28 Feb 2025, 10:43 pm

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক ইসকন নেতা চিন্ময় দাসের গ্রেপ্তারকে কেন্দ্র করে দেশের চলমান পরিস্থিতি অবনতি ঘটাতে সন্ত্রাসী হামলার আশঙ্কা করছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

গোয়েন্দা সূত্র বলেছে, বড় ধরনের সন্ত্রাসী হামলার বিষয় মাথায় রেখে ঢাকাসহ সারাদেশে পুলিশের পাশাপাশি র‌্যাব ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। এদিকে সীমান্তে যেকোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি কিংবা অপতৎপরতা রোধে সম্পূর্ণ প্রস্তুত থাকার কথা জানিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এই পরিস্থিতিতে যুক্তরাজ্য ভ্রমণ সতর্কতা হালনাগাদ করে বাংলাদেশের তিন পার্বত্য জেলা ভ্রমণে তাদের নাগরিকদের সতর্ক থাকতে বলেছে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সূত্রগুলো বলেছে, পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে হত্যার মতো ঘটনাও ঘটতে পারে। চোরাগোপ্তা হামলার আশঙ্কাও রয়েছে। হামলায় ব্যবহৃত হতে পারে, থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্রসহ সন্ত্রাসীদের কাছে থাকা অবৈধ অস্ত্র। সেই সঙ্গে বোমা হামলার আশঙ্কাও রয়েছে। এ অবস্থায় সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে দেশে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) দুপুরে এক খুদে বার্তায় বিজিবি সদর দপ্তর সূত্র জানায়, সীমান্তে যেকোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি কিংবা অপতৎপরতা রোধে সম্পূর্ণ প্রস্তুত রয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এতে বলা হয়, ভারতের ত্রিপুরার আগরতলা থেকে আখাউড়ামুখী লং মার্চ কর্মসূচি ঘিরে সীমান্তে উত্তেজনা থাকায় আখাউড়া সীমান্তে অতিরিক্ত বিজিবি সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।

পুলিশ সদর দপ্তরের (এআইজি মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর বলেন, চলমান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি অপরাধীদের নিয়ন্ত্রণে মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) ডিপ্লোমেটিক সিকিউরিটি বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মোহাম্মদ নূরে আলম জানান, ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনের ভেতরে বিক্ষোভ ও হামলার ঘটনার পর ঢাকার গুলশান এলাকায় অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা জোরদার করেছে পুলিশ।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এক কর্মকর্তা বলেন, সাইফুল ইসলাম হত্যাকাণ্ডের পর পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে যায়। অবশ্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা চলছে। তবে তৃতীয় পক্ষও এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করতে পারে।

পুলিশের একটি সূত্র জানায়, সারাদেশে ইসকনের মন্দিরগুলোতে নজরদারি চলছে। কারা এতে অর্থায়ন করছে তার একটি তালিকা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপাররা এরই মধ্যে সেই তালিকা তৈরির কাজ শুরু করেছেন। একই সঙ্গে বাইরে থেকে কোনো অর্থায়ন হয় কি না তারও অনুসন্ধান চালানো হচ্ছে।

 

 

 

দেশে বড় সন্ত্রাসী হামলার আশঙ্কায় সীমান্তে সতর্ক অবস্থায় বিজিবি

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক চিন্ময় কৃষ্ণ দাশের পক্ষে চট্টগ্রামের আদালতে একজন আইনজীবীও দাঁড়াননি। সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের অভিযোগ – মামলা, হামলা এবং হুমকি দিয়ে আদালতে কোনো আইনজীবীকে দাঁড়াতে দেয়া হয়নি।

গতকাল মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে গ্রেপ্তার চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীকে আদালতে নেয়া হয়নি। তার এবং তার আইনজীবীদের অনুপস্থিতিতেই জামিনের শুনানির পরবর্তী তারিখ (২ জানুয়ারি) নির্ধারণ করেন চট্টগ্রামের মহানগর দায়রা জজ মো. সাইফুল ইসলামের আদালত৷

