27 Nov 2024, 06:51 pm

প্রধানমন্ত্রীর লিখিত ভাষণের পূর্ণ বিবরণ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ২১-২২ জুন, ২০২৪ ইং ভারতে রাষ্ট্রীয় সফর করেন। তাঁর এই দ্বিপাক্ষিক সফরের ফলাফল সম্পর্কে আজ সকালে তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবনে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন।

সংবাদ সম্মেলনের শুরুতেই তিনি লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। তাঁর লিখিত ভাষণের পূর্ণ বিবরণ তুলে ধরা হলো:

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দ,
ও সহকর্মীবৃন্দ।
আসসালামু আলাইকুম! শুভ সকাল!
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আমন্ত্রণে আমি ২১ ও ২২ জুন ২০২৪ ভারতে রাষ্ট্রীয় সফর করি।
২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে আমাদের নতুন সরকার গঠনের পর এটিই ছিল কোনো দেশে আমার প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফর।
একইসঙ্গে,ভারতের ১৮তম লোকসভা নির্বাচন-পরবর্তী সরকার গঠনের পর ভারতেও ছিল এটি প্রথমবারের মত কোন রাষ্ট্র প্রধান বা সরকার-প্রধানের দ্বিপাক্ষিক সফর।
এটি অবশ্যই আমার এবং বাংলাদেশের মানুষের জন্য অত্যন্ত সম্মানের। পাশাপাশি বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সহযোগিতামূলক বিশেষ সম্পর্কেরই বহিঃপ্রকাশ।
ভারত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ও নিকটতম প্রতিবেশি, বিশ্বস্ত বন্ধু এবং আঞ্চলিক অংশীদার। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে যে সম্পর্কের সূচনা হয় তাকে বাংলাদেশ সবসময়ই বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে আসছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দু’দেশই রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়সহ উচ্চপর্যায়ের মধ্যে যোগাযোগ ও সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছে।
আপনারা জানেন, ভারতের টানা তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং তাঁর নবগঠিত মন্ত্রিসভার শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান গত ৯ জুন ২০২৪ ইং অনুষ্ঠিত হয়। সেই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আমি ৮ থেকে ১০ জুন নয়াদিল্লি সফর করি।
সেখানে প্রতিবেশি দেশগুলোর রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানসহ অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গকে আমন্ত্রণ জানান হয়। সেই সফরে আমি ভারতের রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি ওই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত দক্ষিণ এশিয়াসহ অন্যান্য দেশসমূহের একাধিক সরকার প্রধানের সঙ্গে মতবিনিময় করি। পাশাপাশি আলাদাভাবে আমার সঙ্গে ভুটান এবং শ্রীলঙ্কার সরকার প্রধানগণের দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয়। এসব আলোচনা ও বৈঠক আমাদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ককে সুদৃঢ় করতে সহায়ক হবে।
এবার ২১ ও ২২ জুন আমি রাষ্ট্রীয় দ্বিপাক্ষিক সফর করলাম। একই মাসে সরকার প্রধান হিসেবে দু’বার দিল্লি সফর আমার জন্য এক অভূতপূর্ব ঘটনা। এসবই আমাদের দু’দেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠভাবে একে অপরের সঙ্গে কাজ করার প্রমাণ বহন করে।
এ সফরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী, আম্বাসাডর অ্যাট লার্জ, বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী, কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের সচিব ও উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা,এবং কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও একটি সাংবাদিক প্রতিনিধিদল আমার সফরসঙ্গী ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে দিল্লি সফরকালে তিনি সোনিয়া, প্রিয়াঙ্কা ও রাহুল গান্ধীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এছাড়া বিজেপি’র সিনিয়র নেতা এল কে আদভানীর সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন।
শেখ হাসিনা আরো বলেন, তিনি ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণব মূখার্জির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেছেন।
২১ জুন দিল্লি পালাম বিমানবন্দরে আমাকে বর্ণাঢ্য অভ্যর্থনা ও সাংষ্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে স্বাগত জানানো হয়।
