06 Oct 2024, 01:29 am

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : বিশ্বে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে ৭৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন ৩২ হাজার ৪৭৪ জন।

এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। অন্যদিকে দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে মেক্সিকো। এতে বিশ্বব্যাপী করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৬৮ কোটি ৯২ লাখের ঘর। অন্যদিকে মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৬৮ লাখ ৮২ হাজার।

শুক্রবার (২৬ মে) সকালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৭৩ জন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে ২৪ জন। এতে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৬৮ লাখ ৮২ হাজার ৪৮৫ জনে।

একই সময়ের মধ্যে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৩২ হাজার ৪৭৪ জন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় শনাক্ত রোগীর সংখ্যা কমেছে ৫ হাজার। এতে মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত ভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৮ কোটি ৯২ লাখ ৪৫ হাজার ২০৪ জনে।

এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে করোনায় সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। এই সময়ের মধ্যে দেশটিতে নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ১৯ হাজার ৮০ জন এবং মারা গেছেন ১৭ জন। এছাড়া মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৩ কোটি ১৬ লাখ ১১ হাজার ৫০৯ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৩৪ হাজার ৭৩৬ জনের।

অন্যদিকে দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে মেক্সিকো। গত ২৪ ঘণ্টায় এই দেশটিতে নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ১ হাজার ৩৬১ জন এবং মারা গেছেন ১৮ জন। এছাড়া মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৭৬ লাখ ১৪ হাজার ৭৭১ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৩৪ হাজার ১০৭ জনের।

যুক্তরাষ্ট্রে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৩২৪ জন এবং মারা গেছেন ১৪ জন। করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এই দেশটিতে এখন পর্যন্ত ১০ কোটি ৭০ লাখ ৭৬ হাজার ৯৫৯ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন এবং ১১ লাখ ৬৪ হাজার ৮৭৪ জন মারা গেছেন।

ফান্সে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ৪ হাজার ২২০ জন। এছাড়া মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৪ কোটি ৭০ হাজার ৫৬৬ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১ লাখ ৬৭ হাজার ২০৭ জনের।

ইন্দোনেশিয়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৬১৯ জন এবং মারা গেছেন ৬ জন। করোনা মহামারির শুরু থেকে এই দেশটিতে এখন পর্যন্ত ৬৮ লাখ ৪ হাজার ৯০৯ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন এবং ১ লাখ ৬১ হাজার ৭২১ জন মারা গেছেন। একইসময়ে হংকংয়ে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৫৪৫ জন এবং মারা গেছেন ৮ জন।

বিশ্বে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে ৭৩ জনের মৃত্যু ; শনাক্ত ৩২ হাজার ৪৭৪

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : বিশ্বে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে ৯৭  জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন ৩৭ হাজার ৪৯০ জন।

এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। এতে বিশ্বব্যাপী করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৬৮ কোটি ৯১ লাখের ঘর। অন্যদিকে মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৬৮ লাখ ৮১ হাজার।

বৃহস্পতিবার (২৫ মে) সকালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৯৭ জন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে আড়াই শতাধিক। এতে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৬৮ লাখ ৮১ হাজার ৮৫৬ জনে।

একই সময়ের মধ্যে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৭ হাজার ৪৯০ জন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় শনাক্ত রোগীর সংখ্যা কমেছে প্রায় ১৬ হাজার। এতে মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত ভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৮ কোটি ৯১ লাখ ৬৮ হাজার ৫১৬ জনে।

এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে করোনায় সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। এই সময়ের মধ্যে দেশটিতে নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ২২ হাজার ৯৬১ জন এবং মারা গেছেন ১৭ জন। এছাড়া মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৩ কোটি ১৫ লাখ ৯২ হাজার ৪২৯ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৩৪ হাজার ৭১৯ জনের।

যুক্তরাষ্ট্রে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৬৫০ জন এবং মারা গেছেন ১২ জন। করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এই দেশটিতে এখন পর্যন্ত ১০ কোটি ৭০ লাখ ৬২ হাজার ৬৭২ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন এবং ১১ লাখ ৬৪ হাজার ৬৮৬ জন মারা গেছেন।

ফান্সে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ৪ হাজার ৯০৫ জন। এছাড়া মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৪ কোটি ৬৫ হাজার ৩৪৬ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১ লাখ ৬৭ হাজার ২০৭ জনের। একইসময়ে মেক্সিকোতে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৫৩৭ জন এবং মারা গেছেন ৯ জন।

ইন্দোনেশিয়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৭৮৬ জন এবং মারা গেছেন ১৪ জন। করোনা মহামারির শুরু থেকে এই দেশটিতে এখন পর্যন্ত ৬৮ লাখ ৪ হাজার ২৯০ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন এবং ১ লাখ ৬১ হাজার ৭১৫ জন মারা গেছেন। একইসময়ে হংকংয়ে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৫২১ জন এবং মারা গেছেন ১৫ জন।

ইসরায়েলে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ৮১১ জন এবং মারা গেছেন ১৫ জন। এছাড়া মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত ভূখণ্ডটিতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৪৮ লাখ ২৫ হাজার ৩৬২ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১২ হাজার ৫২৪ জনের।

বিশ্বে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ৯৭  জনের মৃত্যু ; শনাক্ত ৩৭ হাজার ৪৯০

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : বিশ্বে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে ৩৫৫ জনের মৃত্যু হয়েছে । একই সময়ে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হযেয়ছে ৫৩ হাজার ৩২১ জন।

এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। অন্যদিকে প্রাণহানির তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে রাশিয়া। এতে বিশ্বব্যাপী করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৬৮ কোটি ৯০ লাখের ঘর। অন্যদিকে মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৬৮ লাখ ৮১ হাজার।

বুধবার (২৪ মে) সকালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৩৫৫ জন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে ৭৩ জন। এতে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৬৮ লাখ ৮১ হাজার ২০৫ জনে।

একই সময়ের মধ্যে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৫৩ হাজার ৩২১ জন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে ৩০ হাজারের বেশি। এতে মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত ভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৮ কোটি ৯০ লাখ ৮৩ হাজার ৪৬৩ জনে।

এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে করোনায় সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। এই সময়ের মধ্যে দেশটিতে নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ২১ হাজার ৩৮৫ জন এবং মারা গেছেন ১৫ জন। এছাড়া মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৩ কোটি ১৫ লাখ ৬৯ হাজার ৪৬৮ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৩৪ হাজার ৭০২ জনের।

অন্যদিকে দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে রাশিয়া। গত ২৪ ঘণ্টায় এই দেশটিতে নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ১৭ হাজার ১১৮ জন এবং মারা গেছেন ১৮৩ জন। এছাড়া মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ২ কোটি ২৯ লাখ ১৭ হাজার ৮৭৩ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৯৮ হাজার ৯১৯ জনের।

যুক্তরাষ্ট্রে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৯৪৯ জন এবং মারা গেছেন ২৫ জন। করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এই দেশটিতে এখন পর্যন্ত ১০ কোটি ৭০ লাখ ৫১ হাজার ৫১৫ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন এবং ১১ লাখ ৬৪ হাজার ৫১৪ জন মারা গেছেন।

ফান্সে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ৫ হাজার ৯০১ জন এবং মারা গেছেন ৭৯ জন। এছাড়া মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৪ কোটি ৬১ হাজার ৪৪১ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১ লাখ ৬৭ হাজার ২০৭ জনের। একইসময়ে মেক্সিকোতে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১২৫ জন এবং মারা গেছেন ৮ জন।

ইন্দোনেশিয়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৯৯০ জন এবং মারা গেছেন ১৮ জন। করোনা মহামারির শুরু থেকে এই দেশটিতে এখন পর্যন্ত ৬৮ লাখ ৩ হাজার ৫০৪ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন এবং ১ লাখ ৬১ হাজার ৭০১ জন মারা গেছেন। একইসময়ে হংকংয়ে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৫৫৪ জন এবং মারা গেছেন ১৩ জন।

