28 Feb 2025, 07:18 pm

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ মানবাধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।

তিনি বলেছেন, আমি আশা করি, মানবাধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় ভুক্তভোগীদের প্রতিকার পাওয়ার পথ সুগম করতে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর আন্তরিক প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে এক বাণীতে রাষ্ট্রপতি এসব কথা বলেন।

আজ (শনিবার) বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের উদ্যোগে ‘মানবাধিকার দিবস’ পালিত হচ্ছে জেনে সন্তোষ প্রকাশ করে আবদুল হামিদ বলেন, ১৯৪৮ সালের এই দিনে জাতিসংঘে ‘মানবাধিকারের’ সর্বজনীন ঘোষণাপত্র গৃহীত হয় এবং এ বছর বিশ্বব্যাপী মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রের ‘৭৫ বছর পূর্তি’ পালিত হচ্ছে।

তিনি উল্লেখ করেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে সাম্য, ন্যায়বিচার ও মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ১৯৭২ সালের সংবিধানে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সব মানবাধিকারের নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়।

রাষ্ট্রপতি বলেন, আমরা গর্বিত জাতি এজন্য যে আমাদের সংবিধান জাতিসংঘের ঘোষিত সর্বজনীন মানবাধিকারের সঙ্গে পুরোপুরি সঙ্গতিপূর্ণ। এ পরিপ্রেক্ষিতে মানবাধিকার দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘ডিগনিটি, ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস ফর অল’ যথার্থ হয়েছে।

আবদুল হামিদ বলেন, মানবাধিকার সুরক্ষা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকার ২০০৯ সালে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান হিসেবে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন প্রতিষ্ঠা করে। মানবাধিকার সুরক্ষায় জনগণকে সচেতন করার পাশাপাশি মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় ভুক্তভোগীদের ক্ষতিপূরণ প্রদান ও ন্যায়বিচার নিশ্চিতে কমিশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।

রাষ্ট্রপতি ‘মানবাধিকার দিবস’ উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচির সাফল্য কামনা করেন।

মানবাধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে বললেন রাষ্ট্রপতি

শনিবার (১০ ডিসেম্বর) ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ উপলক্ষে এক বাণীতে এ কথা বলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাজস্ব আয় থেকে প্রাপ্ত অর্থ দিয়েই সরকার উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও সেবা প্রদানের ব্যয় নির্বাহ করে থাকে।

বর্তমান সরকার সময় ও অর্থ সাশ্রয়ী তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর কর ব্যবস্থা প্রবর্তন করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর ‘মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন, ২০১২’ প্রণয়ন করি এবং ২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে বাস্তবায়ন শুরু করি। এই আইনকে অধিকতর কার্যকরকরণ এবং অনলাইনে ভ্যাট নিবন্ধন ও ভ্যাট রিটার্ন দাখিলের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে ভ্যাট অনলাইন প্রকল্প সফলতার সঙ্গে সম্পন্ন করি।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, এরই মধ্যে সাড়ে তিন লাখের বেশি করদাতা নতুন ১৩ ডিজিটের নিবন্ধন অনলাইনে গ্রহণ করেছে এবং ৭৩ শতাংশ দাখিলপত্র অনলাইনে হচ্ছে। ই-পেমেন্টে অর্থ বিভাগের অটোমেটেড চালান ব্যবহার করে ১২টি তফসিলি ব্যাংকের মাধ্যমে অনলাইনে এবং ৪৬টি তফসিলি ব্যাংকের মাধ্যমে অফলাইনে সরকারি কোষাগারে রাজস্ব প্রদানের ব্যবস্থা করেছি।

সরকারপ্রধান বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে আমরা দ্বিতীয় প্রেক্ষিত পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছি, একটি সমৃদ্ধ রাজস্ব ভাণ্ডার গড়ে তোলার ওপর প্রাধান্য দিচ্ছি। এছাড়া প্রয়োজনীয় পেশাগত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর, দক্ষ, যুগোপযোগী ও জনবান্ধব রাজস্ব প্রশাসন গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে আমরা নিরলস কাজ করে যাচ্ছি।

ভ্যাট দেশের অভ্যন্তরীণ রাজস্বের প্রধান উৎস : প্রধানমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার : এবারের এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে ৩৪ জন ছাত্র-ছাত্রী জিপিএ -৫ পাওয়ার মধ্য দিয়ে ঝিনাইদহের  মহেশপুরের শীর্ষে স্থান দখল করে নিয়েছেন যাদবপুর কলেজ।

২০২২ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় যাদবপুর কলেজ থেকে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষায় ১২৯ জন ছাত্র-ছাত্রী অংশগ্রহন করে। এর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে শতভাগ জিপিএ-৫ সহ ১২৮ ছাত্র-ছাত্রী পাস করেছে।

যাদবপুর কলেজের অধ্যক্ষ মঞ্জুরুল ইসলাম জানান, কলেজের সকল শিক্ষক-শিখিক্ষা আর অভিভাবকদের প্রচেষ্টার কারনেই আজ যাদবপুর কলেজের এ সুনাম অর্জন করতে পেরেছে।

তিনি আরো জানান, অমি প্রতিটা অভিভাবকে কাছে কৃতজ্ঞ।

মহেশপুরের নামি দামি ১০টি কলেজকে টপকিয়ে যাদবপুর কলেজ আজ শীর্ষে উঠল।

 

 

 

 

এবারের এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে ঝিনাইদহের মহেশপুরের শীর্ষে যাদবপুর কলেজ