ওই দিন সন্ধ্যায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস. জয়শঙ্কর আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এছাড়াও, ভারতের একটি ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং দ্বিপাক্ষিক ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারের সম্ভাবনা ও পন্থা নিয়ে আলোচনা করেন। এ সময় আমার সফরসঙ্গী ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলও আলোচনায় অংশ নেন।
২২ জুন রাষ্ট্রপতি ভবনে আমাকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আনুষ্ঠানিক রাষ্ট্রীয় অভ্যর্থনা জানান। সেখানে তাঁর উপস্থিতিতে আমাকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। এরপর, আমি রাজঘাটে ভারতের জাতির পিতা মহাত্মা গান্ধীর সমাধিতে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করি।
দুপুরে আমি ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে আমার একাধিক বৈঠক হয়।
ঐতিহাসিক হায়দ্রাবাদ হাউজে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। আমি বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেই। অন্যদিকে ভারতীয় প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন নরেন্দ্র মোদী।
বৈঠককালে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ক্রমাগত বিকশিত এবং দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। বিশ্বব্যাপী চলমান অস্থিতিশীলতা ও অনিশ্চয়তার মধ্যে প্রতিবেশিদের সঙ্গে সুসম্পর্ক এবং আঞ্চলিক সহযোগিতার উপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, তাঁরা বাংলাদেশের সঙ্গে আরও গভীরভাবে কাজ করতে আগ্রহী। বাংলাদেশ তাঁদের ‘প্রতিবেশি প্রথম’, ‘অ্যাক্ট ইস্ট’, ‘সমুদ্র ও ইন্দো-প্যাসিফিক’ নীতির কেন্দ্রে রয়েছে।
আমরা দু’দেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও সম্পৃক্ততার পথ এবং কার্যপন্থা নিয়ে আলোচনা করেছি। আমরা আমাদের দু’দেশের এবং জনগণের কল্যাণের জন্য আন্তরিকভাবে সহযোগিতা করার বিষয়ে সম্মত হয়েছি।
বৈঠকে আমরা অন্যান্য পারস্পরিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিষয়ের মধ্যে রাজনীতি ও নিরাপত্তা, শান্তিপূর্ণ ও সুরক্ষিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনা এবং সীমান্তে হতাহতের ঘটনা শুন্যে নামিয়ে আনা, বাণিজ্য ও সংযোগ, অভিন্ন নদীর টেকসই ব্যবস্থাপনা ও পানি বণ্টন, জ্বালানি ও শক্তি এবং আঞ্চলিক ও বহুপাক্ষিক সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা করি।
আমি ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীকে তাঁর সুবিধাজনক সময়ে যত দ্রুত সম্ভব বাংলাদেশে দ্বিপাক্ষিক সফরে আসার আমন্ত্রণ জানিয়েছি।
বৈঠক শেষে উভয় দেশের মধ্যে ৫টি নতুন সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত ও বিনিময় হয় এবং ৩টি নবায়িত সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত ও বিনিময় হয়। এছাড়া, ২টি রূপকল্প ঘোষণা স্বাক্ষরিত ও বিনিময় হয়। বৈঠকে ভবিষ্যত কাজের ক্ষেত্র হিসেবে ১৩টি যৌথ কার্যক্রমের ঘোষণা দেওয়া হয়। (আলাদা তালিকা সংযোজিত)।
সফরের গুরুত্বপূর্ণ দিকসমূহ:
ক্স উভয়দেশ শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যত নিশ্চিতকরণে একটি রূপকল্প ঘোষণা’ গ্রহণ করেছে। পাশাপাশি ‘ডিজিটাল অংশীদারিত্ব’ এবং ‘টেকসই ভবিষ্যতের জন্য সবুজ অংশীদারিত্ব’ বিষয়ক দ’ুটি সমন্বিত রূপকল্পকে সামনে রেখে কাজ করতে আমরা দু’পক্ষই সম্মত হয়েছি।
ক্স রেল যোগাযোগ, সামুদ্রিক সহযোগিতা ও সুনীল অর্থনীতি, তথ্য-প্রযুক্তিখাতে সহযোগিতা, স্যাটেলাইট ও সামরিক শিক্ষা সহযোগিতা বিষয়ে ৫টি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। রেল যোগাযোগ সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বিভিন্ন শহরসহ নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে যাত্রী ও পণ্যবাহী রেলের যোগাযোগ স্থাপিত হবে।
ক্স স্বাস্থ্য ও ওষুধ খাতে সহযোগিতা, দুর্যোগ মোকাবিলা, সহনশীলতা ও প্রশমন এবং মৎস্যক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য ৩টি সমঝোতা স্মারক নবায়ন করা হয়েছে।
এছাড়া, এই সফরে দু’দেশের মধ্যে গৃহীত কিছু কার্যক্রমের ঘোষণা প্রদান করা হয়:
ক্স গঙ্গা নদীর পানি বণ্টন চুক্তি নবায়ন ও বাংলাদেশের তিস্তা নদীর পানি ব্যবস্থাপনা ও পানি সংরক্ষণের প্রকল্পে ভারতের সহায়তার ব্যাপারে আমরা আলোচনা করেছি। তবে এর সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে নিষ্পত্তি না হওয়া তিস্তার পানি ভাগাভাগির কোন সম্পর্ক নেই।
ক্স বাংলাদেশ থেকে ভারতে চিকিৎসার জন্য যাওয়া রোগীদের ক্ষেত্রে ই-ভিসা চালু এবং রংপুরে ভারতের নতুন সহকারী হাই কমিশন প্রতিষ্ঠা করা। এতে করে মুমূর্ষু রোগীদের ভিসা আগের চেয়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণ করা যাবে এবং স্বল্প সময়ের মধ্যে ভ্রমণ করা যাবে।
ক্স রাজশাহী ও কলকাতার মধ্যে নতুন ট্রেন সার্ভিস; চট্টগ্রাম ও কলকাতার মধ্যে নতুন বাস পরিষেবা চালু এবং গেদে-দর্শনা এবং হলদিবাড়ি-চিলাহাটির মধ্যে দলগাঁও পর্যন্ত পণ্যবাহী ট্রেন পরিষেবা চালু। এতে করে দু’দেশের মধ্যে যোগাযোগ ও অর্থনৈতিক কর্মকা- আরও বৃদ্ধি পাবে।
ক্স অনুদান সহায়তার আওতায় সিরাজগঞ্জে ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপো (আইসিডি) নির্মাণ।
ক্স ভারতীয় গ্রিডের মাধ্যমে নেপাল থেকে বাংলাদেশে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি, যার মাধ্যমে আঞ্চলিক বিদ্যুৎ সহযোগিতা আরও বৃদ্ধি পাবে।
ক্স মুক্তিযোদ্ধা প্রকল্পের আওতায় চিকিৎসা প্রত্যাশী রোগীদের জন্য খরচ সর্বোচ্চসীমা ৮ লাখ টাকা করা এবং বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তাদের জন্য প্রশিক্ষণ চালু।
ক্স ‘ইউপিআই’ এর ব্যবহার শুরু করার উদ্দেশ্যে দুই দেশ, বাংলাদেশে ‘রুপি’ কার্ড এবং ভারতে ‘টাকা-পে’ কার্ড চালু ।
সমঝোতা স্মারক বিনিময় শেষে আমি এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখি। পরে আমার ও আমার সফরসঙ্গীদের সম্মানে আয়োজিত মধ্যাহ্ন ভোজে অংশ নিই।
দিল্লি ছাড়ার আগে অপরাহ্নে আমি ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং উপ-রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধানখারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করি। ভারতের রাষ্ট্রপতি ও উপ-রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতকালে আমরা দু’দেশের বন্ধুত্ব এবং সহযোগিতাপূর্ণ সম্পর্কের ওপর গুরুত্বারোপ করি। তাঁরা বিগত ১৫ বছরে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতার ভূয়সী প্রশংসা করেন।
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক বিগত ১৫ বছরে একটি অনন্য উচ্চতায় উন্নীত হয়েছে। যার সুফল দু’দেশের জনগণ ভোগ করছেন। বিশেষ করে ২০২৩ সালে দু’দেশের সম্পর্কে নতুন মাত্রা যুক্ত হয়েছে। গত বছর আমি এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী যৌথভাবে যোগাযোগ ও বিদ্যুৎখাতে চারটি প্রকল্পের উদ্বোধন করেছি। বাংলাদেশ-ভারত যৌথভাবে বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বায়োপিক ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছে। দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে আমি ভারতের আমন্ত্রণে জি-২০ সম্মেলনে যোগদান করেছি। বাংলাদেশ এবং ভারত দু’দেশেই নতুন সরকার গঠনের পর এ সফর অনুষ্ঠিত হলো।
এ সফরকালে ভারতের নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনার মূল বিষয়বস্তু ছিল নব-নির্বাচিত দুটি সরকার কীভাবে সহযোগিতামূলক সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে সে বিষয়ে একটি রূপকল্প প্রণয়ন।
যেহেতু নতুন সরকার গঠনের মাধ্যমে ঢাকা ও দিল্লি নতুনভাবে পথ-চলা শুরু করেছে, সে ধারাবাহিকতায় ‘রূপকল্প ২০৪১’ এর ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠা এবং ‘বিকশিত ভারত ২০৪৭’ নিশ্চিত করার জন্য ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নির্ধারণ করার ব্যাপারে আমরা আলোচনা করেছি।
এ সফর ছিল সংক্ষিপ্ত কিন্তু অত্যন্ত ফলপ্রসু। আমি মনে করি ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার সম্পর্ককে আরও সুদৃঢ় করার ক্ষেত্রে এ সফর সুদূরপ্রসারী ভূমিকা রাখবে।
আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ।
খোদা হাফেজ।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

  • Visits Today: 12786
  • Total Visits: 1332537
  • Total Visitors: 4
  • Total Countries: 1668

আজকের বাংলা তারিখ

  • আজ বুধবার, ২৭শে নভেম্বর, ২০২৪ ইং
  • ১৩ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (হেমন্তকাল)
  • ২৫শে জমাদিউল-আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরী
  • এখন সময়, সন্ধ্যা ৬:৫১

Archives

MonTueWedThuFriSatSun
    123
252627282930 
       
15161718192021
293031    
       
  12345
2728     
       
     12
3456789
10111213141516
17181920212223
31      
  12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
27282930   
       

https://youtu.be/dhqhRb9y018