30 Apr 2024, 06:00 pm

ব্যাটে-বলে দাপট দেখিয়ে আফগানদের ৬ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপ শুরু করলো বাংলাদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : ব্যাট-বলে দাপট দেখিয়ে বিশ্বকাপ মিশন শুরু করলো বাংলাদেশ। ধর্মশালায় নিজেদের প্রথম ম্যাচে আফগানদের ৬ উইকেটে হারিয়েছে তারা।

প্রথমে দারুণ ‍বোলিংয়ে আফগানদের তারা বেঁধে ফেলে ১৫৬ রানে। তাতে বল হাতে অবদান ছিল মেহেদী হাসান মিরাজের। ৩ উইকেট নেওয়ার পর ব্যাট হাতেও জয়ের মঞ্চটা গড়েছেন এই অফস্পিনিং অলরাউন্ডার। ১৫৭ রানের লক্ষ্যে ২৭ রানে দুই উইকেট হারানোর পর বাংলাদেশকে জয়ের পথ দেখিয়েছে তার ব্যাটিং। শান্তকে নিয়ে উপহার দিয়েছেন ৯৭ রানের দুর্দান্ত জুটি। তাতে ভাগ্যের ছোঁয়া ছিল যদিও। মিরাজ দু’বার জীবন পেয়েছেন। শেষ পর্যন্ত ৯৭ রানের জুটি ভাঙে সেই মিরাজের (৫৭) আউটেই। ততক্ষণে অবশ্য দলকে জয়ের কাছে পৌঁছে দিয়েছিলেন তিনি। স্কোর ছিল ৩ উইকেটে ১২৪। মাঝে সাকিব আউট হলেও মুশফিককে সঙ্গে নিয়ে ম্যাচ জিতেছেন শান্ত। ৮৩ বলে ৫৯ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি।

আফগানদের হয়ে একটি করে উইকেট নিয়েছেন ফজল হক ফারুকী, নাভিন উল হক ও আজমতউল্লাহ ওমরজাই।

বিশ্বকাপে শান্তর প্রথম ফিফটি : মিরাজের আউটের পর প্রান্ত আগলে ছিলেন শান্ত। সাকিব নেমে বেশিক্ষণ তাকে সঙ্গ দিতে পারেননি। তার আউটের পর পর তুলে নেন বিশ্বকাপে নিজের প্রথম ফিফটি। শান্ত ফিফটি তুলে নিয়েছেন ৮০ বলে। এটি তার ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ ফিফটি।

জয়ের কাছে গিয়ে আউট সাকিব : জয়ের কাছে থেকেই মিরাজ আউট হয়েছিলেন। তার পর সাকিব নামলেও ম্যাচটা শেষ করে আসতে পারেননি। ১৪ রান করে ওমরজাইর বলে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন। তখন দলের স্কোর ছিল ১৪৬।

ফিফটি তুলে আউট হয়েছেন মিরাজ মিরাজকে থামালেন নাভিন : ২৭ রানে দুই ওপেনারকে হারানোর পর বাংলাদেশকে জয়ের পথে নিতে প্রতিরোধ গড়েন মেহেদী হাসান মিরাজ। ফিফটি তুলে দলকে জয়ের কাছেও পৌঁছে দেন তিনি। এর আগে শান্তকে নিয়ে মূল প্রতিরোধ গড়তে উপহার দেন ৯৭ রানের জুটি। ২৮.১ ওভারে এই জুটি ভাঙেন নাভিন। দারুণ এক ক্যাচে মিরাজকে ৫৭ রানে তালুবন্দি করিয়েছেন। অবশ্য এর আগে দু’বার ক্যাচ দিয়েও জীবন পেয়েছেন তিনি। মিরাজের ৭৩ বলের ইনিংসে ছিল ৫টি চার।

২৫তম ওভারে রিভিউতে রক্ষা মিরাজের : ২৫তম ওভারে মুজিবের বলে এলবিডাব্লিউ আবেদনে আঙুল তুলে দিয়েছিলেন আম্পায়ার। মিরাজ সঙ্গে সঙ্গে রিভিউ নিয়ে বেঁচেছেন। দেখা গেছে বল তার ব্যাট স্পর্শ করে প্যাডে আঘাত করেছে।

