November 17, 2025, 3:06 am
শিরোনামঃ
ঝিনাইদহের মহেশপুরে কেন্দ্রভিত্তিক নির্বাচনী পথসভা করলেন ধানের শীষের প্রার্থী মেহেদী হাসান রনি  ঝিনাইদহে খুচরা সার বিক্রেতাদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান বিচারকের সন্তান হত্যা ; কালোব্যাজ কর্মসূচি পালন করলেন দেশের নিম্ন আদালতের বিচারকরা বাংলাদেশিদের সহজে ভিসা দিচ্ছে না বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ;  বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন পোস্টাল ভোটিং জটিল হলেও আগামী নির্বাচনে বাংলাদেশ চ্যালেঞ্জটি নিতে যাচ্ছে : সিইসি অস্থিরতা সৃষ্টি করে নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে : বিএনপি মহাসচিব একটি নির্দিষ্ট দলকে খুশি করতে ‘গোপন  প্রশাসনে নিয়োগ ও বদলি : জামায়াতের সেক্রেটারি সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু ; হাসপাতালে ভর্তি ১ হাজার ১৩৯ লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতা খুনের পর ফেসবুকে ‘আউট’ লিখলেন অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতা হেফাজতে থাকা আসামির বক্তব্য মিডিয়ায় প্রচার ; আরএমপির ৪ পুলিশ বরখাস্ত
এইমাত্রপাওয়াঃ

আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউ শুনানি

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদাক্রম (ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স) নিয়ে আপিল বিভাগের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ শুনানি আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।

জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন বিচারপতির আপিল বিভাগ শুনানির জন্য আজ এই দিন ধার্য করেন। আদালতে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের রিভিউ আবেদনের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার নিহাদ কবির। আর রিভিউ আবেদনে পক্ষভুক্ত হওয়া ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলদের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী আহসানুল করিম ও ব্যারিস্টার এম. আবদুল কাইয়ূম।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ রুলস অব বিজনেস অনুযায়ী, ১৯৮৬ সালে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স তৈরি করে। রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের পর ওই বছরের ১১ সেপ্টেম্বর তা জারি করা হয়। পরে বিভিন্ন সময়ে তা সংশোধন করা হয়। তবে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স তৈরির ক্ষেত্রে সাংবিধানিক পদ, সাংবিধান কর্তৃক স্বীকৃত ও সংজ্ঞায়িত পদগুলো প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের নিচের ক্রমিকে রাখা হয়েছে বলে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক মহাসচিব মো. আতাউর রহমান ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০০৬ সালে হাইকোর্টে রিটটি করেন।

২০১০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট আট দফা নির্দেশনাসহ ১৯৮৬ সালের ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স (সংশোধিত) অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন। এ রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ২০১১ সালে আপিল করে। সেই আপিলের শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ১১ জানুয়ারি রায় দেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। এই রায়ে হাইকোর্টের দেয়া আট দফা নির্দেশনার কিছুটা সংশোধন করে তিন দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়। সেগুলো হলো:-

১. যেহেতু সংবিধান দেশের সর্বোচ্চ আইন, তাই বিরোধপূর্ণ প্রিসিডেন্সে সাংবিধানিক পদধারীরা অগ্রাধিকার পাবেন।

২. জুডিশিয়াল সার্ভিসের সদস্য হিসেবে জেলা জজ ও সমপদমর্যাদাসম্পন্নরা সরকারের সচিবদের সঙ্গে ১৬ নম্বরে অবস্থান করবেন।

৩. জেলা জজদের পরেই অতিরিক্ত সচিবেরা ১৭ নম্বর ক্রমিকে থাকবেন।

আপিল বিভাগের দেয়া রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদন করে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন। পরবর্তীতে এই রিভিউ আবেদনে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলরা পক্ষভুক্ত হয়।

আজকের বাংলা তারিখ

November ২০২৫
Mon Tue Wed Thu Fri Sat Sun
« Oct    
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০


Our Like Page