30 Jan 2025, 08:19 pm

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : ঋতুচক্রে এখন হেমন্ত। ইতিমধ্যে দেশের উত্তর জনপদে জেঁকে বসেছে শীত। এমন অবস্থায় ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে মৃদু থেকে মাঝারী শৈত্যপ্রবাহের আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। দেশের উত্তরাঞ্চলে এই শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে সরকারি সংস্থাটি।

সোমবার ( ৯ ডিসেম্বর) আবহাওয়াবিদ মো. হাফিজুর রহমান আবহাওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানান।

পূর্ভাবাস অনুযায়ী, মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরের ২৪ ঘণ্টা সারা দেশের আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলাসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। উত্তরাঞ্চলের কোথাও কোথাও রাতের শেষ থেকে ভোর পর্যন্ত মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।

এ ছাড়া দেশের অন্যত্র দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।

রাজশাহী ও রংপুর বিভাগে দিনের তাপমাত্রা ১-২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে।

বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রাত ও দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আসছে মৌসুমের প্রথম শৈত্যপ্রবাহ 

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক ইউরোপের জলবায়ু পর্যবেক্ষক সোমবার জানিয়েছে, চলতি বছর যে উষ্ণতম বছর হবে তা ‘কার্যকরভাবে নিশ্চিত’ এবং এ বিপজ্জনক অতিরিক্ত উত্তাপ থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ।

কোপার্সনিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিস প্যারিস থেকে বার্তা সংস্থা এএফপিকে এ তথ্য জানিয়েছে।

ইইউ সংস্থাটি তার মাসিক বুলেটিনে বলেছে, ‘এই মুহূর্তে, এটি কার্যকরভাবে নিশ্চিত যে ২০২৪ হতে চলেছে উষ্ণতম বছর।’

আরেকটি ভয়াবহ মাইলফলক হিসেবে, প্রাক-শিল্প সময়ের চেয়ে ২০২৪ হবে ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস গরম। শিল্প বিপ্লবের সময় থেকেই বিপুল পরিমাণ জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়াতে শুরু করে।

বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন যে, এক দশক দীর্ঘ সময়ের মধ্যে ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ১০ বছর ধরে চললে তা পৃথিবীকে বিপন্ন করে তুলবে। প্যারিস জলবায়ু চুক্তির অধীনে বিশ্বের দেশগুলো উষ্ণতা সীমাবদ্ধ ও তাপমাত্রা নিরাপদ মাত্রায় রাখতে সম্মত হয়েছিল।

কোপার্নিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিসের উপ-পরিচালক সামান্থা বার্গেস বলেন, এক বছর এই তাপমাত্রা ১.৫ সি. এর উপরে হওয়া মানে, এই নয় যে প্যারিস চুক্তি লঙ্ঘন করা হয়েছে। তবে এর মানে এই যে উচ্চাভিলাষী জলবায়ু পদক্ষেপ কঠোরভাবে মেনে চলা আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে সবচেয়ে বেশি জরুরি।

বিশ্বকে কয়লা, তেল ও গ্যাস থেকে দূরে সরিয়ে নেওয়ার বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে নির্গমন বাড়ছে। এগুলো যখন পোড়ানো হয়, তখন জীবাশ্ম জ্বালানি গ্রিনহাউস গ্যাসগুলো ছেড়ে দেয়, যা পৃথিবীর মহাসাগর ও বায়ুমণ্ডলকে উষ্ণ করে তোলে। এটা জলবায়ু প্যাটার্ন ও পানি-চক্রকে ব্যাহত করে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, গ্লোবাল ওয়ার্মিং বা বৈশ্বিক উষ্ণতা চরম আবহাওয়ার ঘটনাগুলোকে আরও ঘন ঘন ও প্রলয়ঙ্করী করে তুলছে।

২০২৪ স্পেন ও কেনিয়াতে মারাত্মক বন্যা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ফিলিপাইনে ভয়াবহ গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঝড় এবং দক্ষিণ আমেরিকা জুড়ে তীব্র খরা ও দাবানল দেখা দিয়েছে।

বীমা জায়ান্ট সুইস রে চলতি মাসে জানিয়েছে, প্রাকৃতিক বিপর্যয়গুলোতে ২০২৪ সালে মোট ৩১০ বিলিয়ন ডলার অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়েছে।

এক্ষেত্রে উন্নয়নশীল দেশগুলো বিশেষভাবে দুর্বল এবং ২০৩৫ সালের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় বছরে তাদের ১.৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা প্রয়োজন হবে।

নভেম্বরে জাতিসংঘের জলবায়ু আলোচনায় ধনী দেশগুলো  ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রদানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, এ মুহূর্তে যে সময়কাল চলছে, তা সম্ভবত গত ১২৫,০০০ বছরের মধ্যে পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণতম।

এমনকি এই মানগুলোর দ্বারা ২০২৩ সালের মাঝামাঝি থেকে প্রত্যক্ষ করা অস্বাভাবিক তাপ বৈজ্ঞানিক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।

২০২৪ সাল এল নিনোর সর্বোচ্চ পর্যায়ে ছিল। একটি এমন একটি প্রাকৃতিক অবস্থা, যা উষ্ণ পানির চারপাশে ঘোরাফেরা করে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে।

কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলেছেন যে এই ধরনের চক্রীয় পরিবর্তনশিলতা বায়ুমণ্ডল এবং সমুদ্রে রেকর্ড ভঙ্গকারী তাপ একা ব্যাখ্যা করতে পারে না।

জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞ জলবায়ু উপদেষ্টা সংস্থা আইপিসিসি-র বিজ্ঞানী রবার্ট ভাটার্ড এএফপিকে বলেছেন, সর্বশেষ এল নিনোর পর তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। তবে ‘খুব’ ধীরে ধীরে। এর কারণগুলি বিশ্লেষণ করতে হবে।

কোপার্নিকাস জলবায়ু বিজ্ঞানী জুলিয়ান নিকোলাস বলেছেন, সাম্প্রতিক বছরগুলি ‘স্পষ্টতই ব্যতিক্রমী’ ছিল।

তিনি এএফপিকে বলেন, ‘আমরা যত বেশি তথ্য পাচ্ছি যে, কী ঘটেছে তা আরও ভালভাবে বুঝতে পারব বলে আমরা আশা করছি।’

 

২০২৪ হবে উষ্ণতম বছর : ইউরোপীয় ইউনিয়ন মনিটর

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : দক্ষিণ ভারতের উপকূলীয় অঞ্চলে শনিবার একটি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানতে পারে আশঙ্কায় স্কুলগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে এবং উপকূলবর্তী দ্বীপগুলো থেকে শত শত মানুষ ঘূর্ণি ঝড় আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে। বেঙ্গালুরু থেকে এএফপি এ খবর জানায়।

ভারতের আবহাওয়া ব্যুরো জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় ফেঙ্গল বিকেলে অবিরাম বাতাসের সাথে প্রতি ঘন্টায় ৭০-৮০ কিলোমিটার (৪৩-৫০ মাইল) বেগে তামিলনাড়ু রাজ্যে স্থলভাগে আছড়ে পড়ার পূর্বাভাস দিয়েছে।

পূর্বাভাসে মাছ ধরার ট্রলারগুলোকে সাগরে না যাওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে এবং এক মিটার (তিন ফুট) উচ্চতার ঢেউয়ের পূর্বাভাস দিয়েছে যা নিচু উপকূলীয় অঞ্চলে বন্যার ঝুঁকি তৈরি করেছে।

ইকোনমিক টাইমস পত্রিকার খবরে বলা হয়েছে, তামিলনাড়ু জুড়ে অসংখ্য জেলায় স্কুল ও কলেজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে এবং অন্তত ৪৭১ জনকে ত্রাণ শিবিরে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।

এই ঘূর্ণিঝড় – উত্তর আটলান্টিকের হারিকেন বা উত্তর-পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরের টাইফুনের সমতুল্য-উত্তর ভারত মহাসাগরে একটি নিয়মিত এবং মারাত্মক হুমকি।

এই সপ্তাহের গোড়ার দিকে শ্রীলঙ্কার উপকূলে ফেনগাল-এর আঘাতে ছয় শিশুসহ অন্তত ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে।

বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন যে জীবাশ্ম জ্বালানী পোড়ানোর ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বিশ্ব উত্তপ্ত হওয়ার সাথে সাথে ঝড়গুলো আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। এতে উষ্ণ সমুদ্র পৃষ্ঠগুলো আরও জলীয় বাষ্প নির্গত করে, যা ঝড়ের জন্য অতিরিক্ত শক্তি সরবরাহ করে, বাতাসকে শক্তিশালী করে।

একটি উষ্ণতাপূর্ণ বায়ুমণ্ডল থেকে এই ঝড়কে আরও জল ধরে রাখতে দেয়, ভারী বৃষ্টিপাতকে বাড়িয়ে তোলে।

তবে অত্যাধুনিক পূর্বাভাস এবং আরও কার্যকরী সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা নাটকীয়ভাবে এই ঝড়েরর মৃত্যুর সংখ্যা হ্রাস করেছে।

