26 Feb 2025, 03:23 am

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : গত মঙ্গলবার কৃষ্ণসাগরের আকাশে একটি মার্কিন গোয়েন্দা ড্রোন ভূপাতিত করার ঘটনায় জড়িত দুই যুদ্ধবিমানের পাইলটদের পুরস্কৃত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।

ওই মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, মস্কোর নির্ধারিত আন্তর্জাতিক আকাশসীমা বিধিনিষেধ লঙ্ঘন করা থেকে একটি মার্কিন ড্রোনকে প্রতিহত করার কারণে এসব পাইলটকে রাষ্ট্রীয় পদক প্রদান করা হবে।

বিবৃতিতে বলা হয়, ইউক্রেন সংঘাতকে কেন্দ্র করে রাশিয়া কৃষ্ণসাগরের আকাশে বহিঃশক্তির আকাশযান চলাচলের ওপর যে বিধিনিষিধ আরোপ করেছে তা রক্ষা করেছেন এসইউ-২৭ যুদ্ধবিমানের পাইলটরা। তারা একটি মার্কিন এমকিউ-৯ ড্রোনকে প্রতিহত করেছেন। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, রাশিয়া ওই অঞ্চলের আকাশে যে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে তা সকল আন্তর্জাতিক আকাশসীমা ব্যবহারকারীকে জানিয়ে দেয়া হয়েছিল।

গত মঙ্গলবার মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় দাবি করে, রাশিয়ার দু’টি যুদ্ধবিমান কৃষ্ণসাগরের আকাশে একটি মার্কিন গোয়েন্দা ড্রোনের গায়ে প্রথমে জ্বালানী তেল ঢেলে দেয় এবং এরপর এটির প্রোপেলারে আঘাত করে।ফলে ড্রোনটি সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়ে সাগরে পড়ে যায়। পেন্টাগন রাশিয়ার এই আচরণকে ‘অনিরাপদ ও অপেশাদার’ বলে অভিযোগ করেছে।

তবে মার্কিন এমকিউ-৯ ড্রোন ইচ্ছাকৃতভাবে ভূপাতিত করার অভিযোগ অস্বীকার করেছে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। এটি বলেছে, রুশ যুদ্ধবিমানগুলো মার্কিন ড্রোনটির কাছে যায়নি এবং এটিকে গুলিও করেনি বরং যুদ্ধবিমানগুলোর উপস্থিতি টের পেয়ে দ্রুত বাঁক নিয়ে পালাতে গিয়ে ড্রোনটি নিজে থেকেই ভেঙে পড়েছে।

মার্কিন ড্রোন বিধ্বস্তে জড়িত পাইলটদের রাষ্ট্রীয় পুরষ্কার দেবে রাশিয়া

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : কৃষ্ণ সাগরে ড্রোনের ফ্লাইট আবার চালু করেছে আমেরিকা। তবে এবার দূরত্ব বজায় রেখে চলেছে।

গতকাল (শুক্রবার) মার্কিন সামরিক বাহিনী ওই এলাকায় একটি গ্লোবাল হক ড্রোন পাঠায়। এমকিউ-নাইন রিপার ড্রোনটি যেখানে বিধ্বস্ত হয়েছিল তার থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার দূরে এই ড্রোন ওড়াউড়ি করে।

ফ্লাইট ট্র্যাকিং সাইট বলছে যে, আরকিউ-ফোর গ্লোবাল হক ড্রোন দক্ষিণ এবং পূর্বে যাওয়ার আগে রোমানিয়ার আকাশ সীমায় চক্কর দেয়। ড্রোনটি কৃষ্ণ সাগরের পূর্ব অংশে কয়েকবার পাক দিয়েছে তবে কখনোই ক্রিমিয়া ভূখণ্ডের ১০০ কিলোমিটারের কাছে যায়নি। কৃষ্ণ সাগরের অংশে এই ড্রোনের মিশন স্থায়ী হয় মাত্র দুই ঘন্টা। এর আগে সেখানে সাধারণত ১২ ঘন্টা ওড়াউড়ি করতো। পরে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে গ্লোবাল হক-ফোর ড্রোনের মিশন পরিচালনার কথা নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, গত মঙ্গলবার ড্রোন বিধ্বস্তের ঘটনার পর এই প্রথম এ ধরনের ফ্লাইট পরিচালনা করা হলো। তবে, এর আগে পেন্টাগন বলেছিল যে, রাশিয়ার নৌ বাহিনীর তৎপরতা পর্যবেক্ষণের জন্য কৃষ্ণসাগরে আবারো ড্রোন পাঠানো হয়েছে।

কৃষ্ণ সাগর মিশনে এবার গ্লোবাল হক ড্রোন

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও  চীনের নেতা শি জিনপিং আগামী সপ্তাহে সম্পর্কের একটি ‘নতুন যুগের’ সূচনার চুক্তি স্বাক্ষর এবং ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করবেন। শুক্রবার ক্রেমলিনের এক কর্মকর্তা এ কথা জানিয়েছেন। খবর এএফপি’র।
পুতিনের শীর্ষ পররাষ্ট্র নীতি বিষয়ক উপদেষ্টা ইউরি উশাকভ রাশিয়ার সংবাদ সংস্থাগুলো পরিবেশিত মন্তব্যে বলেন, ‘এ দুই নেতা ব্যাপক অংশীদারিত্ব জোরদার এবং নতুন যুগে প্রবেশের কৌশলগত সম্পর্ক বিষয়ে একটি যৌথ বিবৃতি স্বাক্ষর করবেন।’
উশাকভ বলেন, পুতিন এবং শি ২০৩০ সাল পর্যন্ত  রাশিয়া ও চীনের মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতার বিষয়ে একটি যৌথ ঘোষণা স্বাক্ষর করবেন। তিনি আরো বলেন, তাদের মধ্যে অন্যান্য বিষয়ে আলোচনার ক্ষেত্রে আরো প্রায় এক ডজন নথি পাইপলাইনে রয়েছে।
উশাকভ বলেন, এ দুই নেতা উভয় দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিষয়ে নিবন্ধ লিখবেন যা সোমবার একটি রাশিয়ান এবং একটি চীনা পত্রিকায় প্রকাশিত হবে।
তিনি বলেন, ‘প্রকৃত আলোচনার প্রাক্কালে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা।’
তিনি আরো বলেন, ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযানের বিষয়টিও আলোচ্যসূচিতে থাকবে।
উশাকভ বলেন, ‘অবশ্যই, ইউক্রেন সংঘাত নিয়ে আলোচনা করা হবে। আমরা এই ইস্যুতে চীনা নেতৃত্বের সংযত ও বিবেচিত অবস্থানকে অত্যন্ত মূল্যায়ন করি।’
তিনি বলেন, বেইজিং ‘এই সংকটের প্রকৃত কারণগুলো উপলব্ধি করায় এবং গত মাসে প্রকাশিত ইউক্রেন সংঘাতের বিষয়ে চীনের শান্তি উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে মস্কো।
উশাকভ বলেন,্পুতিন এবং শি সোমবার একের পর এক ‘অনানুষ্ঠানিক বৈঠক এবং মঙ্গলবার আলোচনার আগে নৈশভোজ করবেন।
ক্রেমলিনের এ উপদেষ্টা জানান, তারপর শি বেইজিংয়ে ফিরে আসবেন।

 

 

সম্পর্কের ‘নতুন যুগ’ ; ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করবেন পুতিন ও শি জিনপিং

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : আর্ন্তজাতিক অপরাধ আদালত রুশ প্র্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে।
ইউক্রেনে রাশিয়ার দখলকৃত অঞ্চলগুলো থেকে শিশুদের বেআইনিভাবে রাশিয়ায় সরিয়ে নেওয়ার সঙ্গে পুতিনের জড়িত থাকার অপরাধে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে আর্ন্তজাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) গ্রেপ্তারি পরোয়ানার এ ঘোষণা দেয়।
পুতিন ছাড়াও রুশ প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ের শিশু অধিকার বিষয়ক কমিশনার মারিয়া এলভোভা-বেলোভার বিরুদ্ধেও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত। একই অভিযোগ তার বিরুদ্ধেও।
ইউক্রেনে রাশিয়া ব্যাপকভাবে যুদ্ধাপরাধে জড়িত জাতিসংঘ তদন্ত দলের এমন অভিযোগের এক দিন পরই এ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হলো।
রাশিয়া ইউক্রেনে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে থাকা এলাকা থেকে শিশুদের সরিয়ে নিচ্ছে বলে অভিযোগ এনেছে ওই তদন্ত দলও।
এদিকে আইসিসি’র এ গ্রেফতারি পরোয়ানাকে প্রত্যাখান করেছে রাশিয়া। দেশটি একে ‘অকার্যকর ও তাৎপর্যহীন’ বলে মন্তব্য করেছে।
ক্রেমলিন মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ সাংবাদিকদের বলেছেন, বিভিন্ন দেশের মতো রাশিয়াও একটি দেশ যারা এই আদালতের এখতিয়ারকে স্বীকার করে না। সুতরাং আইনগতভাবে এই সিদ্ধান্ত অকার্যকর।
দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা বলেছেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের এই সিদ্ধান্তের কোনো জবাব আমাদের কাছে নেই। আইনগত দিক দিয়েও এর কোনো অর্থ নেই।
তিনি আরো বলেন, ‘ রাশিয়া আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত বিষয়ক রোম সনদে অংশ নেয়নি। আর এর অধীনে চলার কোনো বাধ্যবাধকতাও নেই।’
এদিকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদমির জেলেনস্কি গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আদেশকে স্বাগত জানিয়ে বলেছেন, এটি একটি ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত যেখান থেকে ঐতিহাসিক দায়িত্ব শুরু হবে।
ইউক্রেনের পশ্চিমা মিত্র দেশসমূহও এ পদক্ষেপের প্রশংসা করেছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই ওয়ারেন্ট ইস্যুকে ‘ন্যায়সঙ্গত’ বলে মন্তব্য করেছেন।
ব্রিটেনও এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন বলেছে, এটি কেবলমাত্র শুরু।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলেছে, রুশ বাহিনীর কাছে পর্যুদস্ত অনেকের কাছেই এটি একটি মহান উদ্যেগ।

 

পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করলো আইসিসি

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শুক্রবার দু’বছর পর ফেসবুক ও ইউটিউবে ফিরলেন।
নিষেধাজ্ঞা ওঠার পর অনুসারীদের উদ্দেশে ১২ সেকেন্ডের একটি নতুন ভিডিও পোস্ট দেন। ভিডিওর ক্যাপশনে বড়ো অক্ষরে লিখেছেন, ‘আই’ অ্যাম ব্যাক’।
যুক্তরাষ্ট্রে ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গার পর তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দুই বছরের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
রিপাবলিকান নেতা ট্রাম্পের (৭৬) ফেসবুকে ৩ কোটি ৪০ লাখ অনুসারী রয়েছে। ইউটিউবে রয়েছে ২৬ লক্ষ সাবস্ক্রাইবার।
এদিকে ইউটিউবও ডোনাল্ড ট্রাম্পের অ্যাকাউন্টের উপর থেকে বিধিনিষেধ তুলে নেয়ার কথা জানিয়েছে।
ফেসবুক ট্রাম্পকে নিষিদ্ধ করার সময়ে বলেছিল, তার আচরণ ছিল সংস্থাটির নিয়মকানুনের চরম লঙ্ঘন।
নিষেধাজ্ঞার পর ট্রাম্প বলেছিলেন, এ সিদ্ধান্তের মধ্যদিয়ে ফেসবুক সেই কোটি কোটি মানুষকে অপমান করেছে যারা তাকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট দিয়েছিল।
উল্লেখ্য, ফেসবুকের বাইরে ডোনাল্ড ট্রাম্প টুইটার, ইউটিউব, স্ন্যাপচ্যাটসহ আরও কয়েকটি সামাজিক মাধ্যমেও নিষিদ্ধ হন।
এসব মাধ্যমে নিষিদ্ধ হওয়ার পর নিজের প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে সক্রিয় হন ট্রাম্প।

‘আই’ অ্যাম ব্যাক’ বলে ফেসবুক ও ইউটিউবে ফিরলেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : অস্ট্রেলিয়ান আউটব্যাকের একটি প্রত্যন্ত শহরের কাছে নদীর একটি বিস্তীর্ণ অংশ জুড়ে লক্ষ লক্ষ মৃত ও পচা মাছ আটকে নদীর প্রবাহ বন্ধ করে দিয়েছে।
তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে এই অঞ্চলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত নদীর মাছের মৃত্যু হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা গেছে, নৌকাগুলো নদী থেকে মাছ তুলছে, মাছে নদী ঢেকে গেছে।
নিউ সাউথ ওয়েলস সরকার শুক্রবার বলেছে, মেনিন্দি শহরের কাছে ডার্লিং নদীতে ‘লক্ষ লক্ষ’ মাছ মারা গেছে। ২০১৮ সাল থেকে এই এলাকায় এটি তৃতীয় ‘মাস কিলিং’।
মেনিন্ডির স্থানীয় গ্রায়েম ম্যাকক্রাব এএফপি’কে বলেছেন, ‘এটি সত্যিই ভয়ঙ্কর, যতদূর আপনি দেখতে পাচ্ছেন সেখানে মৃত মাছ রয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘এটি অকল্পনীয়’। আগের চেয়েও এই বছরের মাছ মারা যাওয়ার ঘটনা ব্যাপক। এর
‘পরিবেশগত প্রভাব অভাবনীয়।’
প্রাদেশিক সরকারের মতে সাম্প্রতিক বন্যার পরে নদীতে বনি হেরিং এবং কার্প জাতীয় মাছের সংখ্যা বেড়েছে কিন্তু বন্যার পানি কমে যাওয়ায় বিপুল সংখ্যক মাছ মারা যাচ্ছে।
সরকার এক বিবৃতিতে বলেছে, পানিতে অক্সিজেনের মাত্রা কম থাকায় এই মাছের মৃত্যু হচ্ছে। ‘এই অঞ্চলের বর্তমান গরম আবহাওয়া হাইপোক্সিয়াকে বাড়িয়ে তুলছে, যেমন উষ্ণ পানি ঠান্ডা পানির চেয়ে কম অক্সিজেন ধারণ করে এবং উষ্ণ তাপমাত্রায় মাছের বেশী অক্সিজেনের প্রয়োজন।’

 

অস্ট্রেলিয়ার নদীতে লাখ লাখ মরা মাছের স্তুপ

স্টাফ রিপোর্টার : ঝিনাইদহের মহেশপুরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস জাকজমক ভাবে পালিত হয়েছে।

আজ ১৭ মার্চ শুক্রবার সকালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩ তম জন্ম বার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে দলীয় ও জাতীয় পতাকা উত্তোলন শেষে জাতির জনকের প্রতিকৃতিকে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়।

 

দলীয় নেতা কর্মীদের নিয়ে বর্নাঢ্য র‌্যালী বের করা হয়।

অন্যদিকে র‌্যালী শেষে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ চত্বরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার নয়ন কুমার রাজবংশীর সভাপতিতে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভঅয় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ঝিনাইদহ ৩ আসনের এমপি শফিকুল আজম খান চঞ্চল।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সাবেক এমপি ও যুব লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য নবী নেওয়াজ, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আজিজুল হক, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হাসিনা খাতুন হেনা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাজ্জাদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মীর সুলতানুজ্জামান লিটন, মহেশপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খন্দকার শামীম উদ্দিন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ হাসান আলী, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি প্রভাষক এম এ আসাদ ও প্রভাষক মুকুল গাজী।

পরে দলীয় নেতৃবৃন্দ ও উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদেন নিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩ তম জন্ম বার্ষিকীর কেক কাটেন এমপি শফিকুল আজম খান চঞ্চল।

পরে রাতে মহেশপুর সরকারী মডেল পাইট মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩ তম জন্ম বার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।।

ঝিনাইদহের মহেশপুরে জাতির জনকের জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বঙ্গবন্ধুর ১০৩তম জন্মদিন উপলক্ষে শুক্রবার (১৭ মার্চ) সকাল পৌনে ১১টায় প্রথমে রাষ্ট্রপতি ও পরে প্রধানমন্ত্রী শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তারা সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। পরে তারা বঙ্গবন্ধুসহ পরিবারের সকল শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাতে অংশ নেন।

এরপর আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের নিয়ে পুনরায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এর আগে, সকালে ৭টা ৫ মিনিটে ধানমন্ডি ৩২ বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী।

জানা গেছে, শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে প্রধানমন্ত্রী মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত শিশু সমাবেশে যোগ দেন। সেখানে তিনি প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।

এছাড়া টুঙ্গিপাড়ায় দিবসটি উদযাপনে শিশু প্রতিনিধির বক্তব্য, বঙ্গবন্ধু ও শিশু অধিকারবিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন, কাব্যনৃত্য গীতি আলেখ্যানুষ্ঠান এবং বই মেলার আয়োজন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার এবং গরিব মেধাবী শিক্ষার্থীদের মধ্যে আর্থিক অনুদান প্রদান করেন।

বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : বাংলাদেশ বিনির্মাণে স্মার্ট নাগরিক প্রয়োজন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজকের শিশুদের মানবিক গুণাবলী সম্পন্ন হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন। কারণ, তারাই হবে ‘স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট জনগোষ্ঠী।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি আজকের শিশুদের এইটুকুই বলবো যে, খেলাধূলা, শরীরচর্চা, পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকা, শিক্ষকদের কথা মান্য করা, অভিভাবকদের কথা মান্য করা এবং প্রতিটি শিশুকে নিয়ম মেনে চলতে হবে। সবাইকেই উন্নত মানবিক গুণাবলী সম্পন্ন হতে হবে। যারা প্রতিবন্ধি বা অক্ষম তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে হবে।’
শেখ হাসিনা আজ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাগাড়ায় জাতির পিতার সমাধি সৌধ কমপ্লেক্সে ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস-২০২৩’ উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এবং গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়। জাতীয় শিশু দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন, শিশুদের চোখ সমৃদ্ধির স্বপ্নে রঙিন’।
তিনি বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশে কোন শিশুই শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত হবেনা, কোন মানুষই ভূমিহীণ-গৃহহীণ থাকবেনা। দারিদ্রের কষাঘাতে জর্জরিত হবেনা, প্রতিটি মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলো পূরণ করে বাংলাদেশকে আমরা গড়ে তুলবো।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব আজ আমাদের মাঝে নেই, কিন্তু তাঁর আদর্শ আছে। সেই আদর্শ নিয়েই বাংলাদেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যাব। আগামীর বাংলাদেশ হবে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ, উন্নত সম্দ্ধৃ বাংলাদেশ।’
তাঁর সরকার শিশুদের সুরক্ষার জন্য সবরকম ব্যবস্থা নিয়েছে উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলেছি। আগামীতে ২০৪১ সালে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ আমরা গড়তে চাই এবং আজকের শিশুরাই হবে সেই আগামী দিনের স্মার্ট জনগোষ্ঠী। যারা এই বাংলাদেশকে গড়ে তুলবে।
প্রধানমন্ত্রী খেলাধূলা ও শরীরচর্চার মাধ্যমে আজকের শিশুদের উন্নত নাগরিক হিসেবে নিজেদের গড়ে তোলার আহবান জানান।
তিনি বলেন, জাতির পিতা যেমন ফুটবল খেলতেন, তাঁর দাদাও খেলতেন আর আমার ভাইয়েরা তো খেলতেনই। এমনকি ছেলে-মেয়ে এবং নাতি-পুতিরাও খেলাধূলা করে। এ জন্য তাঁর সরকার আন্তঃস্কুল, আন্তঃকলেজ এবং আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত খেলাধূলা ও প্রতিযোগিতার নানারকম ব্যবস্থা করে দিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের ছেলে-মেয়েরা খেরাধূলায় অংশগ্রহণ করলে শরীর ভাল থাকবে, মনমানসিকতা ভাল থাকবে এবং সবাই একটা আত্মবিশ্বাস নিয়ে গড়ে উঠবে। সেটাই আমি চাই।
‘অন্ধকে অন্ধ বলিও না, আর পঙ্গুকে পঙ্গু বলিও না-এটাতো ছোটবেলার শিক্ষা,’ কাজেই তাদের প্রতি সহানু ভূতিশীল হতে হবে। আমরা তাদেরকে ভাতা দেই এবং প্রতিবন্ধি শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা বৃত্তিও দিয়ে থাকি। কাজেই সকলেই একই সমাজের, সকলেই একই সংসারের।
তিনি বলেন, জাতির পিতা শিশুদের ভালবাসতেন এবং শিশুদের জন্য তাঁর অত্যন্ত দরদ ছিল এবং শিশুদের সঙ্গে খেলা করতেও তিনি ভালবাসতেন। এজন্য তাঁর জন্মদিনকে আমরা ‘জাতীয় শিশু দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছি কারণ, শিশুরা আমাদের আগামী দিনের ভবিষ্যত এবং তারা যেন যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে পারে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হাসানুজ্জামান কল্লোল। শিশুদের পক্ষে বক্তব্য রাখেন ছোট্ট স্বপ্নিল বিশ্বাস।
শিশু প্রতিনিধি স্নেহা ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন দুই শিশু রুবাবা তোহা জামান ও এ এল শরফুদ্দিন।
শুরুতে ‘বঙ্গবন্ধু ও শিশু অধিকার’ শীর্ষক একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী জেলা প্রশাসন আয়োজিত চিত্রাঙ্কন এবং জাতির পিতার ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’, ‘কারাগারের রোজনামচা’ ও জাতির পিতার ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের ওপর কুইজ প্রতিযোগিতা এবং আবৃত্তি প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন।
অনুষ্ঠানে তিনি স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মজিবুর রহমানের লেখা ‘শিশুদের শেখ মুজিব’ শিরোনামের একটি সচিত্র বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন।
এছাড়া বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা থেকে নির্বাচিত সেরা চিত্রকর্মটি অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীকে স্মারক হিসেবে উপহার দেওয়া হয়।
এছাড়াও বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও শিশু দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠানে ১শ’ অসচ্ছল শিক্ষার্থী আর্থিক অনুদান হিসেবে প্রত্যেকে ২ হাজার ৫শ’ টাকা করে লাভ করেন।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, টুঙ্গিপাড়া জাতির পিতা শেখ মুজিবের জন্মস্থান। এই মাটিতে তিনি জন্ম নিয়েছেন, বড় হয়েছেন এবং এই মাটিতেই তিনি শায়িত। নিজের জীবনকে তিনি উৎসর্গ করেছিলেন বাংলার মানুষের মুক্তির জন্য। তাঁর ভেতর যে মানবিকতা রয়েছে, মানুষের প্রতি দরদ, শিশুকাল থেকেই সেটা দেখা গেছে। যখন স্কুলে পড়তেন তখন থেকেই দরিদ্র কোন শিক্ষার্থী যার বই নেই তাকে বই দিয়ে দিতেন। নিজের গায়ের কাপড় খুলে দরিদ্র মানুষকে বিলিয়ে দিতেন। এমনকি দুর্ভিক্ষের সময় নিজের গোলার ধান পর্যন্ত মানুষের মাঝে বিলিয়েছেন। তাঁর ভেতর সেই মানবিকতা ছোটবেলা থেকেই আমার দাদা-দাদী লক্ষ্য করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বড় হয়ে জাতির পিতা, যারা একেবারে শোষিত-বঞ্চিত ছিল, একবেলা খাবার পেতনা, কোন পুষ্টি ছিলনা, রোগে চিকিৎসা পেতনা তাদের ভাগ্য পরিবর্তন করার জন্যই আজীবন সংগ্রাম করেছেন।
আমরা আজ যে মাতৃভাষা বাংলায় কথা বলতে পারছি সেজন্য ১৯৪৮ সাল থেকে আন্দোলন-সংগ্রাম জাতির পিতাই শুরু করেছিলেন। তাঁরই নেতৃত্বে আমরা পেয়েছি স্বাধীনতা ও স্বাধীন জাতি হিসেবে আত্মপরিচয়, বলেন প্রধানমন্ত্রী।
সরকার প্রধান বলেন, জাতির পিতা কেবল স্বাধীনতাই এনে দেননি। তিনি যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ পুণর্গঠনকালে মাত্র নয় মাসের মধ্যে যে সংবিধান দিয়েছিলেন, সেখানেই শিশু অধিকারের কথা বলা আছে।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা ৩৬ হাজার ১৬৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে সরকারিকরণের মাধ্যমে দেশের প্রাথমিক শিক্ষাকে জাতীয়করণ করেন। দুস্থ-অনাথ শিশুদের সুরক্ষা ও উন্নয়নের লক্ষে জাতীয় শিশু আইন, ১৯৭৪ প্রণয়ন করেন। তিনি এসব শিশুদের জন্য ‘কেয়ার অ্যান্ড প্রটেকশন সেন্টার’ প্রতিষ্ঠা করেন। যা বর্তমানে সরকারি শিশু পরিবার নামে পরিচিত।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করে পুনরায় সরকার গঠনের পর আমরা জাতীয় শিশু শ্রমনীতি, ২০১০, পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন, ২০১০, জাতীয় শিশুনীতি, ২০১১, এবং মাতৃদুগ্ধ বিকল্প, শিশু খাদ্য, বাণিজ্যিকভাবে প্রস্তুতকৃত শিশুর বাড়তি খাদ্য ও ব্যবহারের সরঞ্জামাদি (বিপণন নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১৩ প্রণয়ন করেছি।
তিনি বলেন, আমরা প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা আইন, ২০১৩, নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে জাতীয় কর্মপরিকল্পনা (২০১৩-২০২৫), উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা আইন, ২০১৪, বাল্য বিবাহ নিরোধ আইন, ২০১৭, বাংলাদেশ শিশু একাডেমি আইন, ২০১৮, বাল্য বিবাহ নিরোধকল্পে জাতীয় মহাপরিকল্পনা (২০১৮-২০৩০) এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) আইন, ২০২০ প্রণয়ন করেছি।
২০১৩ সালে ২৬ হাজার ১৯৩টি সরকারি রেজিস্টার্ড ও কমিউনিটি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে ১ লাখ ৫ হাজার ৬১৬ জন শিক্ষকসহ জাতীয়করণ করেছি।
প্রধানমন্ত্রী শিক্ষার সমম্প্রসারণে শিক্ষার্থীদের মাঝে বৃত্তি ও উপবৃত্তি প্রদানের উল্লেখ করে বলেন, ২০১০ শিক্ষাবর্ষ থেকে পরিমার্জিত কারিকুলাম অনুযায়ী বছরের প্রথম দিনে মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত সকল শিক্ষার্থীদের নতুন পাঠ্যবই বিনামূল্যে প্রদান করা হচ্ছে।
প্রাথমিক শিক্ষাক্রমে কম্পিউটার কোডিং পদ্ধতি এবং শিখন-শেখানো কার্যক্রমে ব্লেন্ডিং এ্যাপ্রোচ প্রয়োগের মাধ্যমে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকের দক্ষতা বিকাশে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
ঢাকার বিভিাগীয় কমিশনার মো. খলিলুর রহমান এবং গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে শিশুদের মানবিক গুণাবলী সম্পন্ন হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর