ দূর্নীতিবাজ সচিব মাসউদ মোরশেদকে অন্যত্রে বদলির দাবি জানান। এদিকে চকরিয়া পৌরসভার সচিব মাস-উদ মোরশেদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি এবিষয়ে অবগত নয় বলে জানান।

 

আজকের বাংলা তারিখ



Our Like Page