ভারতের উপকূলীয় এলাকায় প্রবল ঘূর্ণি ঝড়ের আশঙ্কায় স্কুল বন্ধ

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সৃষ্ট বন্যায় নয় জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ১৩,০০০ জনেরও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। কর্মকর্তারা শনিবার বলেছেন, উদ্ধারকারী দলগুলো নৌকা এবং জেট স্কি ব্যবহার করে আটকে থাকা বাসিন্দাদের কাছে পৌঁছানোর কাজ করেছে।

ব্যাংকক থেকে এএফপি জানায়, স্থানীয় মিডিয়া ফুটেজে দেখা যায়, বাসিন্দারা বুক পর্যন্ত গভীর ঘোলা জলের মধ্যে দিয়ে হেঁটে যে এবং বন্যার রাস্তায় গাড়ি ডুবে আছে।

দেশটির দুর্যোগ সংস্থা তাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে বলেছে, ‘দক্ষিণ থাইল্যান্ডের আটটি প্রদেশ জুড়ে বন্যায় ৫ লাখ ৫৩ হাজার ৯২১টি পরিবারকে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। এতে নয় জনের মৃত্যু হয়েছে।’

১৩ হারেরও বেশি লোক তাদের বাড়িঘর ছেড়ে যেতে বাধ্য হয়েছে, স্কুল এবং মন্দিরগুলোতে অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্র  স্থাপন করা হয়েছে।

উপকূলীয় সোংখলা প্রদেশের বাসিন্দা নাম্পা রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারকারী থাই পিবিএসকে বলেছেন যে তিনি খাদ্য সরবরাহ হ্রাস নিয়ে উদ্বিগ্ন।

“আমরা এখন ভাল আছি, কিন্তু আমি নিশ্চিত নই যে আমরা কতদিন এই অবস্থায় থাকতে পারবো,” তিনি বলেন।

পার্শ্ববর্তী পাত্তানি প্রদেশের দুটি হাসপাতাল বন্যার পানিতে যাতে চিকিৎসা সুবিধার ক্ষতি না হয় সেজন্য কার্যক্রম স্থগিত করেছে।

প্রতিবেশী উত্তর মালয়েশিয়ায়, বৃষ্টিপাত এই সপ্তাহে কমপক্ষে ৮০,০০০ মানুষকে অস্থায়ী আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে বাধ্য করেছে, সেখানে দুর্যোগ কর্মকর্তারা বলেছেন যে কমপক্ষে চারজন নিহত হয়েছে।

থাই আবহাওয়া অধিদপ্তর সতর্ক করেছে যে “খুব ভারী বৃষ্টি” আগামী সপ্তাহ পর্যন্ত দেশের দক্ষিণাঞ্চলের কিছু এলাকায় প্রভাব ফেলতে পারে।

সরকার ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দাদের সহায়তার জন্য উদ্ধারকারী দল মোতায়েন করেছে এবং প্রতিটি প্রদেশের জন্য পর্যপ্ত বন্যা ত্রাণ পাঠছানো হয়েছে।

থাই প্রধানমন্ত্রী পায়েংটার্ন সিনাওয়াত্রা শুক্রবার সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ বলেন, ‘যত তাড়াতাড়ি সম্ভব স্বাভাবিকতা পুনরুদ্ধার করাই তাদেও রক্ষ্য।’

থাইল্যান্ডে বন্যায় ৯ জনের মৃত্যু

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক :  বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি বিকেলে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। সাগর উত্তাল থাকায় দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) দুপুরে আবহাওয়াবিদ আফরোজা সুলতানা সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, আজ বিকেল নাগাদ এটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেয়ার আশঙ্কা আছে। ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিলে এর নাম হবে ফেনগাল। এটি শ্রীলঙ্কার দিকে যাবে। বাংলাদেশে এর প্রভাব সেভাবে পড়ার আশঙ্কা নেই। বাংলাদেশের খুলনা, চট্টগ্রামের উপকূলীয় অঞ্চলে বৃষ্টিপাত হবে। ঢাকার আকাশ মেঘলা থাকতে পারে।

এদিকে, আবহাওয়া অফিসের সমুদ্রবন্দরের জন্য দেয়া সতর্কবার্তায় জানানো হয়েছে, দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি সামান্য উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় (৯.০° উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮২.০° পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) অবস্থান করছে। এটি আজ সকাল ০৬ টায় (২৮ নভেম্বর ২০২৪) চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৮২৫ কি. মি. দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১৭৭০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১৭১৫ কি. মি. দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৭১০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হতে পারে।

গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কি.মি. এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০কি.মি., যা দমকা অথবা -ঝড়ো হাওয়ার আকারে ঘন্টায় ৬০ কি:মি, পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।

চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ০১ (এক) নম্বর (পুন:) ০১ (এক) নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটির ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেওয়ার শঙ্কা