অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : পশ্চিম তীরের জেনিনে একটি মসজিদে ইসরাইলী বিমান হামলায় হামাস ও ইসলামিক জিহাদের “সন্ত্রাসী চক্রের সদস্যরা” নিহত হয়েছে। ইসরায়েল রোববার এ কথা বলেছে।
আল-আনসার মসজিদে এ বিমান হামলা চালানো হয়। ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়, ইসরাইলে হামলা চালানোর পরিকল্পনায় মসজিদটিকে কমান্ড সেন্টার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছিল।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী বলেছে, ইতোমধ্যে বিগত মাসগুলিতে যাদের লক্ষ্য করা হয়েছে তারা বেশ ক’টি সন্ত্রাসী হামলা চালিয়েছে এবং শিগগীরই আবারো সন্ত্রাসী হামলা চালানোর পরিকল্পনা করছিল। খবর এএফপি’র।
হামলায় নিহতের সংখ্যা বা তাদের পরিচয় সম্পর্কে কিছু উল্লেখ না করে সামরিক বাহিনী বলেছে, তাদের ‘নিরস্ত্র’ করা হয়েছে।
ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জেনিনে হামলায় দুজন নিহত হয়েছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় একাধিক বিবৃতিতে জানিয়েছে, পশ্চিম তীরের অন্যত্র, নাবলুসে সামরিক অভিযানে একজন ফিলিস্তিনি নিহত ও তুবাসে অন্য একজনকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তবে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী তাৎক্ষণিকভাবে নাবলুস ও তুবাসের ঘটনাবলীর কোনো তথ্য দিতে পারেনি।
ইসরায়েলের দাবি, গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলায় কমপক্ষে ১৪শ’ লোক নিহত হয়েছে। যাদের বেশিরভাগই বেসামরিক নাগরিক।
হামাস সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মতে, ইসরায়েল প্রতিশোধ হিসেবে গাজা উপত্যকায় ভারী বোমাবর্ষণ শুরু করে এবং অব্যাহত এ হামলায় চার হাজার তিনশরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই বেসামরিক নাগরিক।
Leave a Reply