November 16, 2025, 7:48 am
শিরোনামঃ
ধানের শীর্ষে ভোট দিন ; আমি আপনাদের খাদেম হয়ে থাকবো : মেহেদী হাসান রনি ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় দালালসহ ৭ নারী-পুরুষ আটক ঝিনাইদহের মহেশপুরে পুলিশ বক্সের সামনের রাস্তায় গাছ ফেলে ডাকাতি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠে থাকবে ৯ দিনের বিশেষ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা দেশে জামায়াতের ভোট মাত্র ৫-৬ শতাংশ : বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আসন্ন সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামী সোমবার জামায়াতসহ ১২ দলের সঙ্গে ইসি’র সংলাপ দেশের অভ্যন্তরীণ নৌপথে প্রমোদতরী হিসেবে চালু হলো শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ গণভোটের ৪ প্রশ্নের একটিতে দ্বিমত থাকলে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায় : বিএনপি নেতা রিজভী দুই মাস বন্ধ থাকার পর আবারও দেশের বিভিন্ন স্থানে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু রাজধানীতে ড্রাম থেকে ২৬ টুকরা লাশ উদ্ধারের ঘটনার মূলহোতা জরেজ মিয়া গ্রেপ্তার
এইমাত্রপাওয়াঃ

সরকারী খাদ্য গুদামে ধান বিক্রিতে আগ্রহ হারিয়েছেন ঝিনাইদহের মহেশপুরের কৃষকেরা ; এক ছটাক ধান-চালও সংগ্রহ হয়নি গত দেড় মাসে

স্টাফ রিপোর্টার : সংগ্রহের দেড় মাস পার হলে এখন পর্যন্ত এক ছটাক ধান-চাল সংগ্রহ হয়নি ঝিনাইদহের মহেশপুর সরকারি খাদ্যগুদামে। চাল কেনার জন্য কিছু সংখ্যক মিলমালিকদের সাথে চুক্তি হলেও সময়ের মধ্য ধান-চাল পাওয়ার আর কোন সম্ভবনা নেই বলে জানিয়েছেন খাদ্য গুদাম কর্তৃপক্ষ।

বিগত দিনে কৃষক হয়রানিসহ নানা অনিয়মের অভিযোগে কৃষকরা গুদামে ধান বিক্রিতে আগ্রহ হারিয়েছেন বলে জানিয়েছেন গ্রামের কৃষকরা। এছাড়াও বাজার দরের চেয়ে সরকারি খাদ্য গুদামে দাম কম হওয়ায় মিলমালিকরা চাল বিক্রিতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। সব মিলিয়ে মহেশপুর উপজেলায় ধান-চাল সংগ্রহের অবস্থায় একেবারে সংকটপূর্ণ।

গত ১৭ নভেম্বর সরকারি ভাবে আমন মৌসুমে ধান-চাল সংগ্রহের উদ্বোধন করা হয়। এরপর দেড় মাস পার হলেও গুদামে ধান-চাল বিক্রিতে কোন কৃষক কিংবা কোন মিলমালিক কোন প্রকার আগ্রহ দেখাননি। ফলে এখন পর্যন্ত ধান-চাল সংগ্রহের ফলাফল শূন্য। ধান-চাল কেনার শেষ সময় নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

উপজেলা খাদ্য গুদাম নিয়ন্ত্রণ কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, চলতি বছর আমন মৌসুমে ৪১২ মেঃ টন চাল ও ১৩৭৭ মেঃ টন ধান ক্রয়ের বরাদ্দ দেওয়া হয়। সরকারি ভাবে কৃষক পর্যায়ে প্রতি কেজি ধান ৩৩ টাকা ও চালকল মালিকদের কাছ থেকে সেদ্ধ চাল ৪৭ টাকা দরে ক্রয়মূল্য নির্ধারণ করা হয়।

পৌর এলাকার কৃষক আছির উদ্দিন ও শরিফুল ইসলামসহ বেশ কয়েকজন কৃষক জানায়, চলতি বছরে বাজারে ১ হাজার ৩৫০ টাকা থেকে শুরু করে ১ হাজার ৪০০ টাকায় ধান বিক্রি করেছেন। খাদ্য গুদামে ধানের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ৩২০ টাকা। এখানে খাদ্যগুদামে দরের চেয়ে বাজারে বেশি দামে ধান বিক্রিতে বেশি টাকা পেয়েছেন তারা। এছাড়া গুদামে ধান বিক্রিতে বাড়তি খরচ ও হয়রানি শিকার হতে হয় বলে খাদ্য গুদামে ধান বিক্রি করেননি।

মহেশপুর খাদ্যগুদাম কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান জানান, এখন পর্যন্ত কোন কৃষক ধান নিয়ে খাদ্যগুদামে আসেননি। চাল ক্রয়ের জন্য কিছু মিল মালিকদের সাথে চুক্তি করা হয়েছে। তবে সময়ের মধ্য ধান পাওয়ার আর কোন সম্ভবনা নেই।

আজকের বাংলা তারিখ

November ২০২৫
Mon Tue Wed Thu Fri Sat Sun
« Oct    
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০


Our Like Page