27 Feb 2025, 03:06 pm

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : বিশ্বে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে আরও ৪১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে করোনা সংক্রমিত হয়েছেন ৬১ হাজার ১২১ জন। এ নিয়ে মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত বিশ্বে মোট মৃত্যু বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৮ লাখ ৩০ হাজার ৩৩৪ জন।

আর শনাক্ত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৮ কোটি ৩৭ লাখ ৪৬ হাজার ৬০১ জনে। তাদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৬৫ কোটি ৬৭ লাখ ১৩ হাজার ৮২০ জন।

শুক্রবার (৩১ মার্চ) সকালে আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যানবিষয়ক ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। আর সংক্রমণের তালিকার প্রথমে রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া।

যুক্তরাষ্ট্রে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মারা গেছেন ১১৭ জন। প্রাণহানির তালিকায় শীর্ষে থাকা দেশটিতে এখন পর্যন্ত ১১ লাখ ৫৪ হাজার ৮৯৪ জন মারা গেছেন। আর করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন মোট ১০ কোটি ৬২ লাখ ৬ হাজার ৫৭ জন।

অন্যদিকে দৈনিক সংক্রমণের তালিকার ওপরে থাকা দক্ষিণ কোরিয়ায় মৃত্যু হয়েছে ১০ জনের। আর করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে ১১ হাজার ৩৯ জনে।

এরপর দৈনিক সংক্রমণের তালিকায় রয়েছে, রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো, জাপান, জার্মানি, চিলি, অস্ট্রেলিয়া, পোল্যান্ড।

আর গত ২৪ ঘণ্টায় যুক্তরাষ্ট্রের পর মৃত্যুর তালিকায় রয়েছে, জার্মানি ১১২ জন, মেক্সিকো ৪১, জাপান ৪০, পোল্যান্ড ৩৪ এবং রাশিয়ায় ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে।

বিশ্বে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আরও ৪১১ জনের মৃত্যু ; শনাক্ত ৬১ হাজার ১২১

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : বিশ্বে ২৪ ঘণ্টা করোনায় আক্রান্ত হয়ে ৪১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এসময়ে করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৭১ হাজার ৬১৫ জনের।

এর আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন ৬৫ হাজার ৭৭২ জন। আর মৃত্যু হয়েছিল ২৭৮ জনের। আক্রান্তের সংখ্যায় খুব বেশি পরিবর্তন না হলেও, মৃতের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে অনেকটাই বেড়েছে।

এর আগের ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে করোনায় সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছিলেন ইউরোপের দেশ ফ্রান্সের মানুষ।তবে দেশটিতে গত দিনের তুলনায় সংক্রমণ কিছুটা কমে এসেছে। তবে সংক্রমণ বেড়েছে দক্ষিণ কোরিয়ায়।

শ্বাসতন্ত্রের এ সংক্রামক ভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ১৩ হাজার ১৩৪ জন আক্রান্ত হয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়াতেই। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১১ হাজার ১২৮ জন সংক্রমিত হয়েছেন রাশিয়ায়। আর তৃতীয় সর্বোচ্চ ১০ হাজার ৮৮৫ জন আক্রান্ত হয়েছেন ফ্রান্সে।

অপরদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ মৃত্যু হয়েছে জার্মানিতে। এ সময়ের মধ্যে দেশটিতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১০০ জন। মৃত্যুর দিকে দিয়ে দ্বিতীয়স্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ৮১ জন। আর তৃতীয় সর্বোচ্চ ৩৬ জনের মৃত্যু হয়েছে ফ্রান্সে।

এদিকে মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত ভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৮ কোটি ৩৬ লাখ ৩৩ হাজার ৩১৭ জনে। অপরদিকে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৬৮ লাখ ২৯ হাজার ২৪৩ জনে। সূত্র: ওয়ার্ল্ডোমিটার

বিশ্বে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ৪১৪ জনের মৃত্যু ; শনাক্ত ৭১ হাজার ৬১৫

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক :  বিশ্বব্যাংকের একটি নতুন প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে, দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে বিশুদ্ধ বায়ু নিশ্চিত করার জন্য অর্থনৈতিকভাবে সম্ভব, সাশ্রয়ী সমাধান রয়েছে। তবে এর জন্য চাই দেশগুলোর মধ্যে নীতিমালা ও বিনিয়োগের সমন্বয়। প্রতিবেদন বলছে, বিশ্বের ১০টি সর্বাধিক বায়ু দূষণ শহরের মধ্যে নয়টিই দক্ষিণ এশিয়াতে, এবং ঢাকা এদের মধ্যে অন্যতম। বাংলাদেশে মোট অকাল মৃত্যুর ২০ শতাংশ’র জন্যই দায়ী এই বায়ু দূষণ।