সনাতনী জাগরণ জোট এক বিবৃতিতে চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর পক্ষে কোনো আইনজীবীকে জামিন আবেদনের জন্য দাঁড়াতে না দেয়ার অভিযোগ করেছে৷

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ইতিমধ্যে যেসব আইনজীবী চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর পক্ষে আদালতে দাঁড়িয়েছিলেন, তাদের মধ্যে ৭০ জনকে মামলার আসামি করা হয়েছে। অন্য যারা আছেন, তাদের হুমকি দেয়া হচ্ছে।’

বিষয়টিকে আইনের শাসন ও মানবাধিকারের পরিপন্থি হিসেবে উল্লেখ করে বিবৃতিতে আরো দাবি করা হয়, ‘অদৃশ্য চাপে আদালত তার জামিন শুনানিতে দেরি করছেন। আদালত ২০২৫ সালের ২ জানুয়ারি শুনানির দিন ধার্য করেছেন।’

বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের প্রশ্ন, ‘তাহলে সরকার কী চায়? বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা কি স্বাধীন? এভাবে চললে বাংলাদেশের সনাতনীসহ সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়?’

সনাতনী জাগরণ জোটের প্রতিনিধি গৌরাঙ্গ দাস প্রভু বলেন, ‘আসলে আমাদের ৭০ জনের বেশি হিন্দু আইনজীবীকে মামলায় আসামি করায় তারা কেউ আদালতে যেতে পারেননি। তারপরও আমরা ঢাকা থেকে আইনজীবী আনার পরিকল্পনা করেছিলাম। কিন্তু একদিন আগে থেকেই তারা হুমকি দিতে থাকে। সকালে আদালত এলাকায় ওই আইনজীবীরা মিছিল বের করে, ফলে আমাদের পক্ষে আইনজীবী দেয়া সম্ভব হয়নি।’

এ সময় দুজন আইনজীবীর নাম উল্লেখ করে তার ওপর হামলা এবং অন্য জনের ভয়ে আত্মগোপনে থাকার কথাও বলেন গৌরাঙ্গ দাস প্রভু,  ‘এর আগে আইনজীবী রিগ্যান আচার্যের চেম্বারে হামলা হয়েছে। তার ওপর হামলা চালিয়ে তাকে আহত করা হয়। আইনজীবী শুভাশীষ ভয়ে আত্মগোপনে আছেন।’

তারা বৈষম্যের শিকার- এমন অভিযোগও উঠে আসে তার কথায়, ‘৫ আগস্টের ছাত্র-জনতার অভুত্থানের মূল বিষয় হলো বেষম্যহীন রাষ্ট্র । অথচ আমরা এখন বৈষম্যের শিকার।’

এদিকে চট্টগ্রাম মহানগর জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর(পিপি) অ্যাডভোকেট মফিজুল হক ভুঁইয়া মনে করেন, ‘কোনো আইনজীবীকে আসতে দেয়া হয়নি এই অভিযোগ ঠিক নয়।” তিনি বলেন, ‘চিন্ময় দাশের পক্ষে আদালতে কোনো আইনজীবী আসেননি। জামিন আবেদনের জন্য মামলাটি এক নাম্বারে ছিল। কিন্তু আদালত বার বার ডাকার পরও চিন্ময় দাশের পক্ষে কোনো আইনজীবী দাঁড়াননি।’

মফিজুল হক ভুঁইয়ার দাবি, ‘আদালত এলাকায় যথেষ্ট নিরাপত্তার ব্যবস্থা ছিল। আমি নিজেও কোতোয়ালী থানার ওসির সঙ্গে কথা বলে নিরাপত্তার ব্যাপারে আগেই নিশ্চিত হয়েছি। নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ছিল। কিন্তু চিন্ময় দাসের পক্ষে কোনো আইনজীবী না আসলে কী করা যাবে?’

চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর পক্ষের কোনো আইনজীবী না এলেও মঙ্গলবার চট্টগ্রামের আদালত প্রাঙ্গনে অনেক আইনজীবী মিছিল করেছেন৷ সেই প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম মহানগর জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট মফিজুল হক ভুঁইয়া বলেন, ‘আদালত এলাকায় তো আইনজীবীরা মিছিল করেন। এক পক্ষ আরেক পক্ষের বিরুদ্ধে মিছিল করে। এটা অতীতেও হয়েছে।’

সনাতনী জাগরণ জোটের প্রতিনিধি গৌরাঙ্গ দাস প্রভুর বক্তব্যে উঠে আসা আহত আইনজীবীর প্রসঙ্গে তিনি বলেন,” আইনজীবীদের ওপর তো হামলা হয়। আইনজীবী সাইফুল ইসলামকে তো হত্যাই করা হলো।”

তার জোর দাবি, ‘মঙ্গলবার আদালতে নিরাপত্তার অভাব ছিলনা। আর নিরাপত্তা না থাকলে  বিচার হবে কীভাবে? আদালতে তো মারামারি হয় না।  চিন্ময় দাশের আইনজীবী না থাকায় আদালত তার জামিন বাতিল না করে আবার নতুন করে জামিন শুনানির দিন ধার্য করেছেন। কেউ জামিনের আবেদন না করলে তো আর আদালত তাকে জামিন দিতে পারেন না। তার পক্ষে কোনো জামিনের আবেদন ছিল না।’

চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর পক্ষে কোনো আইনজীবী না দাঁড়ানোর বিষয়ে তার বক্তব্য, ‘আইজীবী কারুর বিরুদ্ধে মামলা থাকায় তিনি যদি আদালতে না আসেন তাহলে তো আদালতের কিছু করার নেই।’

তবে এখনো মামলার শিকার হননি এমন একজন আইনজীবী গতকাল মঙ্গলবার আদালতে গিয়েছিলেন চিন্ময় দাশের পক্ষে জামিন আবেদন জানাতে৷ নিরাপত্তার কারণে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সেই আইনজীবী বলেন, ‘আমাকে মামলার আসামি করা হয়নি। ফলে আমি গিয়েছি। কিন্তু সকালে আদালতে গিয়ে পরিস্থিতি দেখে আমি ওকালত নামায় সই করে জামিন আবেদন করার সাহস পাইনি। সেখানে জামিন আবেদন যাতে কেউ না করে এমন হুমকি দেয়া হচ্ছিল। ফলে আমি নিরাপত্তার কারণে আদালত থেকে চলে আসি।’

মঙ্গলবার চিন্ময়ের জামিন শুনানির তারিখ থাকায় সকাল থেকেই চট্টগ্রাম আদালত এলাকায় ছিল কঠোর নিরাপত্তা। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বিভিন্ন বাহিনীর বিপুল সংখ্যক সদস্য আদালত এলাকার বিভিন্ন অংশে অবস্থান নেন। আইনজীবী সমিতির নেতা ও সাধারণ আইনজীবীদের একাংশকে সকালে আদালত প্রাঙ্গণে মিছিল করতে দেখা যায়। – সূত্র: ডয়েচে ভেলে

