22 Jan 2025, 10:47 am

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : নব নির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্রিকসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, বিকাশমান অর্থনীতির জোট ব্রিকসের সদস্য রাষ্ট্রগুলো যদি নতুন মুদ্রানীতি আনতে চায়, তাহলে তাদের ওপর ১শ’ ভাগ শুল্ক আরোপ করা হবে।

ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় ৩০ নভেম্বর, শনিবার নিজের ব্যক্তিগত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এই হুমকি দিয়েছেন তিনি।

এক পোস্ট বার্তায় ট্রাম্প লিখেছেন, ‘ব্রিকসের সদস্য দেশগুলোর কাছ থেকে আমরা নিশ্চয়তা চাই যে, তারা নতুন একটি মুদ্রানীতি তৈরি করবে না। অথবা এমন আর কোনো মুদ্রাকে সমর্থন করবে না। যা শক্তিশালী মার্কিন ডলারকে প্রভাবিত করে। এই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে না পারলে ‘তাদের ১শ’ শতাংশ শুল্কের মোকাবেলা করতে হবে।’

ডোনাল্ড ট্রাম্প আরো লিখেছেন, ব্রিকস সদস্য দেশ গুলো য়দি তার কথা না শোনে তাহলে, ‘চমৎকার অর্থনীতির দেশ যুক্ত্রাষ্ট্রে তাদের পণ্যে বিক্রিকে বিদায় জানাতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘শুষে নেয়ার জন্য তাদেরকে আরেকটি দেশ খুঁজতে হবে।’

ব্রিকসের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর ১শ’ ভাগ শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শোলজ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে কিয়েভের প্রতি বার্লিনের সমর্থন পুনর্নিশ্চিত করতে সোমবার যুদ্ধ-বিধ্বস্ত ইউক্রেনে আকস্মিক সফর করেছেন। তিনি ইউক্রেনকে ৬৫০ মিলিয়ন ইউরো অতিরিক্ত সামরিক সহায়তারও প্রতিশ্রুতি েিয়ছেন। রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে ইউক্রেনীয় বাহিনীর পিছু হটা এবং জানুয়ারিতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের হোয়াইট হাউসের দায়িত্ব গ্রহণের পর দেশটির প্রতি মার্কিন সমর্থনের ব্যাপারে আশঙ্কার মধ্যে তিনি এ সফর করলেন।

ইউক্রেন থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, আসন্ন শীত মৌসুমটি ইউক্রেনের জন্য অত্যন্ত কঠিন হতে যাচ্ছে। ইউক্রেনে ইউরোপের সবচেয়ে বড় প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম সরবরাহকারী দেশ জার্মানী। শোলজ তাই বছর শেষের আগেই উল্লেখিত মূল্যের অতিরিক্ত সামরিক সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন।

শোলজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এর একটি পোস্টে বলেছেন, ‘আমি আজ রাতে কিয়েভ ভ্রমণ করেছি : ট্রেনে করে এমন একটি দেশের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি, যেটি ১ হাজার দিনেরও বেশি সময় ধরে রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আত্মরক্ষা করছে।’ ২০২২ সালের প্রথম দিকে রাশিয়া তার আক্রমণ শুরু করার পর, এটি ছিল তার দ্বিতীয় ইউক্রেন সফর।

গত মাসে তার জোট ভেঙে যাওয়ার পর, ফেব্রুয়ারিতে নতুন নির্বাচনের মুখোমুখি হওয়া শোলজ বলেন, ‘কিয়েভে আমার এই নতুন সফরের মধ্য দিয়ে আমি ইউক্রেনের সাথে আমার সংহতি প্রকাশ করতে চাই।’ তিনি বলেন, ‘আমি এখানে এ বিষয়টি পরিষ্কার করতে চাই যে, জার্মানি ইউরোপে ইউক্রেনের সবচেয়ে শক্তিশালী সমর্থক হিসেবে থাকবে।’ তিনি বলেন, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সাথে তার বৈঠককালে তিনি ডিসেম্বরের মধ্যে সরবরাহের জন্য ৬৫০ মিলিয়ন ইউরো মূল্যের আরও সামরিক সরঞ্জাম প্রেরনের ঘোষণা করবেন। জার্মান চ্যান্সেলর বলেন, ‘ইউক্রেন জার্মানির উপর নির্ভর করতে পারে। কারণ আমরা যা করি, তাই বলি এবং আমরা যা বলি, তাই করি।’

ইউক্রেনে আকস্মিক সফরে যেয়ে অতিরিক্ত সামরিক সাহায্যের অঙ্গীকার করলেন জার্মান চ্যান্সেলর

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : নব নির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প লেবানীজ-আমেরিকান ব্যবসায়ী বালোস মাসাদকে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য ও আরব বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে মনোনয়ন দিয়েছেন।

রোববার নিজের ভ্যারি ফাইড সোশ্যাল মিডিয়া ট্রুথ- এক পোস্টে ট্রাম্প একথা জানিয়েছেন।

মাসাদের ছেলে মাইকেল ট্রাম্পের মেয়ে স্টিফানি’র স্বামী।  নিউইয়র্ক টাইমস এই খবর জানায়।

