March 16, 2025, 10:43 pm
শিরোনামঃ
মহেশপুরের শ্যামকুড় ইউনিয়ন বিএনপির উদ্দ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল ঝিনাইদহের মহেশপুরে যৌতুক মামলায় স্কুল শিক্ষক জেল হাজতে ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফ সৌজন্য সাক্ষাৎ মাগুরায় আছিয়ার ধর্ষকদের ফাঁসি চেয়ে সেইভ দ্যা উইমেন এন্ড চিলড্রেনের মানববন্ধন  চট্টগ্রামের সংবাদগুচ্ছ : আটক শীর্ষ সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের সাত দিনের রিমান্ডে  বাংলাদেশে সোলার প্যানেল উৎপাদনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে চীনা কোম্পানি : রাষ্ট্রদূত আবরার হত্যা মামলায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড ও ৫ জনের যাবজ্জীবন হাইকোর্ট বহাল এইচএসসি পরীক্ষা চলাকালে বন্ধ থাকবে দেশের সব কোচিং সেন্টার চার দিনের সফর শেষে ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস যোগাযোগব্যবস্থা নাজুক ; দেশের ৭৪ উপজেলাকে দুর্গম ঘোষণা করলৈা ইসি
এইমাত্রপাওয়াঃ
আমাদের সাইটে নতুন ভার্ষনের কাজ চলছে সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

করোনা পরীক্ষার ফি আত্মসাতের দায়ে গোপালগঞ্জের সিভিল সার্জন ওএসডি

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : করোনা পরীক্ষার ২ কোটি ৬১ লাখ টাকা আত্মসাতের ঘটনায় গোপালগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে। তাকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর মহাখালীতে সংযুক্ত করা হয়েছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. আলমগীর কবীর স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

এদিকে গোপালগঞ্জের নতুন সিভিল সার্জন হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) ডা. মো. জিল্লুর রহমান।

প্রজ্ঞাপনে সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর মহাখালীতে ওএসডির আদেশ দেওয়া হয়। এছাড়া তাকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে বদলিকৃত কর্মস্থলে যোগদান করার নির্দেশনা দেওয়া হয়। অন্যথায় ষষ্ঠ কর্মদিবসে বর্তমান কর্মস্থল থেকে তিনি তাৎক্ষণিক অব্যাহতি বা স্ট্যান্ড রিলিজ বলে গণ্য হবেন।

এর আগে চলতি বছরের ২৭ জুলাই দুপুরে গোপালগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদ ও খুলনার সাবেক সিভিল সার্জন সুজাত আহমেদসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে করোনা পরীক্ষার ফির ২ কোটি ৬১ লাখ টাকা আত্মসাতের মামলায় আদালতে চার্জশিট দাখিল করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট খুলনা জেনারেল হাসপাতালে বিদেশগামী যাত্রী ও সাধারণ কোভিড-১৯ রোগীদের নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ল্যাবে পাঠানো হতো। তবে ল্যাবে যে পরিমাণ নমুনা পাঠানো হতো তার থেকে রোগীর সংখ্যা কম দেখিয়ে টেস্ট ফির টাকা আত্মসাৎ করা হয়। ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুলাই পর্যন্ত মোট ফি আদায় করা হয়েছিল ৪ কোটি ২৯ লাখ ৯১ হাজার ১০০ টাকা। তবে সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়া হয়েছিল ১ কোটি ৬৮ লাখ ৪৬ হাজার ৭০০ টাকা। বাকি ২ কোটি ৬১ লাখ ৪৪ হাজার ৪০০ টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে।

এ ঘটনায় দুর্নীতি দমন কমিশনের খুলনা বিভাগীয় কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক খন্দকার কামরুজ্জামান বাদী হয়ে ২০২১ সালের ১৮ নভেম্বর মামলা করেন। ওই মামলার তদন্ত শেষে চলতি বছরের ২৭ জুলাই তিনি গোপালগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদ ও খুলনার সাবেক সিভিল সার্জন ডা. সুজাত আহমেদসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

আসামিরা হলেন- ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট খুলনা জেনারেল হাসপাতালের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ল্যাব) প্রকাশ কুমার দাস, মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ল্যাব) মো. রওশন আলী, ক্যাশিয়ার তপতী সরকার, আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. এস এম মুরাদ হোসেন, তৎকালীন সময়ে দায়িত্ব পালন করা খুলনার সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদ ও সিভিল সার্জন ডা. সুজাত আহমেদ।

চার্জশিটে বলা হয়েছে, পরস্পর যোগসাজশে সরকারি রসিদ বইয়ের বাইরে ডুপ্লিকেট রসিদ বই ব্যবহার করে তারা ওই টাকা আত্মসাৎ করেন।

 

আজকের বাংলা তারিখ

March ২০২৫
Mon Tue Wed Thu Fri Sat Sun
« Feb    
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
৩১  


Our Like Page