তিন ‘কৌশলে’ চিন্ময় কৃষ্ণ দাশের পক্ষে আইনজীবীদের দাঁড়াতে দেয়া হয়নি

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : ভারতের অমৃতসরের স্বর্ণমন্দিরে আজ শিরোমণি আকালি দলের প্রধান সুখবীর সিং বাদলকে লক্ষ্য করে গুলি চালানোর ঘটনা ঘটেছে। অনুশোচনার অংশ হিসেবে তিনি সেবকের দায়িত্ব পালন করছিলেন। হামলাকারী নারায়ণ সিং নামে একজনকে ঘটনাস্থলেই গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, আজ ৪ ডিসেম্বর বুধবার স্থানীয় সময় সকাল ৯টার দিকে সেবাদারের পোশাক পরে এবং হুইলচেয়ারে বসা অবস্থায় সুখবীর বাদল স্বর্ণমন্দিরে প্রবেশদ্বারে দায়িত্ব পালন করছিলেন। হঠাৎ নারায়ণ সিং বন্দুক নিয়ে তার দিকে এগিয়ে আসেন এবং গুলি চালানোর চেষ্টা করেন। উপস্থিত একজন ব্যক্তি তার হাত ধরে ফেলেন, ফলে গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে দেয়ালে লাগে।

নারায়ণ সিং-এর খালিস্তানি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী বাবর খালসার সঙ্গে যোগসূত্র রয়েছে। তার বিরুদ্ধে এর আগেও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ ছিল। সুখবীর বাদল সম্প্রতি অকাল তখতের নির্দেশে অনুশোচনার অংশ হিসেবে সোনার মন্দিরের প্রবেশদ্বারে সেবকের দায়িত্ব পালন করছিলেন। এটি মূলত ধর্মীয় শাস্তি।

৬২ বছর বয়সী সুখবীর বাদল পাঞ্জাবের সাবেক উপ-মুখ্যমন্ত্রী। তাকে ও অন্য আকালি নেতাদের ২০০৭ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে তাদের শাসনামলে করা কিছু ‘ভুলের’ জন্য দেওয়া হয়েছে। তাঁকে থালাবাসন ধোয়া এবং জুতা পরিষ্কারের মতো কাজ করতে বলা হয়েছে।

অমৃতসর পুলিশ কমিশনার গুরুপ্রীত সিং ভুল্লার জানান, ঘটনাটির পেছনে রাজনৈতিক বা সন্ত্রাসী উদ্দেশ্য রয়েছে কি না, তা আমরা খতিয়ে দেখছি। স্বর্ণমন্দিরে ধর্মীয় অনুভূতির কারণে সশস্ত্র পুলিশ মোতায়েন করা কঠিন। তবে পুলিশ সদস্যরা সজাগ ছিলেন এবং তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নেওয়ায় বড় ক্ষতি এড়ানো গেছে।

পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে পুলিশকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, এটি পাঞ্জাবকে বদনাম করার ষড়যন্ত্র হতে পারে। পুলিশ দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে ষড়যন্ত্র ভেস্তে দিয়েছে।

 

 

ভারতের অমৃতসরের স্বর্ণমন্দিরে শিখ নেতাকে লক্ষ্য করে হামলা ; বন্দুকধারী গ্রেপ্তার

স্টাফ রিপোর্টার : এবারের এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে ৩৪ জন ছাত্র-ছাত্রী জিপিএ -৫ পাওয়ার মধ্য দিয়ে ঝিনাইদহের  মহেশপুরের শীর্ষে স্থান দখল করে নিয়েছেন যাদবপুর কলেজ।

২০২২ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় যাদবপুর কলেজ থেকে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষায় ১২৯ জন ছাত্র-ছাত্রী অংশগ্রহন করে। এর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে শতভাগ জিপিএ-৫ সহ ১২৮ ছাত্র-ছাত্রী পাস করেছে।

যাদবপুর কলেজের অধ্যক্ষ মঞ্জুরুল ইসলাম জানান, কলেজের সকল শিক্ষক-শিখিক্ষা আর অভিভাবকদের প্রচেষ্টার কারনেই আজ যাদবপুর কলেজের এ সুনাম অর্জন করতে পেরেছে।

তিনি আরো জানান, অমি প্রতিটা অভিভাবকে কাছে কৃতজ্ঞ।

মহেশপুরের নামি দামি ১০টি কলেজকে টপকিয়ে যাদবপুর কলেজ আজ শীর্ষে উঠল।

 

 

 

 

এবারের এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে ঝিনাইদহের মহেশপুরের শীর্ষে যাদবপুর কলেজ