November 27, 2025, 7:53 pm
শিরোনামঃ
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সিসিইউতে নিবিড় পর্যবেক্ষণে খালেদা জিয়া আসন্ন নির্বাচনে ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ারসহ নির্বাচনে মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী : ইসি সচিব পাঁচদিনের মাথায় ১৩ ঘণ্টার ব্যবধানে ৩ বার ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশ আমাকে যারা চেনে না তারা এখনো মাটির নিচে বসবাস করে : জামায়াত নেতা শাহজাহান চৌধুরী সহকারী শিক্ষকদের ‘শিক্ষা ক্যাডারে’ অন্তর্ভুক্ত না করলে সরকারি স্কুল শাটডাউন  দর্শনা কেরু চিনিকল শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচনের দাবীতে বিক্ষোভ প্রদর্শন টেকনাফের সেন্টমার্টিন থেকে ১২ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে মিয়ানমারের আরাকান আর্মি মাচা পদ্ধতিতে গ্রীষ্মকালীন উচ্চ ফলনশীল টমেটো চাষে সফল জীবননগরের কৃষকরা  ফিলিস্তিনের গাজার নিয়ন্ত্রণ এখনও হামাসের হাতে : ইসরায়েলি গণমাধ্যম তাইওয়ানের কাছে অস্ত্র বিক্রি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করল চীন
এইমাত্রপাওয়াঃ

ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী হত্যার দায়ে ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এর সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী ইসমাইল হোসেন জিসান হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।

ঢাকার ৫ম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ ফারজানা ইয়াসমিন আজ এ রায় ঘোষণা করেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- হাসিবুল হোসেন ওরফে হাসিব, শ্রাবণ ওরফে শাওন ও আব্দুল্লাহ আল নোমান। তবে সজনী আক্তার নামে এক নারীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তিনি খালাস পেয়েছেন।

আসামিদের মধ্যে শাওন পলাতক রয়েছেন। আদালত তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। অপর দুই আসামিকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। রায় শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাদের আবার কারাগারে পাঠানো হয়।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ভিকটিম জিসান পড়াশোনার পাশাপাশি বাইক শেয়ারিংয়ের (পাঠাও) কাজ করতো। ২০১৯ সালের ১২ মে বিকেল সাড়ে চারটার দিকে শেরেবাংলা নগর থানাধীন শ্যামলীর সামনের রাস্তা থেকে তিনি নিখোঁজ হন। এ ঘটনায় তার বাবা সাব্বির হোসেন সহিদ গাজীপুরের গাছা থানায় সাধারণ ডায়েরী (জিডি) করেন। পরে শেরেবাংলা নগর থানায়ও জিডি করেন। ২০১৯ সালের ২৩ মে গাছা থানাধীন মধ্য কামার জুড়িস্থ হাসিবুল হোসেনের বাসার সেফটিক ট্যাংক থেকে জিসানের হাত-পা বাঁধা অবস্থায় গলিত লাশ উদ্ধার করা হয়।

এ ঘটনায় জিসানের বাবা সাব্বির হোসেন সহিদ ২০১৯ সালের ২৩ মে শেরেবাংলা নগর থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত করে ২০২০ সালের ১২ জানুয়ারি চারজনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা শেরেবাংলা নগর থানার সাব-ইন্সপেক্টর সুজানুর ইসলাম। ২০২২ সালের ৩০ মার্চ চারজনের বিরুদ্ধে চার্জগঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালে ২৫ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৮ জন আদালতে সাক্ষ্য দেন।

আজকের বাংলা তারিখ



Our Like Page