 

বিশ্বে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ৩৫৫ জনের মৃত্যু ; শনাক্ত ৫৩ হাজার ৩২১

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : বিশ্বকে পরবর্তী মহামারির জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান টেড্রোস আধানম গেব্রেইয়েসুস। সতর্কতা জারি করে তিনি বলেছেন, বিশ্বকে অবশ্যই পরবর্তী মহামারির জন্য প্রস্তুত হতে হবে। এমনকি কোভিড-১৯ মহামারির চেয়েও সেটি ‘মারাত্মক ও প্রাণঘাতী’ হতে পারে।

তিনি এমন এক সময়ে এই মন্তব্য করলেন যখন করোনা মহামারি কাটিয়ে বিশ্বজুড়ে কিছুটা স্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছে। বুধবার (২৪ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

এর আগে চলতি মাসের শুরুতে করোনাভাইরাস মহামারি আর ‘বৈশ্বিক স্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা’ নয় বলে ঘোষণা করেছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরে বিশ্বের প্রথম করোনায় আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। করোনায় প্রথম মৃত্যুর ঘটনাটিও ঘটেছিল চীনে।

এরপর অত্যন্ত দ্রুতগতিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে প্রাণঘাতী এই ভাইরাসটি। পরিস্থিতি সামাল দিতে ২০২০ সালের ২০ জানুয়ারি বিশ্বজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

কিন্তু তাতেও অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় অবশেষে ওই বছরের ১১ মার্চ করোনাকে মহামারি হিসেবে ঘোষণা করেছিল ডব্লিউএইচও। তবে সাম্প্রতিক সময়ে করোনার প্রকোপ কমে আসায় কোভিড-১৯ সংক্রান্ত বৈশ্বিক স্বাস্থ্য জরুরি অবস্থার অবসান ঘোষণা করে সংস্থাটি।

ডব্লিউএইচও প্রধান টেড্রোস আধানম গেব্রেইয়েসুস অবশ্য বলছেন, ‘বিশ্বব্যাপী করোনা সম্পর্কিত স্বাস্থ্য জরুরি অবস্থার সমাপ্তি ঘোষণা করা হলেও তা বিশ্বব্যাপী এই ভাইরাসের স্বাস্থ্য হুমকির সমাপ্তি নয়।’

তিনি বলেছেন, ‘বিশ্বে করোনাভাইরাসের আরেকটি ভ্যারিয়েন্ট উদ্ভূত হওয়ার হুমকি এখনও রয়ে গেছে যা নতুন করে এই রোগ ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়াতে পারে এবং নতুন করে আরও রোগজীবাণু উদ্ভূত হওয়ার মারাত্মক হুমকি এখনও রয়ে গেছে।’

মঙ্গলবার ৭৬তম বিশ্ব স্বাস্থ্য সমাবেশে নিজের রিপোর্ট পেশ করার সময় ডব্লিউএইচওর প্রধান এসব কথা বলেন। তিনি বলছেন, যখন পরবর্তী কোনও মহামারি আঘাত হানবে তখন আমাদের অবশ্যই সিদ্ধান্তমূলক, সম্মিলিতভাবে এবং ন্যায়সঙ্গতভাবে পদক্ষেপ নেওয়ার মতো প্রস্তুত থাকতে হবে।

টেড্রোস বলেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) অধীনে স্বাস্থ্য-সম্পর্কিত লক্ষ্যগুলো অর্জনের বিরুদ্ধে কোভিড-১৯ উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছে, যার সময়সীমা ২০৩০ সাল পর্যন্ত।

এছাড়া করোনা মহামারি ২০১৭ সালের বিশ্ব স্বাস্থ্য সমাবেশে ঘোষিত ট্রিপল বিলিয়ন লক্ষ্যমাত্রার অগ্রগতিকেও ক্ষতির মুখে ফেলেছে।

 

বিশ্বকে পরবর্তী মহামারির জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা