July 31, 2025, 9:26 am
শিরোনামঃ
বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে মহেশপুরে বেসরকারি স্কুলের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের স্মারকলিপি প্রদান ঝিনাইদহের মহেশপুরে বিশ্ব মানবপাচার দিবস উপলক্ষে মতবিনিময় সভা ঝিনাইদহে ত্রিশ গ্রামের দশ হাজার হেক্টর জমির ফসল তলিয়ে গেছে ; বিএডিসির খাল এখন কৃষকের মরণ ফাঁদ তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষের সমস্যা মেটাতে কমিটি গঠন : ধর্ম উপদেষ্টা  ৫ আগস্ট কোনো ধরনের নিরাপত্তার সমস্যা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র সংস্কারের চাহিদা চেয়ে প্রাইমারি স্কুলগুলোতে চিঠি আওয়ামী লীগ এমপির কাছ থেকেও ৫ কোটি টাকার চাঁদা নিয়েছে আটক রিয়াদ ও তার দল একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনে ভর্তির আবেদন শুরু বিশ্ব মানব পাচার প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে যশোরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা নওগাঁয় শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ 
এইমাত্রপাওয়াঃ
আমাদের সাইটে নতুন ভার্ষনের কাজ চলছে সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

সারাদেশে ৩৩ ও হাওড়ে ৯০ শতাংশ ধান কাটা শেষ : কৃষিমন্ত্রী

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : সারাদেশে ৩৩ শতাংশ এবং হাওড়ে ৯০ শতাংশ ধান কাটা শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক। একই সঙ্গে হাওরে বন্যা আসার আগেই যাতে ধান কাটা যায় তেমন জাত নিয়ে বিজ্ঞানীরা কাজ করছেন বলেও জানান তিনি

রোববার (৩০ এপ্রিল) দুপুরে সচিবালয়ে বোরো ধান নিয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে মন্ত্রী এ তথ্য জানান।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, ধানের আমাদের মূল মৌসুম হলো বোরো। আমরা প্রতিবছর ৪৮-৪৯ লাখ হেক্টর জমিতে বোরো করে থাকি। এবার আমাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৯ লাখ ৭৬ হাজার হেক্টর, অর্জন হয়েছে ৫০ লাখ হেক্টর। এ বছর যা টার্গেট করেছিলাম, এর থেকে বেশি বোরো লাগানো হয়েছে।

তিনি বলেন, হাওরের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ এবং উঁচু জায়গাও রয়েছে। হাওরে সবমিলিয়ে ৯ লাখ ৫০ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো চাষ করা হয়েছে। হাওরে আমাদের উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৩৮ লাখ টন। আগে প্রত্যেক বছরই দেখতাম কিছু না কিছু হাওর এলাকা ডুবে যেত, ধান নষ্ট হতো, কৃষকরা তাদের ধান ঘরে তুলতে পারত না।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, এ বছর এই মুহূর্ত পর্যন্ত খবর হলো হাওরের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় ৯০ শতাংশ ধান কাটা হয়েছে। এটি সম্ভব হয়েছে, কৃষকদেরকে আমরা তাড়াতাড়ি ধান কাটতে উৎসাহিত করেছি। সুনামগঞ্জে এক হাজার কম্বাইন্ড হারভেস্টার ধান কেটেছে। ৬৬৮টি রিপার ধান কেটেছে। এবার তেমন বন্যাও আসেনি। এটা আমাদের একটা বড় অর্জন।’

এবার বোরোতে চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ২ কোটি ১৫ লাখ জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আশা করছি দুই কোটি ২০ থেকে ২৫ লাখ টন অর্জন হবে। এরইমধ্যে সারাদেশের ৩৩ শতাংশ ধান কাটা হয়েছে। একটা ভালো অগ্রগতি হয়েছে। আশা করা যায় যে খাদ্য নিয়ে আর সমস্যা হবে না। এখন পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূলেই রয়েছে।’

সম্প্রতি বিভিন্ন স্থানে কালবৈশাখী ও শিলা বৃষ্টিতে ধানের ক্ষতি হয়েছে কি না জানতে চাইলে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘শিলাবৃষ্টিতে স্থানীয়ভাবে কিছুটা ক্ষতি হয়। হতে একটা দুইটা গ্রামের ক্ষতি হয়। ব্যাপক যে ক্ষতি হওয়া, শিলাতে সেটি হয়নি। আমরা ধরে নিয়েছি প্রতিবছর যে ক্ষতি হয় এবারও তাই হবে। বাংলাদেশের যে প্রকৃতি তাতে এটা হতেই পারে। এবার ধানের দামও মোটামুটি ভালো। চাষিরা ধান বিক্রি করছেন, তাদের কোনো অভিযোগ নেই।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এই সদস্য বলেন, ধান কাটা ও উৎপাদনের মূল মৌসুম হলো বোরো। আগে বোরো উল্লেখযোগ্য কোনো ফসল ছিল না। বিলে সেচ দিয়ে খুব সীমিত আকারে এ ধানের চাষ করা হতো। উৎপাদনশীলতাও কম ছিল। কিন্তু সেচপ্রথার উন্নয়নের সঙ্গে আজ বোরোই প্রধান ফসল হয়ে গেছে।

 

আজকের বাংলা তারিখ



Our Like Page