মিরাজের ফিফটিতে স্কোর একশ ছাড়িয়েছে বাংলাদেশের : মামুলী লক্ষ্যে ২৭ রানে দুই ওপেনারকে হারায় বাংলাদেশ। শুরুটা নড়বড়ে হলেও তার পর মিরাজ-শান্তর জুটিতেই ছুটতে থাকে লাল-সবুজ দল। ১৬তম ওভারে এই জুটি পূরণ করে পঞ্চাশ রান। ২৩তম ওভারে মিরাজ আবার ওয়ানডে ক্যারিয়ারের তৃতীয় ও বিশ্বকাপের প্রথম ফিফটি তুলে নিয়েছেন।

আরও একটি জীবনমিরাজের : ১১.২ ওভারে আরও একটি জীবন পান মিরাজ। নাভিনের বলে বাতাসে বল উঠিয়েছিলেন তিনি। বাউন্ডারি লাইনে থাকা মুজিব এক হাতে বলের নাগাল পেলেও সেটি হাতে জমাতে পারেননি। তখন ২৩ রানে ব্যাট করছিলেন মিরাজ।

পাওয়ার প্লেতে ফিরেছেন লিটনপাওয়ার প্লেতে দুই উইকেটে বাংলাদেশের ৪৪ : পাওয়ার প্লেতে দুই উইকেট হারিয়ে ৪৪ রান তুলেছে বাংলাদেশ।

জীবনপেলেন মিরাজ : ৮.৪ ওভারে ফারুকী আরেকটি উইকেটও পেতে পারতেন। মিরাজ তার বল পয়েন্টে খেলতে গিয়ে ক্যাচ তুলেছিলেন। কিন্তু নাজিবউল্লাহ জাদরান সহজ ক্যাচটা হাতে নিয়েও সেটি ফেলে দিয়েছেন! মিরাজ তখন ১৬ রানে ব্যাট করছিলেন।

ফারুকীর বলে বোল্ড লিটন : জুনিয়র তামিমের বিদায়ের পর প্রতিরোধ গড়তে পারেননি লিটন দাসও। বরং যে ফারুকীর বোলিং নিয়ে এত আলোচনা। সেই আফগান পেসারের বলেই বাংলাদেশের আরেক অভিজ্ঞ ওপেনার বোল্ড হয়েছেন। তাকে ১৩ রানে থামিয়েছেন ফারুকী।

রান আউটে পড়লো বাংলাদেশের প্রথম উইকেট : ১৫৭ রানের মামুলি লক্ষ্যে শুরুটা প্রত্যাশা মতো হয়নি বাংলাদেশের। বরং অযথা রানের তাড়া দেখাতে গিয়ে পঞ্চম ওভারে প্রথম উইকেট হারিয়েছে। ফারুকীর পঞ্চম ওভারে পয়েন্টে বল ঠেলে শুরুতে রান নেওয়ার কল করেছিলেন লিটন। কিন্তু বল ছিল ফিল্ডারের হাতে। পরক্ষণে তানজিদকে ফেরার নির্দেশ দিলেও বেশি দেরি হয়ে গেছে। তানজিদ নিজেও ধীর গতিতে ফিরছিলেন। ততক্ষণে সরাসরি আঘাতে স্টাম্প ভাঙেন নাজিবউল্লাহ জাদরান।

শুরুর ব্রেক থ্রুটাই এনে দিয়েছেন সাকিব আফগানদের ১৫৬ রানে গুটিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ : টস হেরে ব্যাট করতে নামলেও ১১২ রান পর্যন্ত ছিল ২ উইকেট। তার পর বাংলাদেশের বোলিং তোপে খেই হারায় আফগানদের ইনিংস। বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে তাদের ১৫৬ রানে গুটিয়ে দিয়েছে সাকিব বাহিনী।

অবশ্য শুরুতে পেসাররা মোটেও সাফল্য পাননি। প্রথম ব্রেক থ্রুটাই এনে দেন অধিনায়ক সাকিব। দ্বিতীয় উইকেটটিও তুলে নেন তিনি। তার পর মূল সর্বনাশটা করেছেন মিরাজ-মোস্তাফিজ। দ্রুত সময়ে শহীদী ও গুরবাজকে আউট করে বাংলাদেশকে ম্যাচে ফেরান তারা। গুরবাজ যতক্ষণ ছিলেন রানের চাকা সচল রেখেছিলেন। কিন্তু ৪৭ রান করা এই ব্যাটার মোস্তাফিজের বলে ফিরতেই দৃশ্য বদলায় ইনিংসের। বাংলাদেশের বোলিং তোপে তার পর আফগানদের আর কেউ মাথা তুলে দাঁড়াতে পারেনি। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে।

সফল ছিলেন দুই স্পিনার সাকিব আল হাসান ও মেহেদী হাসান মিরাজ। ২৫ রানে মিরাজ নিয়েছেন তিনটি। ৩০ রানে সমসংখ্যক উইকেট নেন অধিনায়ক সাকিব আল হাসানও। ৩৪ রানে দুটি নিয়েছেন শরিফুল। একটি করে নিয়েছেন তাসকিন আহমেদ ও মোস্তাফিজুর রহমান।

মিরাজের তৃতীয় শিকার মুজিব : ৩৭তম ওভারে তৃতীয় উইকেট শিকার করেন মিরাজ। মুজিব উর রহমানকে দারুণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড করেছেন।  

শরিফুলের আঘাতে পড়লো অষ্টম উইকেট : শুরুতে না পারলেও শেষটায় উইকেট উৎসবে যোগ দিয়েছেন শরিফুল। বাংলাদেশের বোলিং তোপে আজমতউল্লাহ ওমরজাইও থিতু হতে পারেননি। শরিফুলের বলে বোল্ড হয়েছেন ২২ রানে।

রশিদকে ফেরালেন মিরাজ : নবীর আউটের পর পুরো নিয়ন্ত্রণ চলে আসে বাংলাদেশের হাতের মুঠোয়। তার পর দেখার অপেক্ষা ছিল লেজের দিকের ব্যাটাররা কতটা প্রতিরোধ গড়তে পারে। কিন্তু সেখানেও অপ্রতিরোধ্য বাংলাদেশ। কয়েকটি বাউন্ডারি মেরে রশিদ খান স্কোর দেড়শ ছাড়াতে ভূমিকা রাখলেও তাকে বোল্ড করেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। তার ঘূর্ণি বল ইনসাইড এজ হয়ে আঘাত করে স্টাম্পে। রশিদ ফেরার আগে করতে পেরেছেন ৯ রান।

তাসকিনের আঘাতে বোল্ড মোহাম্মদ নবী : প্রথম দিকে সাফল্য পাননি তাসকিন। আফগানদের চেপে ধরার মুহূর্তে ৩০তম ওভারে অবশেষে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য পেয়েছেন। যার জ্বলে ওঠার সম্ভাবনা ছিল সেই মোহাম্মদ নবীকে মাত্র ৬ রানেই তাসকিন বোল্ড করেছেন। এই উইকেটে পুরো ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ চলে আসে বাংলাদেশের হাতে।

আফগানদের আরও বিপদে ফেললেন সাকিব : দ্রুত দুই উইকেট তুলে বাংলাদেশকে ম্যাচে ফিরিয়েছেন মিরাজ-মোস্তাফিজ। তাদের আরও চেপে ধরার মুহূর্তটা কাজে লাগিয়েছেন সাকিব। প্রতিষ্ঠিত জুটি ভাঙার পর বামহাতি স্পিনার এবার নতুন নামা নাজিবউল্লাহ জাদরানকে সাজঘরে পাঠিয়ে তৃতীয় উইকেট তুলে নিয়েছেন। সাকিবের লেংথ বলে বোল্ড হয়েছেন আফগান ব্যাটার। ফিরেছেন মাত্র ৫ রানে।

তিনটি উইকেট নিয়েছেন মিরাজ মিরাজমোস্তাফিজের আঘাতে চাপে আফগানিস্তান : পেসাররা সাফল্য পাননি। তবে প্রয়োজনের সময় হাত ঘুরিয়ে সাফল্য পাচ্ছেন স্পিনাররা। সাকিবের পর মেহেদী হাসান মিরাজের আঘাতে পড়েছে তৃতীয় উইকেট। তাতে অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ শহীদী-রহমানউল্লাহ গুরবাজের জুটিও বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। মিরাজের বোলিংয়ে সেভাবে সুবিধা করতে পারছিলেন না শহীদী। মেরে খেলতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দিয়েছেন। শহীদী ফেরার আগে ৩৮ বলে ১৮ রান করেছেন। তার ইনিংসে ছিল দুটি চার। তাকে আউট করার পরের ওভারে প্রান্ত আগলে খেলতে থাকা গুরবাজকে মোস্তাফিজ তালুবন্দি করালে মুহূর্তেই চাপে পড়ে যায় আফগানরা। কারণ, প্রান্ত আগলে রানের চাকা সচল রাখছিলেন তিনি। গুরবাজ ফেরার আগে ৬২ বলে ৪৭ রান করেছেন। তার ইনিংসে ছিল ৪টি চার ও ১টি ছয়।

সাকিবের দ্বিতীয় শিকার রহমত : ৪৭ রানে পড়েছে আফগানদের প্রথম উইকেট। তার পরেও বাংলাদেশ আফগানদের চাপে ফেলার মতো অবস্থার সৃষ্টি করতে পারেনি। সাকিব অবশ্য রহমত-গুরবাজ জুটিকে টিকতে দেননি বেশিক্ষণ। বামহাতি স্পিনারের বলে সুইপ করতে গিয়ে টপ এজে ক্যাচ আউট হয়েছেন রহমত শাহ। লিটনের হাতে তালুবন্দি হওয়ার আগে ২৫ বলে ১৮ রান করেছেন তিনি। তাতে ছিল একটি চার। দ্বিতীয় উইকেটে এই জুটিতে যোগ হয়েছে ৩৬।

পাওয়ার প্লেতে আফগানিস্তানের ৫০ : টস হেরে ব্যাট করতে নামলেও শুরুটা খারাপ ছিল না আফগানিস্তানের। ওপেনিং জুটিতে যোগ হয়েছে ৪৭ রান। সাকিব এসে ওপেনিং জুটি ভেঙে প্রতিপক্ষকে চাপে ফেলার চেষ্টা করেছেন। তার পরেও পাওয়ার প্লেতে এক উইকেট হারিয়ে ৫০ রান তুলেছে তারা।

ওপেনিং জুটি ভেঙে সতীর্থদের সঙ্গে সাকিবের উদযাপনওপেনিং জুটি ভাঙলেন সাকিব  : তাসকিন-শরিফুল নতুন বলে শুরু করলেও আফগানদের ওপেনিং জুটিকে পরীক্ষায় ফেলতে পারছিলেন না। বরং দ্রুত রান তুলছিলেন গুরবাজ-জাদরান। শেষ পর্যন্ত সপ্তম ওভারে আক্রমণে আসেন সাকিব। অধিনায়ক হওয়ায় ব্রেক থ্রু এনে দেওয়ার কাজটা করেও দেখান নিজের দ্বিতীয় ওভারে। নবম ওভারে মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ানো এই জুটি ভাঙেন ওপেনার ইব্রাহিম জাদরানকে তানজিদের ক্যাচ বানিয়ে। সুইপ করতে গিয়ে জাদরান টপ এজে ২৫ বলে ২২ রানে ক্যাচ আউট হয়েছেন।  তার ইনিংসে ছিল ৩টি চার ও ১টি ছয়।

টসের মুহূর্তের ছবি তিন পেসার নিয়ে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ : দুই দিন আগে বিশ্বকাপ শুরু হলেও বাংলাদেশের মিশন শুরু হচ্ছে আজ। ভারতের ধর্মশালার হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে টসও জিতেছে তারা। আফগানিস্তানকে শুরুতে ব্যাট করার আমন্ত্রণ জানিয়েছে। একাদশে বাংলাদেশ আজ তিন পেসার নিয়ে নামছে। সঙ্গে স্পিনার হিসেবে আছেন সাকিব, মিরাজ ও মাহমুদউল্লাহ।

টস জিতে সাকিব বলেছেন, ‘রান তাড়া করার জন্য এটা উপযুক্ত মাঠ। শুরুর দিকে পেসারদের ভালো সুবিধাও পাওয়ার কথা’

আফগান দলে দুই পেসার নাভিন আর ফারুকীসহ আছেন পেস বোলিং অলরাউন্ডার ওমরজাই। স্পিনার হিসেবে রশিদ, মুজিব, নবীরা তো আছেনই।

বাংলাদেশ একাদশ: লিটন দাস, তানজিদ হাসান, নাজমুল হোসেন শান্ত, মেহেদী হাসান মিরাজ, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম ও মোস্তাফিজুর রহমান।

আফগানিস্তান একাদশ: রহমানউল্লাহ গুরবাজ, ইব্রাহিম জাদরান, রহমত শাহ, হামশতমউল্লাহ শহীদী, মোহাম্মদ নবী, নাজিবউল্লাহ জাদরান, আজমতউল্লাহ ওমরজািই, রশিদ খান, মুজিব উর রহমান, নাভিন উল হক, ফজল হক ফারুকী।

পরিসংখ্যানে এগিয়ে বাংলাদেশ : আফগানদের চেয়ে অভিজ্ঞতায় এগিয়ে থাকলেও, শক্তির বিচারে দুই দলই প্রায় সমানে সমান। যদিও পরিসংখ্যানে অনেকখানি এগিয়ে বাংলাদেশ। ৫০ ওভারের ক্রিকেটে বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানদের ছয় জয়ের বিপরীতে বাংলাদেশ জিতেছে ৯ ম্যাচ। সবশেষ এশিয়া কাপে রশিদ-নবীদের হারিয়েছে সাকিবরা। তার আগে অবশ্য নবীদের কাছেই দেশের মাটিতে বাংলাদেশ সিরিজে হেরেছে।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

বাংলাদেশ ৩৪.৪ ওভারে ১৫৮/৪, লক্ষ্য ১৫৭ (মুশফিকুর রহিম ২*, নাজমুল হোসেন শান্ত ৫৯*; তানজিদ তামিম ৫, লিটন দাস ১৩, মেহেদী হাসান মিরাজ ৫৭, সাকিব আল হাসান ১৪)

ফল: বাংলাদেশ ৬ উইকেটে জয়ী

ম্যাচসেরা: মেহেদী হাসান মিরাজ

আফগানিস্তান ৩৭.২ ওভারে ১৫৬/১০ (ফজল হক ফারুকী ০*; ইব্রাহিম জাদরান ২২, রহমত শাহ ১৮, হাশমতউল্লাহ শহীদী ১৮, রহমানউল্লাহ গুরবাজ ৪৭, নাজিবউল্লাহ জাদরান ৫, মোহাম্মদ নবী ৬, রশিদ খান ৯, আজমতউল্লাহ ওমরজাই ২২, মুজিব উর রহমান ১, নাভিন ০)

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

  • Visits Today: 3068
  • Total Visits: 680386
  • Total Visitors: 2
  • Total Countries: 1123

আজকের বাংলা তারিখ

  • আজ মঙ্গলবার, ৩০শে এপ্রিল, ২০২৪ ইং
  • ১৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (গ্রীষ্মকাল)
  • ২১শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরী
  • এখন সময়, সন্ধ্যা ৬:০০

Archives

MonTueWedThuFriSatSun
  12345
2728     
       
     12
3456789
10111213141516
17181920212223
31      
  12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
27282930   
       

https://youtu.be/dhqhRb9y018