‘স্ট্রিভিং ফর ক্লিন এয়ার : এয়ার পল্যুশন এন্ড পাবলিক হেলথ ইন সাউথ এশিয়া’ শীর্ষক এই প্রতিবেদনটি আজ ঢাকায় উপস্থাপন করা হয়। এতে বলা হয়,  এই অঞ্চলের কিছু অতি ঘনবসতিপূর্ণ ও দরিদ্র এলাকার বায়ূকণা যেমন ঝুল এবং ধূলিকণা (পিএম২.৫)  বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ঘোষিত নিরাপদ মানদ-ের  চেয়ে ২০ গুণ বেশি। দক্ষিণ এশিয়ায় এই বায়ু দূষণ প্রতি বছর আনুমানিক দুই মিলিয়ন লোকের অকাল মৃত্যু ঘটনায় ও এর কারণে অর্থনৈতিক ব্যয় উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পায়। মারাত্মক বায়ু দূষণের ফলে শিশুর স্বাভাবিক বিকাশ ব্যহত হয়, শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ দেখা দেয় এবং এর ফলে দীর্ঘস্থায়ী রোগে ভুগে মানুষ দুর্বল হয়ে পড়ে। এটি একটি দেশের স্বাস্থ্যসেবা খরচ বাড়ায়, উৎপাদন ক্ষমতা কমিয়ে  দেয় ও কর্মঘন্টা হ্রাস করে দেয়।

বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ও ভুটানের কান্ট্রি ডিরেক্টর আব্দুলায়ে সেক বলেন, ‘বায়ু দূষণ জনস্বাস্থ্যের জন্য একটি মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ওপর বড় ধরনের প্রভাব ফেলে। এমন অনেক নজির রয়েছে যে অঙ্গিকার, সঠিক পদক্ষেপ ও নীতিমালা গৃহিত হলে, এই বায়ু দূষণ মোকাবিলা করা সম্ভব। বাংলাদেশ বাতাসের গুণমান ব্যবস্থাপনা বাড়াতে ইতোমধ্যেই বায়ূ দূষণ নিয়ন্ত্রন আইনসহ নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। জাতীয় পর্যায়ে এই শক্তিশালী পদক্ষেপের পাশাপাশি আন্তঃসীমান্ত সমাধান এই বায়ু দূষণ হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’

প্রতিবেদনে দক্ষিণ এশিয়ার ছয়টি বড় এয়ারশেড চিহ্নিত করা হয়েছে- যেখানে স্থানিক বাতাসের গুণমানে পারস্পরিক নির্ভরশীলতা বেশি। বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও পাকিস্তান ইন্দো-গাঙ্গেয় সমভূমিতে বিস্তৃত একটি সাধারণ এয়ারশেডের আওতাভুক্ত। প্রতিটি এয়ারশেডের বায়ূকণা  বিভিন্ন উৎস ও অবস্থান থেকে আসে। উদাহরণস্বরূপ- ঢাকা, কাঠমান্ডু এবং কলম্বোর মতো শহরে, শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট শহরের মধ্যে থেকেই এক-তৃতীয়াংশ বায়ু দূষণ সৃষ্টি হয়। এই বায়ু-দূষণের আন্তঃসীমান্ত প্রকৃতি বিবেচনায় নিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার চারটি দেশ- বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও পাকিস্তান এই ইন্দো-গাঙ্গেয় সমভুমি ও হিমালয় পাদদেশের বাতাসের মানউন্নয়নের লক্ষ্যে প্রথমবারের মতো একসাথে কাঠমা-ু রোডম্যাপ প্রণয়ন করেছে।

বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক আঞ্চলিক সমন্বয় পরিচালক সিসিল ফ্রুম্যান বলেন, ‘বায়ু দূষণ একটি শহর, রাজ্য বা জাতীয় সীমানার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার অল্পকিছু সংখ্যক দেশ বাতাসের মানউন্নয়নে নীতি গ্রহণ করেছে। কিন্তু জেলা ও গ্রাম পর্যায়ে পদক্ষেপ গ্রহণের পাশাপাশি, প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে সমন্বয় করে পদক্ষেপ গ্রহণ করাও অতিজরুরি।

প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে পাওয়ার প্ল্যান্ট, বড় কারখানা ও পরিবহনের ওপর গুরুত্ব দিয়ে চলমান নীতিগত পদক্ষেপগুলো যদি দক্ষিণএশিয়াজুড়েও সম্পূর্ণভাবে বাস্তবায়িত হয়, তাহলেও  শুধুমাত্র পিএম২.৫ হ্রাসের মতো আংশিক সাফল্য আসবে। বৃহত্তর অর্জনের লক্ষ্যে অন্যান্য খাত- বিশেষ করে ছোট উৎপাদন, কৃষি, আবাসিক রান্না এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ওপরও নীতিনির্ধারকদের দৃষ্টি দেয়া উচিৎ। সূত্র: বাসস

বায়ুদূষণ রোধে বাংলাদেশের জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণ প্রয়োজন : বিশ্বব্যাংক

অনলাইন সমিান্তবাণী ডেস্ক :  নকল ওষুধ তৈরির দায়ে ভারতে ১৮টি ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। ড্রাগস কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়া (ডিসিজিআই) ২০টি রাজ্যের ৭৬টি প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালানোর পর এই সংস্থাগুলোর লাইসেন্স বাতিল করা হয়। মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) ডিসিজিআই এর কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানায় হিন্দুস্তান টাইমস।

প্রতিবেদনে বলা হয়, এছাড়া হিমাচল প্রদেশের ৭০টি, উত্তরাখণ্ডের ৪৫টি এবং মধ্যপ্রদেশের ২৩টি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ভারতে তৈরি দুটি কাশি ও সর্দির সিরাপ সেবনের পর উজবেকিস্তানে শিশু মৃত্যুর খবরে কেঁপে উঠেছিলেন কেন্দ্রীয় বিশেষজ্ঞরা। এরপরেই ভারতে ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলোতে একটি স্টিং অপারেশন চালানো হয়।

নকল ওষুধ তৈরির দায়ে ভারতে ১৮টি ওষুধ কোম্পানির লাইসেন্স বাতিল

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ আজ বিকেলে তার স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন। বিকাল ৪টা ৫০ মিনিটে রাষ্ট্রপতিকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ভিভিআইপি বিমান হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে যাত্রা করে।
আট দিনের এই সফরে রাষ্ট্রপ্রধানের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং সিঙ্গাপুর ন্যাশনাল আই সেন্টারে চোখের চিকিৎসা করার কথা রয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আকম মোজাম্মেল হক, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবুল মোমেন, কূটনৈতিক কোরের ডিন, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, তিন বাহিনীর প্রধান এবং সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা বিমানবন্দরে তাঁকে বিদায় জানান।
সফরে রাষ্ট্রপতির পত্নী রাশিদা খানম এবং বঙ্গভবনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা আবদুল হামিদের সঙ্গে রয়েছেন।
কর্মসূচি অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির ৫ এপ্রিল দেশে ফেরার কথা রয়েছে।

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বায়ুর ১০টি শহরের মধ্যে ৯টিই দক্ষিণ এশিয়ায়। এরমধ্যে ঢাকা অন্যতম। বাংলাদেশে মোট অকাল মৃত্যুর প্রায় ২০ শতাংশের জন্য দায়ী বায়ুদূষণ। বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই অঞ্চলে পরিষ্কার বায়ু অর্জনের জন্য সমাধান রয়েছে। তবে এজন্য দেশগুলোকে নীতি এবং বিনিয়োগের সমন্বয় করতে হবে।

মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিস থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় এ তথ্য।

প্রতিবেদনে বলা হয়, দক্ষিণ এশিয়ায় বায়ুদূষণ বেড়েই চলেছে। ফলে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে জনস্বাস্থ্যে। এই অঞ্চল সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ এবং দরিদ্র। কিছু সূক্ষ্ম কণা বায়ুতে মিশে আছে। যেমন কাঁচ এবং ছোট ধূলিকণা। এর ঘনত্ব বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মান থেকে ২০ গুণ বেশি। এর ফলে দক্ষিণ এশিয়ায় প্রতি বছর আনুমানিক ২০ লাখ মানুষের অকাল মৃত্যু ঘটে। এ ধরনের চরম বায়ুদূষণের সংস্পর্শে শিশুদের মধ্যে স্টান্টিং এবং জ্ঞানীয় বিকাশ কম হয়।

বাংলাদেশ ও ভুটানে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলায়ে সেক বলেন, বায়ুদূষণ জনস্বাস্থ্যের জন্য একটি গুরুতর হুমকি সৃষ্টি করে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ওপর প্রভাব ফেলে। সঠিক পদক্ষেপ এবং নীতির মাধ্যমে বায়ুদূষণ মোকাবিলা করা সম্ভব। বাংলাদেশ এরই মধ্যে বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণ বিধিমালার অনুমোদনসহ বায়ুর মান ব্যবস্থাপনার উন্নতির জন্য পদক্ষেপ নিয়েছে। শক্তিশালী জাতীয় পদক্ষেপের পাশাপাশি, বায়ুদূষণ রোধে আন্তঃসীমান্ত সমাধান গুরুত্বপূর্ণ হবে।

বিশ্বব্যাংকের পরিচালক সিসিলি ফ্রুম্যান বলেন, বায়ুদূষণ একটি শহর, রাজ্য বা জাতীয় সীমানার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি প্রকৃতির আন্তঃসীমান্ত। দক্ষিণ এশীয় দেশগুলো যদি সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ করে তবেই বায়ুদূষণ রোধ সম্ভব।

 

বাংলাদেশে অকাল মৃত্যুর ২০ শতাংশই বায়ুদূষণের কারণে : বিশ্বব্যাংক

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : বাংলাদেশে দেড় মাস পর করোনায়  ১ জনের মৃত্যু হয়েছে। অন্যদিকে ২৪ ঘণ্টায় ৬ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৩৮ হাজার ১৪ জনে। ১ জনের মৃত্যুর ফলে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৯ হাজার ৪৪৬ জনে।

এর আগে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি করোনায় একজনের মৃত্যু হয়েছিল।

মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ২০ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ৬ হাজার ৮২১ জন।

২৪ ঘণ্টায় ১৬২৯টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ১৬২৮টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ০ দশমিক ৩৭ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ২৮ শতাংশ।

 

 

বাংলাদেশে দেড় মাস পর করোনায়  ১ জনের মৃত্যু ; ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত ৬