ট্রাম্প লিখেছেন, আমি মাসাদ বালোসকে প্রেসিডেন্টের আরব ও মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টার দায়িত্ব দিতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করছি।

মাত্র একদিন আগেই ট্রাম্প তার আরেক মেয়ের শ্বশুর চার্লস কুশনারকে ফ্রান্সে পরবর্তী মার্কিন রাষ্ট্রদূত  নিয়োগ দিয়েছেন। চার্লস কুশনার ট্রাম্পের মেয়ে ইভাঙ্কার শ্বশুর।

ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচার শিবিরে সক্রিয় ছিলেন মাসাদ বোলাস। বিশেষ করে আরব আমেরিকান মুসলিম ভোটারদের মন জয়ে তিনি বিশেষ ভূমিকা রেখেছেন।

মাসাদের বাবা এবং দাদা উভয়ই লেবাননের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তার শ্বশুর লেবাননের রাজনৈতিক দল ফ্রি প্যাট্রিয়টিক মুভমেন্টের অর্থের যোগনদাতা। এটি হিজবুল্লাহর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি খ্রিষ্টান দল।

 

ট্রাম্প তার ‘বেয়াই’কে বসালেন মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক উপদেষ্টার পদে

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : সিরিয়ায় সেনা অভিযানে ৩ দিনে কমপক্ষে ১ হাজার সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে। সিরিয়ার টেলিভিশন গতকাল ওই খবর দিয়েছে।

লেবানন ও ইসরাইলের মধ্যে যুদ্ধবিরতির পর কয়েকটি দেশের মদদে নতুন করে বিদেশী সন্ত্রাসী বাহিনীর আগমন ঘটে। ওই গোষ্ঠী সিরিয়ার উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চলে সিরিয়ার সেনাবাহিনীর অবস্থানে ব্যাপক হামলা চালায়।

যুদ্ধ কক্ষে বাশার আল-আসাদের উপস্থিতি, সিরিয়ার কিছু এলাকা থেকে সন্ত্রাসীদের বিতাড়ন, গত ৩ দিনে প্রায় ১ হাজার সন্ত্রাসীকে হত্যা, হামা’তে সিরিয়ার সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষা ড্রোন-লাইন শক্তিশালী করা এবং ইদলিবের পশ্চিমে একটি অতর্কিত হামলায় সন্ত্রাসী বাহিনীর সদস্যদের গ্রেফতার ইত্যাদি সিরিয়ার রণক্ষেত্রের সর্বশেষ কিছু ঘটনা।

যুদ্ধ নিয়ন্ত্রণ কক্ষে বাশার আসাদের উপস্থিতি : যুদ্ধকক্ষে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আসাদ গতকাল দেশের শীর্ষ সামরিক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সাথে সাম্প্রতিক পরিস্থিতি বিশেষ করে উত্তর সিরিয়ার আলেপ্পো প্রদেশ এবং পশ্চিম সিরিয়ার হামায় সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে জরুরি বৈঠক করেছেন।

সিরিয়ান আর্মি: আমরা হামার উপকণ্ঠে সন্ত্রাসীদের মোকাবেলা করেছি : সিরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে হামার উপকণ্ঠে সন্ত্রাসী হামলা মোকাবেলা করার খবর দিয়েছে।

এই মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে: হামার উত্তর উপকণ্ঠে আমাদের বাহিনীর ইউনিটগুলো তাকফিরি গোষ্ঠিগুলোর মোকাবেলা করেছে এবং যেকোনো ধরনের অনুপ্রবেশ প্রতিরোধ করেছে।

সিরিয়ার সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে যুক্ত গণমাধ্যমগুলো হামা থেকে সেনাবাহিনী প্রত্যাহারের দাবি করার পর এই বিবৃতি দেওয়া হয়।

সিরিয়ার সরকারি বার্তা সংস্থা সানা (SANA) সামরিক সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, উত্তর হামায় সিরিয়ার সেনাবাহিনী শনিবার রাতে বিভিন্ন অস্ত্র দিয়ে তাদের প্রতিরক্ষা শক্তি ব্যাপক বৃদ্ধি করেছে।

এদিকে সিরিয়ার একটি সামরিক সূত্র জানিয়েছে, তাদের সশস্ত্র বাহিনী হামার আল-মাদিক দুর্গ এবং মার্দেস গ্রামসহ বেশ কয়েকটি এলাকা থেকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠিকে বিতাড়িত করেছে এবং ওই এলাকাগুলোর ওপর তাদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছে।

সিরিয়ায় গত তিন দিনে প্রায় হাজার সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে : সিরিয়ার টিভি চ্যানেল জানিয়েছে, দেশটির সেনাবাহিনীর অভিযানে গত ৩ দিনে প্রায় ১ হাজার সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে।

দামেস্কের আল-মায়াদিন নেটওয়ার্কের রিপোর্টার এর আগে জানিয়েছিল সিরিয়া এবং রাশিয়া ইদলিবের দক্ষিণ শহরতলিতে অবস্থিত হাজারিন ও আল-রাকায়া গ্রামে সন্ত্রাসীদের ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে।

 

ইদলিবের পশ্চিমে সন্ত্রাসীদের একটি গ্রুপ ধরা পড়েছে : সিরিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় ইদলিব শহরের উত্তর-পশ্চিমে সন্ত্রাসী গোষ্ঠির সদস্যরা আশ্চর্যজনকভাবে ধরা পড়েছে। ওই সন্ত্রাসী গোষ্ঠির কয়েক ডজন সদস্য নিহত হয়েছে এবং আহত হয়েছে প্রচুর।

বার্তা সংস্থা স্পুতনিক জানিয়েছে, সিরিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর ইদলিবে এক অতর্কিত অভিযানে কমপক্ষে ১৮ সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে।

ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাইয়েদ আব্বাস আরাকচি সম্প্রতি রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভের সাথে এক ফোনালাপে বলেছেন: সিরিয়ায় সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর সাম্প্রতিক গতিবিধি পশ্চিম এশিয়া অঞ্চলকে অস্থিতিশীল করার জন্য ইহুদিবাদী ইসরাইল এবং অঅমেরিকার পরিকল্পনার অংশ।

এরইমধ্যে গতকাল গ্রেফতারকৃত এক সন্ত্রাসী স্বীকার করেছে, সন্ত্রাসীদের অস্ত্রশস্ত্রসহ সরবরাহ করাসহ সকল সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে তুরস্ক। এমনকি তারা প্রত্যেক সন্ত্রাসীকে প্রতিদিন ১০ হাজার লিরা দিচ্ছে। এই স্বীকারোক্তির ভিডিও অনলাইনে প্রকাশ করা হয়েছে।

 

সিরিয়ায় সেনা অভিযানে গত ৩ দিনে প্রায় ১ হাজার সন্ত্রাসী নিহত

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : বাংলাদেশ ইস্যুতে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় বললেন, আমরা বিধানসভায় প্রস্তাব করছি প্রয়োজনে কেন্দ্রীয় সরকার জাতিসংঘের মাধ্যমে সেখানে শান্তিরক্ষা বাহিনী পাঠানোর ব্যবস্থা করুক।

আজ ২ ডিসেম্বর সোমবার বিধানসভা অধিবেশনে বাংলাদেশ ইস্যুতে আলোচনার সময় এমনই মন্তব্য করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাংলাদেশ প্রসঙ্গে সংসদে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কিংবা বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের বিবৃতি দাবি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে আরও একবার তার দল এবং রাজ্য সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করে তিনি জানান, ‘এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার রাজ্য সরকারের নেই। তাই তারা কেন্দ্রের পরামর্শ মেনে চলবেন।’

বাংলাদেশের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের একটা জাহাজ এখানে আটকে গেলে আমরা উদ্ধার করে, তাদের চিকিৎসা দিয়ে জাহাজটি ফিরিয়ে দিয়েছি।

আমাদের বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজনের বাংলাদেশে সম্পত্তি আছে, পরিজন আছে। এপারে থাকে, ওপারে ছেলেমেয়ের বিয়ে হয়েছে। তাদের অফিসিয়াল পাসপোর্ট আছে।

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বেআইনি অনুপ্রবেশ নিয়ে কথা বলব না। সেটা কেন্দ্রীয় সরকারের বিষয়। গত ১০ দিন ধরে দেখছি কেন্দ্রীয় সরকার চুপ করে আছে। তাদের দল বলছে, সীমান্ত আটকে দেব, খাবার পাঠাতে দেব না। কেন্দ্র যদি বলে আমরা সেটা করতে পারি। কিন্তু কোনও ধর্ম, কোনও বর্ণ-জাতি অত্যাচারিত হলে আমরা বলতেই পারি। তারা সুস্থ থাক। আমরাও চাইব আমাদের কারও ওপর যাতে কোনও অত্যাচার না হয়।’

এরপর নিজেদের অবস্থান আরও স্পষ্ট করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আজ বিধানসভা থেকে প্রধানমন্ত্রীকে বলছি, আপনারা বিবৃতি দিয়ে জানান। আমাদের লোকেদের ফিরিয়ে দিতে চাইলে আমরা তাদেরকে এখানে থাকার ব্যবস্থা করব। আমি খেতে পেলে তারাও পাবে। আমি ইসকনের সঙ্গে কথা বলেছি। জাতীয় পতাকার অপমান এভাবে হতে পারে না।’

মমতা বলেন, আমি কেন্দ্রের কাছে প্রস্তাব করছি দরকার হলে শান্তি ও ধর্মীয় অধিকার পালনের বার্তা নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার জাতিসংঘের মাধ্যমে বাংলাদেশে শান্তিরক্ষা বাহিনী পাঠানোর ব্যবস্থা করুক।

মুখ্যমন্ত্রীর এই প্রস্তাব আবেদন আকারে প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতিকে পাঠাবেন বিধানসভার স্পিকার।

 

 

 

 

বাংলাদেশ ইস্যুতে প্রয়োজনে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী পাঠানো হোক : পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী